বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক) জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি চলমান মাইক্রোফিন্যান্স কর্মসূচিতে ৬ ক্যাটাগরিতে ৭৩৫ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের সরাসরি, কুরিয়ার বা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

১. পদের নাম: সিনিয়র শাখা ব্যবস্থাপক
পদসংখ্যা: ২৫
যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর/সমমান/স্নাতক। জাতীয় পর্যায়ের ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানে ঋণ কর্মসূচিতে শাখা ব্যবস্থাপক পদে ন্যূনতম তিন বছর কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। মোটরসাইকেল চালনায় পারদর্শী হতে হবে এবং কম্পিউটারে বেসিক ধারণা ও ইন্টারনেট ব্যবহার জানা থাকতে হবে।
বয়স: সর্বোচ্চ ৪০ বছর
বেতন: মাসিক বেতন সাকল্যে ৪৮,৬০৯ টাকা (মোটরসাইকেল জ্বালানি বিল, মোবাইল বিল, লাঞ্চ, অন্যান্য ভাতাসহ)।
সুযোগ-সুবিধা: লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ২৪,০০০ টাকা থেকে ৩৩,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ; বিনা মূল্যে একক আবাসন সুবিধা; সংস্থার চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী বছরে তিনটি উৎসব ভাতা, সিপিএফ, গ্রাচ্যুইটি, যাতায়াত ভাতা, দূরত্ব ভাতা, সিটি অ্যালাউন্স, লিভ এনক্যাশমেন্ট সুবিধা এবং দুর্ঘটনাজনিত বিমা সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

২.

পদের নাম: সিনিয়র ফিল্ড অফিসার
পদসংখ্যা: ১০০
যোগ্যতা: স্নাতক/সমমান। মাইক্রোফিন্যান্স কর্মসূচিতে ন্যূনতম পাঁচ বছর কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। মোটরসাইকেল চালনায় পারদর্শী হতে হবে এবং কম্পিউটারে বেসিক ধারণা ও ইন্টারনেট ব্যবহার জানা থাকতে হবে।
বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর
বেতন: মাসিক বেতন সাকল্যে ৩৫,৩৬০ টাকা (মোটরসাইকেল জ্বালানি বিল, মোবাইল বিল, লাঞ্চ, অন্যান্য ভাতাসহ)।
সুযোগ-সুবিধা: লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ১৬,০০০ টাকা থেকে ২২,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ; বিনা মূল্যে একক আবাসন সুবিধা; সংস্থার চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী বছরে তিনটি উৎসব ভাতা, সিপিএফ, গ্রাচ্যুইটি, যাতায়াত ভাতা, দূরত্ব ভাতা, সিটি অ্যালাউন্স, লিভ এনক্যাশমেন্ট সুবিধা এবং দুর্ঘটনাজনিত বিমা সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

৩. পদের নাম: ফিল্ড অফিসার
পদসংখ্যা: ৪০০
যোগ্যতা: স্নাতক/সমমান। মোটরসাইকেল চালনায় পারদর্শী হতে হবে এবং কম্পিউটারে বেসিক ধারণা ও ইন্টারনেট ব্যবহার জানা থাকতে হবে।
বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর
বেতন: ছয় মাস শিক্ষানবিশকালে মাসিক বেতন ১৮,০০০ টাকা। মূল্যায়নের ভিত্তিতে শিক্ষানবিশকাল সন্তোষজনক বিবেচিত হলে চাকরি নিয়মিতকরণের পর মাসিক বেতন সাকল্যে ৩০,০২২ টাকা (মোটরসাইকেল জ্বালানি বিল, মোবাইল বিল, লাঞ্চ ভাতা, হার্ডশিপ ভাতা, অন্যান্য ভাতাসহ)। যাঁদের মাইক্রোফিন্যান্স কর্মসূচিতে সংশ্লিষ্ট পদে ন্যূনতম এক বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে, তাঁদের ক্ষেত্রে শিক্ষানবিশকাল শিথিলযোগ্য এবং যোগদানের পর থেকে মাসিক পূর্ণ বেতন ভাতা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ১৬,০০০ টাকা থেকে ২২,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ; বিনা মূল্যে একক আবাসন সুবিধা; সংস্থার চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী বছরে তিনটি উৎসব ভাতা, সিপিএফ, গ্রাচ্যুইটি, যাতায়াত ভাতা, দূরত্ব ভাতা, সিটি অ্যালাউন্স, লিভ এনক্যাশমেন্ট সুবিধা এবং দুর্ঘটনাজনিত বিমা সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

৪. পদের নাম: জুনিয়র ফিল্ড অফিসার
পদসংখ্যা: ১৫০
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস। মোটরসাইকেল চালনায় পারদর্শী হতে হবে এবং কম্পিউটারে বেসিক ধারণা ও ইন্টারনেট ব্যবহার জানা থাকতে হবে।
বয়স: ২৫ থেকে ৩৫ বছর
বেতন: ছয় মাস শিক্ষানবিশকালে মাসিক বেতন ১৬,০০০ টাকা। মূল্যায়নের ভিত্তিতে শিক্ষানবিশকাল সন্তোষজনক বিবেচিত হলে চাকরি নিয়মিতকরণের পর মাসিক বেতন সাকল্যে ২৮,০২৫ টাকা (মোটরসাইকেল জ্বালানি বিল, মোবাইল বিল, লাঞ্চ ভাতা, হার্ডশিপ ভাতা, অন্যান্য ভাতাসহ)। যাঁদের মাইক্রোফিন্যান্স কর্মসূচিতে সংশ্লিষ্ট পদে ন্যূনতম দুই বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে, তাঁদের ক্ষেত্রে শিক্ষানবিশকাল শিথিলযোগ্য এবং যোগদানের পর থেকে মাসিক পূর্ণ বেতন ভাতা প্রাপ্য হবেন।

সুযোগ-সুবিধা: লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ১৬,০০০ টাকা থেকে ২২,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ; বিনা মূল্যে একক আবাসন সুবিধা; সংস্থার চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী বছরে তিনটি উৎসব ভাতা, সিপিএফ, গ্রাচ্যুইটি, যাতায়াত ভাতা, দূরত্ব ভাতা, সিটি অ্যালাউন্স, লিভ এনক্যাশমেন্ট সুবিধা এবং দুর্ঘটনাজনিত বিমা সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

৫. পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অডিট অফিসার
পদসংখ্যা: ১০
যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর, তবে এমকম/এমবিএস ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। মোটরসাইকেল চালনায় পারদর্শী হতে হবে এবং কম্পিউটারে বেসিক ধারণা ও ইন্টারনেট ব্যবহার জানা থাকতে হবে।
বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর
বেতন: ছয় মাস শিক্ষানবিশকালে মাসিক বেতন ১৮,০০০ টাকা। মূল্যায়নের ভিত্তিতে শিক্ষানবিশকাল সন্তোষজনক বিবেচিত হলে চাকরি নিয়মিতকরণের পর মাসিক বেতন সাকল্যে ২০,৪৪৩ টাকা (মোবাইল বিলসহ)। কোনো স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে ঋণ কর্মসূচিতে অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা বিভাগে ন্যূনতম তিন বছর কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্নদের ক্ষেত্রে বয়স শিথিলযোগ্য এবং বেতন আলোচনা সাপেক্ষ।
সুযোগ-সুবিধা: লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ১৬,০০০ টাকা থেকে ২২,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ; বিনা মূল্যে একক আবাসন সুবিধা; সংস্থার চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী বছরে তিনটি উৎসব ভাতা, সিপিএফ, গ্রাচ্যুইটি, যাতায়াত ভাতা, দূরত্ব ভাতা, সিটি অ্যালাউন্স, লিভ এনক্যাশমেন্ট সুবিধা এবং দুর্ঘটনাজনিত বিমা সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

আরও পড়ুনবেসরকারি সংস্থায় চাকরি, পদ ৮৫০৪ মার্চ ২০২৫

৬. পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাকাউন্টস অফিসার
পদসংখ্যা: ৫০
যোগ্যতা: ন্যূনতম বিকম/বিবিএস ডিগ্রি থাকতে হবে। মোটরসাইকেল চালনায় পারদর্শী হতে হবে এবং কম্পিউটারে বেসিক ধারণা ও ইন্টারনেট ব্যবহার জানা থাকতে হবে।
বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর
বেতন: ছয় মাস শিক্ষানবিশকালে মাসিক বেতন ১৮,০০০ টাকা। মূল্যায়নের ভিত্তিতে শিক্ষানবিশকাল সন্তোষজনক বিবেচিত হলে চাকরি নিয়মিতকরণের পর মাসিক বেতন সাকল্যে ২৫,৫২২ টাকা (মোটরসাইকেল জ্বালানি বিল, মোবাইল বিল, লাঞ্চ ভাতা, হার্ডশিপ ভাতা ও অন্যান্য ভাতাসহ)। যাঁদের মাইক্রোফিন্যান্স কর্মসূচিতে সংশ্লিষ্ট পদে ন্যূনতম এক বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে, তাঁদের ক্ষেত্রে শিক্ষানবিশকাল শিথিলযোগ্য এবং যোগদানের পর থেকে মাসিক পূর্ণ বেতন ভাতা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ১৬,০০০ টাকা থেকে ২২,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ; বিনা মূল্যে একক আবাসন সুবিধা; সংস্থার চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী বছরে তিনটি উৎসব ভাতা, সিপিএফ, গ্রাচ্যুইটি, যাতায়াত ভাতা, দূরত্ব ভাতা, সিটি অ্যালাউন্স, লিভ এনক্যাশমেন্ট সুবিধা এবং দুর্ঘটনাজনিত বিমা সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

আরও পড়ুনস্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে ৬৬ পদে পুনর্নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি০৪ মার্চ ২০২৫

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত, মোবাইল নম্বর, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, অভিজ্ঞতা, উচ্চতা, ওজন উল্লেখ করে দুজন পরিচয় প্রদানকারীর (আত্মীয় নন এমন ব্যক্তি) নাম, মোবাইল নম্বরসহ আবেদনপত্র সরাসরি, কুরিয়ার বা ডাকযোগে পাঠাতে হবে। খামের ওপর পদের নাম, নিজ জেলা ও পরীক্ষাকেন্দ্রের নাম উল্লেখ করতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: সহ কো-অর্ডিনেটর, মানবসম্পদ বিভাগ, গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক), প্রধান কার্যালয়, গাক টাওয়ার, বনানী, বগুড়া।

আবেদনের শেষ সময়: ১০ এপ্রিল ২০২৫।

আরও পড়ুনকানাডা হাইকমিশনে চাকরি, বেতন বছরে ২০ লাখ ৭৩ হাজার১৯ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুনবিয়াম ফাউন্ডেশনে চাকরি, ৯ম থেকে ১৫তম গ্রেডে পদ ৬৭২ ঘণ্টা আগে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: দ র ঘটন জন ত ব ম বছর ক জ কর র স স থ র চ কর গ র চ য ইট উৎসব ভ ত পদ র ন ম ন য নতম প রদর শ অন য য স প এফ য গ যত সমম ন

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রুটে দুই ট্রেনের সময় বদলে যাচ্ছে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলা সৈকত এক্সপ্রেস ও প্রবাল এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি পরীক্ষামূলকভাবে নতুন করে নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। নতুন সময়সূচি আগামী ১০ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে।

রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী সৈকত এক্সপ্রেস (৮২১ নম্বর ট্রেন) ট্রেনটি এখন সকাল সোয়া ৬টায় চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে যায়। নতুন সূচি অনুযায়ী, পরীক্ষামূলকভাবে এ ট্রেন চলাচল করবে ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে।

আর কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামগামী প্রবাল এক্সপ্রেস (৮২২ নম্বর ট্রেন) ট্রেনটি কক্সবাজার স্টেশন ছাড়বে সকাল ১০টায়। এখন এ ট্রেন ছাড়ে ১০টা ২০ মিনিটে। গত মঙ্গলবার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে।

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলাচলরত সৈকত এক্সপ্রেস ও প্রবাল এক্সপ্রেসের সময়সূচি পরীক্ষামূলকভাবে পরিবর্তনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের উপপ্রধান পরিচালন কর্মকর্তা তারেক মুহাম্মদ ইমরান।

রেলওয়ের সহকারী প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু বক্কর সিদ্দিকীকের সই করা এক চিঠিতে বলা হয়েছে, যাত্রীদের চাহিদা ও সময়ানুবর্তিতা রক্ষায় সুষ্ঠুভাবে ট্রেন পরিচালনার জন্য কক্সবাজারগামী সৈকত এক্সপ্রেস এবং চট্টগ্রামমুখী প্রবাল এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি পরিবর্তন করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রুটে এখন দুই জোড়া আন্তনগর ট্রেন চলাচল করে। ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত চলাচল করে আরও দুই জোড়া আন্তনগর ট্রেন।

কক্সবাজার রেললাইনে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছিল ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর। প্রথমে ঢাকা থেকে কক্সবাজার এক্সপ্রেস নামে আন্তনগর বিরতিহীন ট্রেন দেওয়া হয়। এরপর গত বছরের জানুয়ারিতে চলাচল শুরু করে পর্যটক এক্সপ্রেস। এটাও দেওয়া হয় ঢাকা থেকে। চট্টগ্রাম থেকে ট্রেন না দেওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়।

গত বছরের ৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত এক জোড়া বিশেষ ট্রেন চালু করা হয়। দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এই ট্রেন। এরপর ইঞ্জিন ও কোচের সংকটের কথা বলে গত বছরের ৩০ মে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের চাপে সেই অবস্থান থেকে সরে আসে রেলওয়ে। গত বছরের ১২ জুন থেকে আবার চালু হয় ট্রেন। আর নিয়মিত ট্রেন চলাচল শুরু হয় চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে।

সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনটি যাত্রী ওঠানামার জন্য ষোলশহর, জানালী হাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, চকরিয়া, ডুলাহাজরা ও রামু স্টেশনে থামবে।

আর প্রবাল এক্সপ্রেস যাত্রাপথে থামবে ষোলশহর, গোমদণ্ডী, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চকরিয়া, ডুলহাজারা, ইসলামাবাদ ও রামু স্টেশনে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ