2025-08-08@15:21:42 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11
«প র ববঙ গ র»:
পিতৃ-আদেশে রবীন্দ্রনাথ উনিশ শতকের শেষ পর্বে যখন জমিদারিকাজ তদারকের জন্য তৎকালীন পূর্ববঙ্গে (বর্তমান বাংলাদেশে) এলেন, তখন সত্যিকার অর্থে রবীন্দ্রনাথের পুনর্জন্ম ঘটল। তাঁর জন্ম ভারতের রাজধানী কলকাতায়, সেখান থেকে বাবার সঙ্গে গিয়েছেন উত্তর ভারতে, হিমালয়ে; গিয়েছেন মেজ ভাইয়ের কর্মস্থল মধ্য-দক্ষিণ ভারতে আর ব্যারিস্টারি পড়তে লন্ডনে। যখন শিলাইদহ, শাহজাদপুর আর পতিসরে এলেন, পূর্ববঙ্গের পলিমাটিপ্রধান নদীবিধৌত প্রকৃতিলালিত সহজ–সরল মানুষের সংস্পর্শে রবীন্দ্রচেতনায় বিরাট-বিশাল পরিবর্তন সাধিত হলো। গঙ্গার তীরে জন্ম হলেও গঙ্গাজলের পবিত্রতায় আস্থা ছিল না তাঁর। শিলাইদহে এসে ভালোবাসলেন পদ্মাকে, পদ্মাতীরবর্তী মানুষদের। অধিকাংশ সময়ই থাকতেন পদ্মায়, বোটে। এই অকৃত্রিম ভালোবাসা তাঁর সাহিত্যে—বিশেষত ছোটগল্প, কবিতা ও গানের সৃষ্টিতে আমূল পরিবর্তন সঞ্চার করল। পদ্মায় বসবাস, পূর্ববঙ্গের প্রকৃতিলালিত মানুষের বৈশিষ্ট্য দর্শন ও এসবের প্রতি নিবিড় অনুরাগ তাঁর সৃষ্টিতে, চিন্তায় আর জীবনদর্শনে সার্বিক পরিবর্তন সাধন করল। একালে ভ্রাতুষ্পুত্রী...
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে কোনো চলচ্চিত্র বানানো হতো না। অন্যদিকে ১৯১৬-১৭ সালের দিকে কলকাতাই হয়ে ওঠে চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রাণকেন্দ্র। কলকাতা চলচ্চিত্র নির্মাণের কেন্দ্রস্থল হওয়ায় পূর্ববঙ্গের ফতেহ লোহানী, বনানী চৌধুরী, ইসমাইল মোহাম্মদ, কাজী খালেক, হিমাদ্রী চৌধুরী (ওবায়েদ উল হক) কলকাতায় চলচ্চিত্র নির্মাণে জড়িত ছিলেন। অন্যদিকে পূর্ববঙ্গ হয়ে ওঠে চলচ্চিত্র প্রদর্শনের জায়গা। তাই দেশ বিভাগের পরেও পূর্ব পাকিস্তানের সিনেমা হলগুলোতে কলকাতা ও লাহোরের চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হতো। এখানে চলত ভারতীয় বাংলা, হিন্দি, পশ্চিম পাকিস্তান ও হলিউডের ছবি। পূর্ব পাকিস্তানের অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশে তখনো কোনো চলচ্চিত্রশিল্প গড়ে ওঠেনি। বাংলা ভাষায় তাই তখন পর্যন্ত কোনো চলচ্চিত্রও নির্মিত হয়নি। কারণ, পূর্ব পাকিস্তানে চলচ্চিত্র প্রযোজনার ব্যাপারে নেতিবাচক ধারণা ছিল পশ্চিম পাকিস্তানের পরিচালকদের।১৯৫৩ সালের মার্চ মাসে পূর্ব পাকিস্তানে চলচ্চিত্র নির্মাণ নিয়ে একটি সভা হয়।...
উপমহাদেশে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ৬৪ বছরের মধ্যে (১৮৫৭-১৯২১) প্রতিষ্ঠিত ১২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠাকাল বিবেচনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপমহাদেশে ১২তম, অবিভক্ত বাংলায় দ্বিতীয় আর পূর্ববঙ্গে প্রথম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ভারতভাগ পর্যন্ত আরও অন্তত ২৬ বছর ব্রিটিশরা শাসন করে। এই ২৬ বছরে (১৯২২-১৯৪৭) তারা আরও চারটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা সম্পন্ন করে। সব শেষ প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় চারটি হলো: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় (দিল্লি ১৯২২), নাগপুর বিশ্ববিদ্যালয় (মহারাষ্ট্র ১৯২৩), অন্ধ্র বিশ্ববিদ্যালয় (বিশাখাপত্তম, অন্ধ্রপ্রদেশ ১৯২৬) ও আগ্রা বিশ্ববিদ্যালয় (উত্তরপ্রদেশ ১৯২৭)। ঢাকা ছাড়া ব্রিটিশ আমলে পূর্ববঙ্গে আর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের গোড়াপত্তন ঘটেনি, এমনকি পাকিস্তান অঞ্চলেও না। সর্বশেষ আগ্রা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার (১৯২৭) পর ইংরেজ শাসন আরও ২০ বছর স্থায়ী হয়। এ সময়ে (১৯২৭-১৯৪৭) রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে অন্য সবকিছুর তুলনায় স্বরাজ-স্বায়ত্তশাসন-স্বাধীনতার প্রশ্নটি বড় হয়ে ওঠে। আন্দোলন-সংগ্রামের নানা কর্মসূচিতে সরকারও থাকে...
মার্কিন ইতিহাসবিদ রিচার্ড ম্যাক্সওয়েল ইটোন তাঁর বিখ্যাত ‘দ্য রাইজ অব ইসলাম অ্যান্ড দ্য বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ার, ১২০৪-১৭৬০’ গ্রন্থে (অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, ১৯৯৩) পূর্ববঙ্গে ইসলাম প্রসারের ‘নদীময়’ কারণ যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, সেটা নদনদীর সাংস্কৃতিক তাৎপর্যে নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে। হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মের ভাষ্য ও চর্চায় এই অঞ্চলের নদীগুলোর ভূমিকা প্রবল, বলাই বাহুল্য। খ্রিষ্ট বিশ্বাসমতে, স্বর্গোদ্যান থেকে যে চারটি নদী পৃথিবীতে প্রবাহিত হয়েছে, এর একটিকে কোনো কোনো ইতিহাসবিদ গঙ্গা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। ইসলাম ধর্মের ক্ষেত্রেও, হাদিস অনুসারে, চারটি নদী বেহেশত থেকে আসার কথা বলা হয়েছে। ইসলামে বর্ণিত চার নদীর কোনোটির সঙ্গে বৃহৎ বঙ্গের যোগসূত্র রয়েছে কিনা জানা নেই। তবে সমুদ্রপথের যোগ রয়েছেই; কারণ আরব সাগর ও বঙ্গোপসাগর একই ভারত মহাসাগরের অংশ। যে কারণে অনেকে মনে করেন, আজকের বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরায়...
গণতন্ত্রের জন্য প্রাপ্তবয়স্ক ভোটাধিকার তো নিতান্তই স্বাভাবিক দাবি। কিন্তু ১৯৫৪ সালে পূর্ববঙ্গে প্রাপ্তবয়স্কদের ভোটে যে নির্বাচন হয়, তাতে মুসলিম লীগের যে দুর্দশা ঘটে, তাতেই শাসকরা বুঝে ফেলেন– সর্বজনীন ভোটাধিকার দিলে সারা পাকিস্তানে তাদের একই দশা ঘটবে। তার প্রধান কারণ পূর্ববঙ্গ তো বিপক্ষে যাবেই, পশ্চিম পাকিস্তানের পাঞ্জাববিরোধী প্রদেশগুলোও যে পক্ষে থাকবে– এমন নিশ্চয়তা নেই। তাই প্রাপ্তবয়স্কদের ভোটাধিকারের ভিত্তিতে নির্বাচন দিতে তারা প্রস্তুত ছিলেন না। কিন্তু ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের পর ওই শাসকদের পক্ষে প্রাপ্তবয়স্ক ভোটাধিকারের দাবি মেনে না নিলে পূর্ববঙ্গে তো বটেই, পশ্চিম পাকিস্তানেও মানুষকে শান্ত রাখার উপায় ছিল না। ইয়াহিয়া খান তাই দাবিটি মেনে নিয়েছিলেন। যত লোক তত ভোট– এই দাবি মেনে নিলে পূর্ব পাকিস্তানের আসন সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে; তার ফলে ৫৬ শতাংশ পাকিস্তানি নাগরিকের বাসভূমি পূর্ববঙ্গ কর্তৃত্ব করবে পশ্চিম পাকিস্তানের ওপর–...
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ভারত ভাগের সময় যুক্ত বাংলা চেয়েছিলেন। অর্থাৎ পূর্ববঙ্গ এবং পশ্চিমবঙ্গ মিলে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবে, এমনটাই চাওয়া ছিল তার। এতে সায় ছিল মহাত্মা গান্ধীরও। কিন্তু তার আগের বছর অর্থাৎ ১৯৪৬ সালে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হয়েছিল। এই দাঙ্গার প্রভাব পড়েছিল দেশ ভাগেও। কীভাবে ভারত ভাগ হয়েছিল, আর সেই ভাগে বাংলা দিখণ্ডিত হয়েছিল চলুন সেই ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকানো যাক। ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে ভারত ভাগ করে তৈরি হয়েছিল দুইটি স্বাধীন রাষ্ট্র। লাখ লাখ মানুষ ছিন্নমূল হয়েছিলেন, ভেঙে গিয়েছিল অনেক পরিবার। ১৯৪৭ সালের ৩ রা জুন তৎকালীণ বড় লাট লর্ড মাউন্টব্যাটেন যখন ভারত ভাগের ঘোষণা করলেন তার কয়েক মাস আগের কথা, কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় ওয়ার্কিং কমিটি থেকে সদ্য পদত্যাগ করা শরৎচন্দ্র বসু সেই সময় প্রদেশের প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ...
প্রেম, পূজা ও প্রকৃতির কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নদীরও কবি। তাঁর কবিতা, সংগীত, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধে যেভাবে নদী প্রসঙ্গ, চরিত্র, উপমা হিসেবে উঠে এসেছে, তার তুলনা পাওয়া কঠিন। আর এ ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছিল তৎকালীন পূর্ববঙ্গ তথা আজকের বাংলাদেশ। কবির ঘনিষ্ঠ শিষ্য ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র অধ্যাপক প্রমথনাথ বিশী লিখেছেন– ‘পদ্মা ও নদীময় বঙ্গ যে তাঁর কাব্যকে একটি বিশেষ দিকে প্ররোচিত করেছিল তাতে কারো সন্দেহ নাই’ (শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথ, ১৯৭২)। বর্তমান বাংলাদেশের তিনটি পরগনা ছিল ঠাকুর পরিবারের জমিদারি– বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার বিরাহিমপুর পরগনা, এর সদর কাছারি শিলাইদহে; বর্তমান নওগাঁ জেলার কালীগ্রাম পরগনা, এর সদর কাছারি পতিসরে; বর্তমান সিরাজগঞ্জ জেলার সাজাদপুর পরগনা, এর সদর কাছারি বর্তমান শাহজাদপুরে। প্রথম পরগনাটি গঙ্গা বা পদ্মা অববাহিকায় এবং পরের দুই পরগনা ব্রহ্মপুত্র বা যমুনা অববাহিকায় অবস্থিত। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর...
স্বাধীনতা ও মুক্তির কথা আমরা একসঙ্গেই শুনে থাকি, তারা কাছাকাছি বটে, কিন্তু এক বস্তু নয় মোটেই। তফাৎ আছে। যেমন ধরা যাক, ইংরেজ আধিপত্যের বিরুদ্ধে আমেরিকার যুদ্ধ, সেটিকে বলা হয় স্বাধীনতাযুদ্ধ। অন্যদিকে একাত্তরে আমাদের যে যুদ্ধ তাকে আমরা বলি মুক্তিযুদ্ধ। আমাদের ওই যুদ্ধের আগে রাজনৈতিক দাবিটা প্রথমে ছিল স্বায়ত্তশাসনের, পরে আন্দোলন রূপ নিল স্বাধীনতা সংগ্রামের এবং যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর অত্যন্ত দ্রুতগতিতে আকাঙ্ক্ষাটা চলে এলো মুক্তির, স্বাধীনতার যুদ্ধ পরিণত হলো মুক্তিযুদ্ধে। মুক্তি আলাদা কিসে স্বাধীনতা থেকে? তফাৎটা কোথায়? হিসাব করলে দেখা যাবে, স্বাধীনতাকে চেষ্টা করলে গণনা করা যায়। যেমন বাকস্বাধীনতা, চলাফেরার স্বাধীনতা, চিন্তার স্বাধীনতা, পছন্দ করার স্বাধীনতা, নারীর স্বাধীনতা; কিন্তু মুক্তিকে ওইভাবে গণনা করা হয় না। মুক্তি একটি সার্বিক অবস্থা, যার ভেতর অনেক রকমের স্বাধীনতা থাকতে পারে, থাকেও। ফলের ভেতরে থাকে...
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নের মরিয়ম আশ্রমে আয়োজিত ‘মা-মারিয়ার তীর্থোৎসব’ শেষ হয়েছে। দুই দিনের এই উৎসবে সারা দেশ থেকে প্রায় আট হাজার খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী অংশ নেন। ‘মা-মারিয়ার হাত ধরে, মেষপালকের সঙ্গে বিশ্বাসের পথে’- এই প্রতিপাদ্যে গত বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া উৎসব আজ শুক্রবার সকালে শেষ হয়। দুই দিনের উৎসব উপলক্ষে দেয়াঙ পাহাড়ের আশ্রম ও আশপাশের এলাকা বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ। উৎসবের সমাপ্তি হয় বিশ্বশান্তি ও মানব জাতির কল্যাণের জন্য প্রার্থনার মধ্য দিয়ে। আয়োজকেরা জানান, পবিত্র খ্রিষ্টযাগের মধ্য দিয়ে শুরু হয় তীর্থোৎসবের মূল আনুষ্ঠানিকতা। এতে পৌরোহিত্য করেন চট্টগ্রাম ক্যাথলিক আর্চ ডাইয়োসিসের আর্চবিশপ সুব্রত লরেন্স হাওলাদার। এরপর নানা ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতায় অংশগ্রহণ করেন ভক্তরা। গত বৃহস্পতিবার রাত নয়টার পর তীর্থযাত্রীরা প্রার্থনার মধ্য দিয়ে আলোক শোভাযাত্রায়...
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নের মরিয়ম আশ্রমে আয়োজিত ‘মা-মারিয়ার তীর্থোৎসব’ শেষ হয়েছে। দুই দিনের এই উৎসবে সারা দেশ থেকে প্রায় আট হাজার খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী অংশ নেন। ‘মা-মারিয়ার হাত ধরে, মেষপালকের সঙ্গে বিশ্বাসের পথে’-এই প্রতিপাদ্যে গত বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া উৎসব আজ শুক্রবার সকালে শেষ হয়।দুই দিনের উৎসব উপলক্ষে দেয়াঙ পাহাড়ের আশ্রম ও আশপাশের এলাকা বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজে। আজ শেষ দিনে উৎসবের সমাপ্তি হয় বিশ্বশান্তি ও মানব জাতির কল্যাণের জন্য প্রার্থনার মধ্য দিয়ে।আয়োজকেরা জানান, পবিত্র খ্রিষ্টযাগের মধ্য দিয়ে শুরু হয় তীর্থোৎসবের মূল আনুষ্ঠানিকতা। পবিত্র খ্রিষ্টযাগের পৌরোহিত্য করেন চট্টগ্রাম ক্যাথলিক আর্চ ডাইয়োসিসের আর্চবিশপ সুব্রত লরেন্স হাওলাদার। এরপর নানা ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতায় অংশগ্রহণ করেন ভক্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত নয়টার পর তীর্থযাত্রীরা প্রার্থনার মধ্য দিয়ে আলোক শোভাযাত্রায় অংশ নেন। উৎসবের...
কলকাতায় আজ শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী অষ্টম বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন। এই বাণিজ্য সম্মেলনে যোগ দেবেন ভারতের শীর্ষ শিল্পপতি মুকেশ আম্বানিসহ দেশ-বিদেশের শিল্পপতিরা। প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগের।গত বছর এই সম্মেলন হয়নি। সর্বশেষ এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০২৩ সালের ২১ ও ২২ নভেম্বর। সেবারও যোগ দিয়েছিলেন রিলায়েন্স গোষ্ঠীর কর্ণধার মুকেশ আম্বানিসহ দেশ–বিদেশের শিল্পপতিরা।গত শিল্প সম্মেলনে রিলায়েন্স গোষ্ঠীর কর্ণধার মুকেশ আম্বানি ঘোষণা দিয়েছিলেন, আগামী তিন বছরে বাংলায় ২০ হাজার কোটি রুপি বিনিয়োগ করবে রিলায়েন্স গোষ্ঠী। তার আগেই বাংলায় তারা ৪৫ হাজার কোটি রুপি বিনিয়োগ করেছে। বলেছিলেন, বাংলার শিক্ষা স্বাস্থ্য ও কৃষিক্ষেত্রকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে আরও উন্নত করা হবে। একই সঙ্গে রাজ্যের টেলিযোগাযোগব্যবস্থা উন্নত করে জিওকে আরও প্রত্যন্ত অঞ্চলে নিয়ে যাওয়া হবে।আজ বেলা দুইটায় এই বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন বা বেঙ্গল...