জুমার নামাজের পর ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তেহরানে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
Published: 20th, June 2025 GMT
ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইরানের রাজধানী তেহরানে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় বিক্ষোভকারীদের ইরানের ক্ষমতাসীন সরকার ও নেতাদের সমর্থনে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে দেখা যায়। শুক্রবার ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাতে আল-জাজিরার খবরে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
জুমার নামাজের পর এই বিক্ষোভে অংশ নেওয়া অনেকেই যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য হস্তক্ষেপের হুমকির বিরুদ্ধেও স্লোগান দেন। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে বলা হয়, ‘আজকের শুক্রবার ইরানি জাতির ঐক্য ও প্রতিরোধের দিন।’
প্রচারিত ভিডিওতে বিক্ষোভকারীদের হাতে ১৩ জুন ইসরায়েলের হামলায় নিহত বিভিন্ন কমান্ডারের ছবি দেখা যায়। এ সময় বিক্ষোভে অংশ নেওয়া অনেকে ইরান, ফিলিস্তিন ও হিজবুল্লাহর পতাকাও উড়াচ্ছিলেন।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের তথ্যমতে, উত্তর-পশ্চিম ইরানের তাবরিজ ও দক্ষিণাঞ্চলের শিরাজ শহরেও একই ধরনের বিক্ষোভ হয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইসর য ল
এছাড়াও পড়ুন:
বনানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতালকর্মীর মৃত্যু
রাজধানীর বনানীতে গুলিতে আহত হওয়া বক্ষব্যাধি হাসপাতালের এক সাবেক কর্মী চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মারা গেছেন। সোমবার রাত সোয়া ১০টার দিকে তিনি মারা যান।
নিহত জামান হোসেন (৪০) বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ছিলেন এবং একসময় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর সংগঠনের (অফিস ক্লাব) সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
জামান হোসেনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক।
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, সোমবার রাত সোয়া ১০টার দিকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি বনানী থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।
জামানের বড় ভাই সালাউদ্দিন জানান, গত শুক্রবার রাত সোয়া আটটার দিকে বনানী থানাধীন বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির অফিস ক্লাবের সামনে চা খেতে যান জামান। এ সময় হঠাৎ মুখোশধারী দুই দুর্বৃত্ত দূর থেকে গুলি ছুড়ে পালিয়ে যায়।
জামানের ডান চোখের পাশে গুলি লাগে। পরে আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
নিহত জামান হোসেন মহাখালীর বক্ষব্যাধি হাসপাতালের স্টাফ কোয়ার্টারে থাকতেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলায়।