Samakal:
2025-07-31@22:02:05 GMT

এলপিজির দাম কমল কেজিতে ১ পয়সা

Published: 6th, April 2025 GMT

এলপিজির দাম কমল কেজিতে ১ পয়সা

তরলকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম এপ্রিল মাসে প্রতি কেজিতে ১ পয়সা কমা‌নো হয়েছে। এপ্রিলে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৪৫০ টাকা। গত মাসেও একই দাম ছিল। 

রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান বিইআরসির চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ। আজ সন্ধ্যা ছয়টা থেকে নতুন দর কার্যকর হয়।

বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেন, বেসরকারি এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি ১২০ টাকা ৮০ পয়সা, যা গত মার্চ মাসে ছিল ১২০ টাকা ৮১ পয়সা। এই হিসাবে বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারিত হয়।

সরকারি কোম্পানির সরবরাহ করা এলপিজির সাড়ে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৬৯০ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। আর গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির (অটো গ্যাস) নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি লিটার ৬৬ টাকা ৪১ পয়সা, যা আগে ছিল ৬৬ টাকা ৪৩ পয়সা।

বিইআর‌সি প্রতি মাসেই এলপিজির দাম নির্ধারণ করে। তবে বাজারে নির্ধারিত দামে এলপিজি বিক্রি না হওয়ার অভিযোগ আছে। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এলপ জ র

এছাড়াও পড়ুন:

রামেক হাসপাতালে ইআরসিপি স্যুট, জটিল রোগের চিকিৎসা মিলবে সহজেই

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে এন্ডোস্কোপিক রেট্রোগ্রেড কোলাঞ্জিও প্যানক্রিয়াটিকোগ্রাফি (ইআরসিপি) স্যুট চালু করা হয়েছে। ফলে, এখানে সহজেই অনেক জটিল রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব হবে। 

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকালে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ ইআরসিপি স্যুট উদ্বোধন করেন।

ইআরসিপি স্যুট একটি অত্যাধুনিক ও বিশেষায়িত ইউনিট, যেখানে গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট, হেপাটোলজিস্ট, হেপাটোবাইলিয়ারি সার্জন ও গ্যাস্ট্রোএন্টারোসার্জনরা চিকিৎসা কার্যক্রম চালাবেন। খাদ্যনালী, পিত্তথলি ও অগ্ন্যাশয়ের জটিল রোগের ক্ষেত্রে পেট না কেটে এখন থেকে শুধু এন্ডোস্কোপি প্রযুক্তির মাধ্যমে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা করা যাবে।হাস

পাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ জানিয়েছেন, এতদিন এই বিশেষায়িত ইউনিটটি অসম্পূর্ণ অবস্থায় ছিল। সম্প্রতি এক ভার্চুয়াল সভায় তিনি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এর পর দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি চলে আসে।

তিনি বলেন, “খাদ্যনালী চিকন হয়ে যাওয়া এবং পিত্তথলি ও অগ্ন্যাশয়ের পাথরের চিকিৎসাগুলো এখন থেকে সহজেই করা যাবে। বেসরকারি হাসপাতালে এসব চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। আমরা চেষ্টা করব, এ সেবা যেন সাধারণ মানুষ স্বল্প খরচে পেতে পারেন।”

উদ্বোধনের দিনেই এক রোগীকে সফলভাবে চিকিৎসাসেবা দিয়ে সুস্থ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন রামেক হাসপাতালের পরিচালক।

ঢাকা/কেয়া/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রামেক হাসপাতালে ইআরসিপি স্যুট, জটিল রোগের চিকিৎসা মিলবে সহজেই