মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনার মধ্যে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস নিমিৎজ দক্ষিণ চীন সাগর ছেড়ে পশ্চিম দিকে রওনা দিয়েছে। মেরিন ট্রাফিকের তথ্য বলছে, একে পশ্চিমে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে অগ্রসর হতে দেখা গেছে।

সোমবার সকালে জাহাজটির নতুন গন্তব্য অভিমুখে দেখা গেছে বলে জাহাজের গতিপথে নজর রাখা ওয়েবসাইট মেরিন ট্রাফিকে দেওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

আগের গতিপথ অনুযায়ী চলতি সপ্তাহের শেষদিকে রণতরীটির ভিয়েতনামের দানাংয়ে থাকার কথা ছিল, শুক্রবার তাকে সেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করে নেওয়া হতো। এখন সে আয়োজন বাতিল হয়েছে বলে এক কূটনীতিকসহ ‍দুটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে।

হ্যানয়ের মার্কিন দূতাবাস বলেছে, ‘হঠাৎ উদ্ভূত এক জরুরি অপারেশনাল প্রয়োজনে’ রণতরীটির দানাং যাত্রা বাতিল হয়েছে। 

এ প্রসঙ্গে দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও রয়টার্স তাৎক্ষণিকভাবে তাদের কাছ থেকে সাড়া পায়নি।

ইউএসএস নিমিৎজের নেতৃত্বাধীন যুদ্ধজাহাজের বহর কয়েকদিন আগেও দক্ষিণ চীন সাগরে নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে, যাকে ‘ইন্দো-প্যাসিফিকে মার্কিন নৌবাহিনীর নিয়মিত উপস্থিতির অংশ’ বলছে মার্কিন প্রশান্ত মহাসাগরীয় বহরের কমান্ডারের ওয়েবসাইট। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইসর য় ল

এছাড়াও পড়ুন:

দক্ষিণ চীন সাগর থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনার মধ্যে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস নিমিৎজ দক্ষিণ চীন সাগর ছেড়ে পশ্চিম দিকে রওনা দিয়েছে। মেরিন ট্রাফিকের তথ্য বলছে, একে পশ্চিমে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে অগ্রসর হতে দেখা গেছে।

সোমবার সকালে জাহাজটির নতুন গন্তব্য অভিমুখে দেখা গেছে বলে জাহাজের গতিপথে নজর রাখা ওয়েবসাইট মেরিন ট্রাফিকে দেওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

আগের গতিপথ অনুযায়ী চলতি সপ্তাহের শেষদিকে রণতরীটির ভিয়েতনামের দানাংয়ে থাকার কথা ছিল, শুক্রবার তাকে সেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করে নেওয়া হতো। এখন সে আয়োজন বাতিল হয়েছে বলে এক কূটনীতিকসহ ‍দুটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে।

হ্যানয়ের মার্কিন দূতাবাস বলেছে, ‘হঠাৎ উদ্ভূত এক জরুরি অপারেশনাল প্রয়োজনে’ রণতরীটির দানাং যাত্রা বাতিল হয়েছে। 

এ প্রসঙ্গে দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও রয়টার্স তাৎক্ষণিকভাবে তাদের কাছ থেকে সাড়া পায়নি।

ইউএসএস নিমিৎজের নেতৃত্বাধীন যুদ্ধজাহাজের বহর কয়েকদিন আগেও দক্ষিণ চীন সাগরে নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে, যাকে ‘ইন্দো-প্যাসিফিকে মার্কিন নৌবাহিনীর নিয়মিত উপস্থিতির অংশ’ বলছে মার্কিন প্রশান্ত মহাসাগরীয় বহরের কমান্ডারের ওয়েবসাইট। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ইরান–ইসরায়েল সংঘাত: দক্ষিণ চীন সাগর ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যের পথে মার্কিন বিমানবাহী রণতরি