মার্ক চ্যাপম্যানের অনবদ্য সেঞ্চুরি ও জন্মভূমির বিপক্ষে মুহাম্মদ আব্বাসের রেকর্ড গড়া হাফ সেঞ্চুরিতে ভর করে প্রথম ওয়ান্ডেতে পাকিস্তানকে ৭৩ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে নিউ জিল্যান্ড। মাইকেল ব্রেসওয়েলের নেতৃত্বাধীন কিউরা ৩ ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল।

নেপিয়ারে ম্যাকলিন পার্কে প্রথম ম্যাচে টস জিতে নিউ জিল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান পাকিস্তান কাপ্তান মোহাম্মদ রিজওয়ান। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ৩৪৪ রান তুলে স্বাগতিকরা। পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দারুণ এগুচ্ছিল সফরকারীরা। তবে শেষ ২২ রান তুলতেই ৭ উইকেট হারিয়ে কক্ষপথ থেকে ছিটকে পড়ে রিজওয়ানের দল। ৪৪.

১ ওভারে ২৭১ রানে অল আউট হয় পাকিস্তান।   
 

আরো পড়ুন:

বাদ পড়া থেকে সেরা বোলার শার্দুল

‘পৃথিবীর সেরা চিকিৎসা পেয়েছেন তামিম’

ঢাকা/নাভিদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়া ইরানে যুক্তরাষ্ট্রকে ঠেকাতে বিল আনছেন বার্নি স্যান্ডার্স

ডেমোক্র্যাট দলীয় মার্কিন সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স গতকাল শনিবার ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি একটি বিল আনতে যাচ্ছেন, যাতে বলা হয়েছে, কংগ্রেসের স্পষ্ট অনুমতি ছাড়া ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র যেন কোনো সামরিক অভিযান চালাতে না পারে। সেই উদ্দেশ্যে ফেডারেল সরকারের অর্থ ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে।

বার্তা সংস্থা আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্যান্ডার্স সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’–এ এক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমাদের যুক্তরাষ্ট্রকে নেতানিয়াহুর অবৈধ ইরান যুদ্ধের ফাঁদে ফেলা যাবে না।’

বার্নি আরও বলেন, ‘আমি এমন একটি আইন আনতে যাচ্ছি, যাতে কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া ইরানে বা ইরানের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক শক্তি ব্যবহারে ফেডারেল তহবিল ব্যবহার করা যাবে না। তবে আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম থাকবে।’

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের সামরিক নীতির কঠোর সমালোচক সিনেটর স্যান্ডার্স। গত শুক্রবারও নেতানিয়াহুর একতরফা ইরান হামলার নিন্দা জানিয়ে তিনি সতর্ক করে বলেছেন, এতে করে পুরো অঞ্চলে বড় যুদ্ধ শুরু হয়ে যেতে পারে।

স্যান্ডার্সের বিল উত্থাপনের এই ঘোষণার পেছনে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে ওয়াশিংটনে বাড়তে থাকা উদ্বেগ।

গত শুক্রবার ভোররাতে ইসরায়েল ইরানের রাজধানী তেহরানসহ আটটি শহরে বড় আকারের বিমান হামলা চালায়। লক্ষ্য ছিল পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনা এবং ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কারখানা। এতে ইরানের জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তা ও পরমাণুবিজ্ঞানীরা নিহত হন।

সেই রাতেই ইরান ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালায়। প্রথমে প্রায় ১০০ ড্রোন ছোড়ে এবং পরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়।

ইরানের দাবি, ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ২০ শিশুসহ অন্তত ৮০ জন নিহত হয়েছেন ও ৩২০ জনের বেশি আহত হয়েছেন। শনিবারও হামলা অব্যাহত ছিল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ