কিশোরগঞ্জ জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক ও কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মাশরাফী মর্তুজার নেতৃত্বে ৩০ জন নেতাকর্মী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে যোগ দিয়েছেন।

বুধবার (২১ মে) রাতে কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে ছাত্রদলের কর্মীসভায় আনুষ্ঠানিকভাবে ছাত্রদলে যোগ দেন তারা। তাদেরকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন ছাত্রদলের নেতারা।

কর্মীসভায় উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি হাফিজুর রহমান সোহান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো.

হাসনাইন নাহিয়ান সজীব ও আব্দুর রহিম রনি, কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শরিফুল ইসলাম নিশাদ, সাধারণ সম্পাদক রেদোয়ান রহমান ওয়াকিউর প্রমুখ।

ছাত্রদলে যোগ দেওয়ার কারণ বর্ণনা করে মাশরাফী মর্তুজা বলেছেন, “আমি পারিবারিকভাবে জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী। জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে আমার অবদানকে স্বীকৃতি দিয়ে আমাকে বৈষ্যম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কিশোরগঞ্জ জেলা কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক পদ দেওয়া হয়। আমি আমার অনুসারীদের নিয়ে পদত্যাগ করে ছাত্রদলের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলে যোগ দিলাম।”

নতুন সদস্যদের যোগদানে কিশোরগঞ্জ ছাত্রদলের সাংগঠনিক কার্যক্রম আরো গতিশীল হবে বলে আশা করছেন স্থানীয় নেতারা।

ঢাকা/রুমন/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক শ রগঞ জ জ ল ছ ত রদল র

এছাড়াও পড়ুন:

ইরান পারমাণবিক স্থাপনাগুলো আরো শক্তিশালী করে পুনর্নির্মাণ করবে

ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান জানিয়েছেন, তেহরান তার পারমাণবিক স্থাপনাগুলোকে ‘আরো শক্তিশালী করে’ পুনর্নির্মাণ করবে। রবিবার সরকারি সংবাদমাধ্যমকে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

ইরানের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, তার দেশ পারমাণবিক অস্ত্রের সন্ধান করছে না।

সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন, জুন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে স্থাপনাগুলোতে বোমা হামলা চালিয়েছিল সেগুলো পুনরায় চালু করার চেষ্টা করলে তেহরান ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে নতুন করে হামলার নির্দেশ দেবেন।

ইরানের প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে বলেন, “ভবন ও কারখানা ধ্বংস আমাদের জন্য কোনো সমস্যা তৈরি করবে না, আমরা আরো শক্তির সাথে পুনর্নির্মাণ করব।”

জুনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালিয়েছিল। ওই সময় ওয়াশিংটন বলেছিল, স্থাপনাগুলো পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির লক্ষ্যেএকটি কর্মসূচির অংশ ছিল। তবে তেহরান জানিয়েছিল, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণরূপে বেসামরিক উদ্দেশ্যে।

ইরানের পারমাণবিক কার্যক্রমের প্রসঙ্গে পেজেশকিয়ান বলেছেন, “এগুলো জনগণের সমস্যা সমাধানের জন্য, রোগের জন্য, জনগণের স্বাস্থ্যের জন্য।”

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ