SunBD 24:
2025-07-31@21:52:26 GMT

১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো

Published: 3rd, March 2025 GMT

সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ২৮ টাকা কমানো হয়েছে। ২৮ টাকা দাম কমিয়ে মার্চ মাসের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৪৫০ টাকা।

ফেব্রুয়ারি মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ৪৭৮ টাকা। এরও আগে গত জানুয়ারি মাসে দাম ছিল ১ হাজার ৪৫৯ টাকা।

এছাড়া ৫.

৫ কেজি সিলিন্ডারে দাম ৬৬৪ টাকা, ১২.৫ কেজির দাম ১ হাজার ৫১০ টাকা, ১৫ কেজির দাম ১ হাজার ৮১২ টাকা, ১৬ কেজির দাম ১ হাজার ৯৩৩ টাকা, ১৮ কেজির দাম ২ হাজার ১৭৫ টাকা, ২০ কেজির দাম ২ হাজার ৪১৬ টাকা, ২২ কেজির দাম ২ হাজার ৬৫৮ টাকা, ২৫ কেজির দাম ৩ হাজার ২০ টাকা, ৩০ কেজির দাম ৩ হাজার ৬২৪ টাকা, ৩৩ কেজির দাম ৩ হাজার ৯৮৭ টাকা, ৩৫ কেজির দাম ৪ হাজার ২২৮ টাকা এবং ৪৫ কেজির সিলিন্ডারের ৫ হাজার ৪৩৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সোমবার (৩ মার্চ) বিকেল ৩ টায় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ সংস্থাটির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ নতুন দাম ঘোষণা করেন।

আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দর কার্যকর হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

২০২১ সালের এপ্রিল থেকে এলপিজির দাম নির্ধারণ করে আসছে বিইআরসি। এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়।

প্রতি মাসে এলপিজির এই দুই উপাদানের মূল্য প্রকাশ করে সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠান আরামকো। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সৌদি সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি। আমদানিকারক কোম্পানির চালান (ইনভয়েস) মূল্য থেকে গড় করে পুরো মাসের জন্য ডলারের দাম হিসাব করে বিইআরসি।

এএ

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: এলপ জ র ব ইআরস

এছাড়াও পড়ুন:

রামেক হাসপাতালে ইআরসিপি স্যুট, জটিল রোগের চিকিৎসা মিলবে সহজেই

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে এন্ডোস্কোপিক রেট্রোগ্রেড কোলাঞ্জিও প্যানক্রিয়াটিকোগ্রাফি (ইআরসিপি) স্যুট চালু করা হয়েছে। ফলে, এখানে সহজেই অনেক জটিল রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব হবে। 

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকালে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ ইআরসিপি স্যুট উদ্বোধন করেন।

ইআরসিপি স্যুট একটি অত্যাধুনিক ও বিশেষায়িত ইউনিট, যেখানে গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট, হেপাটোলজিস্ট, হেপাটোবাইলিয়ারি সার্জন ও গ্যাস্ট্রোএন্টারোসার্জনরা চিকিৎসা কার্যক্রম চালাবেন। খাদ্যনালী, পিত্তথলি ও অগ্ন্যাশয়ের জটিল রোগের ক্ষেত্রে পেট না কেটে এখন থেকে শুধু এন্ডোস্কোপি প্রযুক্তির মাধ্যমে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা করা যাবে।হাস

পাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ জানিয়েছেন, এতদিন এই বিশেষায়িত ইউনিটটি অসম্পূর্ণ অবস্থায় ছিল। সম্প্রতি এক ভার্চুয়াল সভায় তিনি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এর পর দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি চলে আসে।

তিনি বলেন, “খাদ্যনালী চিকন হয়ে যাওয়া এবং পিত্তথলি ও অগ্ন্যাশয়ের পাথরের চিকিৎসাগুলো এখন থেকে সহজেই করা যাবে। বেসরকারি হাসপাতালে এসব চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। আমরা চেষ্টা করব, এ সেবা যেন সাধারণ মানুষ স্বল্প খরচে পেতে পারেন।”

উদ্বোধনের দিনেই এক রোগীকে সফলভাবে চিকিৎসাসেবা দিয়ে সুস্থ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন রামেক হাসপাতালের পরিচালক।

ঢাকা/কেয়া/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রামেক হাসপাতালে ইআরসিপি স্যুট, জটিল রোগের চিকিৎসা মিলবে সহজেই