পাবনার ফরিদপুর উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আবদুল মতিন (৪৬) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছেন প্রতিপক্ষের লোকজন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদ্রাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মতিন পাবনা সদর উপজেলার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল বটতলা এলাকার আজিমুদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে। পুলিশের দাবি, তিনি চরমপন্থী দল নকশালের নেতা ছিলেন।

ফরিদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাকিউল আজম জানান, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চরমপন্থীদের দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এরই জেরে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে আবদুল মতিন মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদ্রাসার সামনে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁকে কুপিয়ে ও গুলি করে চলে যান। পরে স্থানীয় লোকজন রক্তাক্ত ও গুরুতর অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যার পরে তিনি মারা যান।

ওসি শাকিউল আজম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। তবে কারা তাঁকে হত্যা করেছেন, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পাবনায় চরমপন্থি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

পাবনার ফরিদপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এক চরমপন্থি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে প্রতিপক্ষের লোকজন হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদ্রাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে।

আরো পড়ুন:

ভারতে কুপিয়ে ও তীর মেরে ৩ বাংলাদেশিকে হত্যা

‘সাজিদ হত্যার ৯০তম দিন, এরপর কি আমি?’

নিহতের নাম আব্দুল মতিন (৪৬)। তিনি পাবনা সদর উপজেলার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল বটতলা এলাকার আজিমুদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে ও চরমপন্থি গ্রুপ নকশালের নেতা ছিলেন বলে জানা গেছে।

ফরিদপুর থানার ওসি শাকিউল আজম বলেন, ‘‘দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চরমপন্থি সংগঠন নকশালের দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ ছিল। এর জেরে বৃহস্পতিবার বিকেলে আব্দুল মতিনকে কুপিয়ে ও গুলি করে পালিয়ে যায় প্রতিপক্ষের লোকজন। স্থানীয়রা আহতাবস্থায় তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যার পরে মতিন মারা যান।’’

ঢাকা/শাহীন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ