প্রথম আলো :
ঈদের জন্য কী কী কাজ করছেন?
একাধিক সেলিব্রিটি শো উপস্থাপনা করব। তিনটা মিউজিক ভিডিও আসবে। আটটির মতো নাটকে দর্শক দেখবেন। বেশির ভাগ গল্পেই দর্শকদের পছন্দের কথা মাথায় রেখেছি। বৈচিত্র্য থাকবে এবার। কারণ, এবার ‘অমুক শালা-দুলাভাইয়ের মধ্যে নাই’, ‘বাবা–মায়ের চোখে জল’, ‘জামাই–বউ চানাচুর’—এমন গতানুগতিক কোনো কাজ করছি না। বিটিভিসহ বেশির ভাগ টেলিভিশন ও ইউটিউবের জন্য ভালো কিছু গল্পে কাজ করেছি।
প্রথম আলো :
শোনা যাচ্ছে, কিছু কাজ এক দিনেই করতে হচ্ছে?
আমাদের কিছু নাটকের প্রোডাকশন ডিজাইনটাই এমন যে এক দিনে শুটিং শেষ করতে হবে। আমি সময় চাইলে তো হবে না। পরিচালক–প্রযোজককে চাইতে হবে। তাঁরা দ্রুত কাজ শেষ করতে চান। এভাবে এখন অভ্যস্ত। এক দিনেই কাজগুলোকে যথাযথভাবে করার চেষ্টা করছি। ভাই রে, বাংলাদেশের আর্টিস্ট তো, সবই সম্ভব! তবে এটাও মনে হয়, আরেকটু সময় পেলে ভালো হতো। কী আর করা, এ নিয়ে আফসোস নেই।
অভিনেতা রাতিশ ইমতু। ছবি: শিল্পীর সৌজন্যে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।