ফতুল্লা থানা শিল্পাঞ্চল শ্রমিক দলের দোয়া ও তবারক বিতরণ
Published: 2nd, June 2025 GMT
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা দোয়া ও মিলাদ মাহফিল তবারক বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২ জুন) পাগলা তালতলা টার্মিনালে ফতুল্লা থানা শিল্পাঞ্চল শ্রমিক দলের ব্যানারে ফতুল্লা থানা শিল্পাঞ্চল শ্রমিক দলের সভাপতি বাবুল আহমেদের সভাপতিত্বে উক্ত দোয়া ও মিলাদ মাহফিল ও তবারক বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জীবনের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন এ সময় বক্তারা বলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন আইকন, তিনি ছিলেন স্বাধীনতার ঘোষক।
একজন কৃষক বান্ধব শ্রমিক বান্ধব নেতা ছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, যার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে তার আদর্শকে বুকে ধারণ করে যারা বিএনপির রাজনীতি করেন তার আদর্শ অনুপ্রাণিত হয়ে।
এ সময় উপস্থিত সকলের কাছে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্য দোয়া কামনা করে অবশেষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের মাধ্যমে তবারক বিতরণ করে অনুষ্ঠান শেষ করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, এ সময় অন্যান্য মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি মোঃ শহিদুল ইসলাম টিটু, সহ-সভাপতি হাজী মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল আলম মিথুন, এস এম আনিছুর রহমান,কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম মাতব্বর,সহ প্রচার সম্পাদক কামাল উদ্দিন।
বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তি দল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম রতন, কুতুবপুর ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি মামুন মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক নাঈম আকবর,হাজী মিছির আলী ডিগ্রি কলেজ ছাত্র দলের সাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম পিয়াস।
অনুষ্ঠানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন মোজাম্মেল হোসেন রাসেল, বিএনপির নেতা দুলাল হোসেন বাচ্চু, জাবেদ,মিজানুর রহমান বাবুল,জসিম সিকদার,মুন্না,খলিলুর রহমান, সিরাজ, হানিফ ইব্রাহিম সহ প্রমুখ।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ জ য় উর রহম ন অন ষ ঠ ন ব এনপ র র রহম ন ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
ক্রীড়াঙ্গনে ৮৪২ কোটি টাকা বাজেট বেড়েছে, একজন সাকিব কিংবা সিদ্দিকুর কি বেরিয়ে আসবে
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ বেড়েছে—এই খবর ক্রীড়াপ্রেমীদের মনে আশার সঞ্চার করবে। গতকাল সোমবার অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের প্রস্তাবিত বাজেটে মন্ত্রণালয়টির জন্য ২ হাজার ৪২৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে, যা গত বছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৮৪২ কোটি টাকা বেশি।
মিনি স্টেডিয়াম, বিকেএসপি, ইনডোর স্টেডিয়াম, প্রশিক্ষণ–সুবিধার আধুনিকায়ন, আইটি প্রশিক্ষণ, ফ্রিল্যান্সিং কর্মসূচি, এমনকি কক্সবাজারের নারীদের জন্য ‘লিভিং নো ওয়ান বিহাইন্ড’ প্রকল্প—সবই আছে।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই বাজেট কি ক্রীড়াঙ্গনে প্রাণ ফিরিয়ে আনবে? ক্রীড়াঙ্গনের স্বপ্ন বাড়াবে?
আরও পড়ুনসিঙ্গাপুরে বাংলাদেশের ১৩ পদক জয়০১ জুন ২০২৫বছর বছর বাজেট বাড়ে, প্রকল্প বাড়ে। অথচ মাঠে দেখা যায়, যে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্প এক দশক আগে শুরু হয়েছিল, তার দ্বিতীয় পর্ব এখনো চলছে। কত উপজেলায় এখনো খোলা মাঠই নেই, সেখানে স্টেডিয়াম তো স্বপ্নের মতো ব্যাপার। বিকেএসপিতে আধুনিকতার ছোঁয়া লাগার কথা ছিল বহু আগে, অথচ সেখানে বহু কোচ অস্থায়ী চুক্তিতে, অনেক খেলোয়াড়ও সুযোগ না পেয়ে হারিয়ে যায়।
বাজেটের বেশির ভাগ অর্থই চলে যায় অবকাঠামো আর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতায়। আমরা বহু বছর ধরে সরকারকে বলে আসছি ভারোত্তোলনের নতুন সরঞ্জাম লাগবে, কিন্তু সেটা আমরা আর পাই না। খেলার সরঞ্জামের জন্যই যদি যুদ্ধ করতে হয়, তাহলে আর খেলার উন্নয়ন কীভাবে হবে, স্বপ্ন বাড়বে কীভাবে? তাতে বাজেট বেড়েই–বা কী লাভ আমাদের?ভারোত্তোলন ফেডারেশনের এক কর্মকর্তাযুব উন্নয়নের জন্য ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের যে প্রতিশ্রুতি, তা কি আসলেই পৌঁছাবে প্রত্যন্ত অঞ্চলের বেকার তরুণদের হাতে? নাকি থাকবে রাজধানীর সীমিত পরিসরে প্রজেক্ট অফিসের ফাইলে?
সাকিবের মতো আরেকজন ক্রিকেটার এখনো তৈরি করতে পারেনি বাংলাদেশ