Risingbd:
2025-09-18@03:30:53 GMT

পেসারদের ইনজুরির হালচাল

Published: 15th, June 2025 GMT

পেসারদের ইনজুরির হালচাল

তাসকিন আহমেদ কি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সীমিত ওভারের খেলায় অংশ নিতে পারবেন? মোস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুল ইসলাম ফিরবেন কবে? সাদা বলের ক্রিকেটে এই তিন অপরিহার্য পেসারকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে পাওয়া যাবে কি না, সেটা নিয়েই চলছে জল্পনা-কল্পনা।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সীমিত ওভারের সিরিজ শুরু হবে ২ জুলাই, ওয়ানডে দিয়ে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হবে ১০ জুলাই। তিন পেসারকেই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের স্কোয়াডে রাখা হবে। তবে খেলানো হবে ওয়ার্কলোড অনুযায়ী। মোস্তাফিজ বাদে বাকি দুজনই এরই মধ্যে বোলিং শুরু করেছেন।

গোড়ালির চোটের কারণে তাসকিন লম্বা সময় ধরে খেলার বাইরে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই টেস্ট, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ছয় টি-টোয়েন্টি এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই টেস্ট মিস করেছেন। পুনর্বাসন প্রক্রিয়া এখনো শেষ হয়নি তার। মাঠে ফেরার অবস্থায় আছেন তিনি। তবে টিম ম্যানেজমেন্ট তাকে নিয়ে ধীরে এগোতে চাচ্ছে। ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টিতে তাকে দুটি করে ম্যাচ খেলানোর ভাবনা রয়েছে টিম ম্যানেজমেন্টের। তবে তাসকিন কেমনভাবে সাড়া দিচ্ছেন, তার ওপর নির্ভর করছে অনেক কিছু।

আরো পড়ুন:

প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কতো টাকা পেলো দ.

আফ্রিকা?

চোকার্স দক্ষিণ আফ্রিকা এবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন

শরিফুল ঈদের আগেই বোলিং শুরু করেছেন। মাংসপেশির চোটের কারণে পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ টি-টোয়েন্টি খেলতে পারেননি তিনি। দুই থেকে তিন সপ্তাহ তার পুনর্বাসন চলেছে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ দিয়েই মাঠে ফিরতে পারেন বাঁহাতি দ্রুত গতির এই বোলার।

মোস্তাফিজুর রহমান চোট পেয়েছিলেন ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) খেলতে গিয়ে। নিজের খেলা শেষ ম্যাচে ফিল্ডিং করার সময় তিনি চোট পান। ১৪ দিনের পুনর্বাসন শেষ করেছেন তিনি। তবে এখনও বোলিংয়ে ফেরেননি। শুক্রবার পর্যন্ত হাতে স্লিং লাগানো ছিল। দু-এক দিনের মধ্যেই তা খুলে পুরোদমে মাঠে ফেরার প্রক্রিয়া শুরু করবেন মোস্তাফিজ। টেস্ট দলের সঙ্গে ফিটনেস ট্রেনিংয়ে ছিলেন তিনি। এখন শুধু মাঠে ফেরার অপেক্ষা।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর ছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ