অবশেষে বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
Published: 4th, April 2025 GMT
নাটকে বিয়ের দৃশ্যের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে বহুবার দ্বিধায় ফেলেছেন ছোট পর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেতা শামীম হাসান সরকার। সবকিছুর ইতি টেনে বাস্তব জীবনে বিয়ে করলেন এই অভিনেতা। শুক্রবার (৪ এপ্রিল) বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন তিনি।
বিয়ের খবর নিশ্চিত করে শামীম হাসান সরকার বলেন, এবার গল্পে নয়, সত্যি সত্যি বিয়ে করেছি। দুই পরিবারের উপস্থিতিতে আজ আমাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে।
শামীম হাসান সরকার তার স্ত্রীর নাম প্রকাশ করেননি। তবে পাত্রী মিডিয়ার কেউ নন। বিয়ে নিয়ে আপাতত এর বেশি কিছু বলতে নারাজ এই অভিনেতা। শুধু বললেন, সময় নিয়ে বিস্তারিত জানাব। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে বিয়ের ছবি প্রকাশ করেন। এ ছবির ক্যাপশনে তিনি লিখেন, আলহামদুলিল্লাহ, কবুল। আপনারা আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর শ ম ম হ স ন সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
লামিনে ‘মেসি’ ইয়ামাল
১৭ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ১৯ ম্যাচ, ৫ গোল, ৪ গোলে সহায়তা।
১৭ বছর বয়সী লিওনেল মেসি: ৯ ম্যাচ, ১ গোল, গোলে সহায়তা নেই।
১৭ বছর বয়সী লামিনে ইয়ামাল: ১০০ ম্যাচ, ২২ গোল, ৩৩ গোলে সহায়তা।
মেসি–রোনালদোর সঙ্গে তুলনা নয়, লামিনে ইয়ামালের শুরুটা বোঝাতে এই পরিসংখ্যান হাজির করেছে টিএনটি স্পোর্টস। ধূমকেতুর মতো শুরু হলেও ধূমকেতুর মতোই মিলিয়ে যাওয়ার পাত্র তিনি নন।
বার্সেলোনার এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে গত রাতের ম্যাচটি স্মরণ করতে পারেন। ৬ গোলের থ্রিলার, যেখানে বার্সেলোনা–ইন্টার মিলান সেমিফাইনাল প্রথম লেগের ‘ক্লাসিক’ লড়াই ৩–৩ গোলে অমীমাংসীত। দুই দলের হয়েই ‘সুপার হিরো’ ছিলেন বেশ কজন। ইন্টারের যেমন ডেনজেল ডামফ্রিস ও মার্কাস থুরাম, বার্সার তেমনি রাফিনিয়া, ফেরান তোরেসরা। কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে ঠিকই রবির কিরণের মতো আলো দিয়েছেন এক কিশোর—লামিনে ইয়ামাল নাসরাউয়ি এবানা। সংক্ষেপে লামিনে ইয়ামাল।
আরও পড়ুন৬ গোলের থ্রিলারে বার্সেলোনা–ইন্টার সেয়ানে সেয়ানে টক্কর৮ ঘণ্টা আগে২৪ মিনিটে ইয়ামালের করা গোলটির প্রসঙ্গে পরে আসা যাবে। যেভাবে খেলেছেন তাতে গোলটি না করলেও লোকে কাল রাতে তাঁর পারফরম্যান্স মনে রাখতেন। পরিসংখ্যান বলছে ১০২টি টাচ, একটি গোল, ২টি গোল হওয়ার মতো পাস, ৬টি শট (পোস্টে মেরেছেন দুবার) এবং ১০টির মধ্যে ৬টি সফল ড্রিবলিং।
কিন্তু পরিসংখ্যানে এ তথ্য নেই—মাঠে ডান প্রান্তকে ইয়ামাল ফাইনালে ওঠার হাইওয়ে বানিয়ে যতবার কাট–ইন করে ইন্টারের বক্সে ঢুকেছেন, সেটা আসলে ইতালিয়ান ক্লাবটির রক্ষণের জন্য দুঃস্বপ্নের। প্রতিবারই মৌমাছির মতো ছেঁকে ধরা হয়েছে ইয়ামালকে। কিন্তু আটকানো কি সম্ভব হয়েছে? রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওগুলো ভাসছে। সেসব আসলে ইয়ামালের পায়ের কারুকাজে ইন্টারের রক্ষণকে স্রেফ খোলামকুচির মতো উড়িয়ে দেওয়ার ভিডিও।
ইয়ামাল কত ভয়ংকর সেটা এই এক ছবিতেই পরিস্কার। সবাই ছেঁকে ধরেও তাঁকে আটকাতে পারেননি