নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে বিষ্ফোরক মামলায় কাঞ্চন পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও পৌর যুবলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি  আইয়ুব খানকে  গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার রাতে উপজেলার কাঞ্চন পৌরসভার কৃষ্ণনগর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।  

জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মেহেদী ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত আইয়ুব খান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র- জনতার উপর হামলা,  এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, সাধারন মানুষদের হ

য়রানী, দখলবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে মূল হোতা ছিল। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় বিস্ফোরকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। ৫ আগষ্টের পর থেকে সে পলাতক ছিল। শুক্রবার রাতে কাঞ্চন পৌরসভার কৃষ্ণনগর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। শনিবার দুপুরে বিস্ফোরক মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।

মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ