Prothomalo:
2025-07-31@06:39:02 GMT

আমার সেই দিন আর নেই

Published: 4th, March 2025 GMT

প্রথম আলো :

নিয়মিত খল চরিত্রে অভিনয় করছেন। কাউকে প্রতিযোগী মনে করেন?

রাশেদ মামুন অপু: প্রশ্নই আসে না। আমি কাউকে প্রতিযোগী মনে করি না। আমার সঙ্গে কে অভিনয় করছেন, কাকে ছাড়িয়ে যেতে হবে, এগিয়ে যেতে হবে, চিত্রনাট্যে কার গুরুত্ব কমবেশি—এসব চিন্তা করি না। অন্যকে নিয়ে ভাবলে অভিনয়টা হবে না। নিজের অভিনয় নিয়েই ভাবি।

প্রথম আলো:

শোনা যায়, অনেক সময় শুট করেও পরে দৃশ্য কেটে বাদ দেওয়া হয়। এমন অভিজ্ঞতা আছে?

রাশেদ মামুন অপু: সে রকম কিছু খুব একটা হয়নি। তবে অভিনীত সিনেমা মুক্তির পর অনেক কারণেই কষ্ট পেয়েছি। এই যেমন সাম্প্রতিক সময়ে শেষ বাজির একটি চরিত্র ছিল আমার পছন্দের। কিন্তু সিনেমাটি এমন একটা সময়ে মুক্তি পেল, যখন রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে দর্শক হলমুখী হচ্ছিলেন না। তা ছাড়া সিনেমাটি প্রচারণা ছাড়াই মুক্তি পায়। চরিত্রটি নিয়ে দর্শকদের কাছে যেতে পারলাম না, এটা আমাকে বেশ কষ্ট দিয়েছে।

অভিনেতা রাশেদ মামুন অপু.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সেই আছিয়ার পরিবারকে গরু ও ঘর দিল জামায়াত

মাগুরায় যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে মারা যাওয়া আলোচিত শিশু আছিয়ার পরিবারকে দুটি গরু ও একটি গোয়ালঘর উপহার দেওয়া হয়েছে। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষ থেকে আছিয়ার পরিবারকে এ উপহার দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (৩০ জুলাই) বিকেলে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার জারিয়া গ্রামে আছিয়ার বাড়িতে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উপহার হস্তান্তর করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য এবং কুষ্টিয়া ও যশোর অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হোসাইন।

এ সময় জেলা জামায়াতের আমির এম বি বাকের, সাবেক আমির ও কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আব্দুল মতিনসহ স্থানীয় এবং জেলা কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

আরো পড়ুন:

শিশু ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন, মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা 

অপারেশনের পর শিশুর মৃত্যু: তদন্ত কমিটি গঠন, থানায় মামলা

গত ১৫ মার্চ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান আছিয়ার বাড়িতে যান। তিনি শিশুটির মৃত্যুর ঘটনায় দ্রুত বিচার চান। সে সময় আছিয়ার পরিবারকে স্বাবলম্বী করতে একটি গোয়াল ঘর এবং দুটি গরু দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন জামায়াতের আমির। 

আট বয়সী আছিয়া মাগুরার নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের শিকার হয় বলে পরিবারের তরফ থেকে অভিযোগ ওঠে। গত ৬ মার্চ অচেতন অবস্থায় মাগুরার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। অবস্থার অবনতি হলে মাগুরা হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে শিশুটিকে নেওয়া হয় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে থেকে সেদিন সন্ধ্যায় উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশুটিকে ঢাকায় নেওয়া হয় এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে ভর্তি করা হয়। দুই দিন পর ৮ মার্চ তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় আছিয়ার।

ঢাকা/শাহীন/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ