কমিউনিটি ব্যাংকের সঙ্গে হোটেল সারিনার ব্যবসায়িক চুক্তি সই
Published: 5th, July 2025 GMT
কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির সঙ্গে হোটেল সারিনার ব্যবসায়িক চুক্তি সই হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড সেবা-সংক্রান্ত সুবিধা দেওয়ার জন্য ব্যাংকটির সঙ্গে কৌশলগত এ ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ঢাকায় কমিউনিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি সই হয়। কমিউনিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাআদত এবং হোটেল সারিনার মহাব্যবস্থাপক চান্না একনায়েকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন এবং চুক্তিপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে বিনিময় করেন।
চুক্তির অধীনে কমিউনিটি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা হোটেল সারিনায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করবেন। এর মধ্যে রয়েছে রুম, রেস্টুরেন্ট এবং অন্যান্য পরিষেবার উপর বিশেষ ছাড়। এছাড়াও বছরব্যাপী ‘বাই ওয়ান, গেট ওয়ান’ অফারও পাবেন কমিউনিটি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কমিউনিটি ব্যাংকের হেড অব বিজনেস ও হেড অব করপোরেট ব্যাংকিং (ব্রাঞ্চ) ড.
এই চুক্তির আওতায় প্রিমিয়াম পার্টনারের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্বের মাধ্যমে ব্যাংকটির গ্রাহকদের জন্য সাশ্রয়ী এবং লাইফস্টাইল সংবলিত সুবিধা প্রদানের জন্য কমিউনিটি ব্যাংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা-গুলি, শিক্ষক নিহত
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) আইটি গেট সংলগ্ন বিএনপি নেতার দলীয় কার্যালয়ে গুলি ও বোমা হামলা চালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় ইমদাদুল নামে এক শিক্ষক নিহত হয়েছেন। যোগীপোল ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউপি সদস্য মামুন শেখ (৪৫) ও মিজানুর রহমান নামে দুই ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
রবিবার (২ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে ঘটনাটি ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করে আড়ংঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ খায়রুল বাশার।
আরো পড়ুন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের হামলা: গুলিবিদ্ধ যুবকের মৃত্যু
নবীনগরে গুলিবিদ্ধ ৩
তিনি বলেন, “ঘটনাস্থল থেকে একটি ব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে। তার ভেতর ভুসি রাখা ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এর ভেতরেই বোমা নিয়ে আসা হয়েছিল।” পেশাদার কিলারের সম্পৃক্তা থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন ওসি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত ৯টার দিকে বিএনপি নেতা মামুন শেখ স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে অফিসে বসেছিলেন। এ সময় সন্ত্রাসীরা অফিস লক্ষ্য করে পরপর দুইটি বোমা ও চার রাউন্ড গুলি ছুড়ে নির্বিঘ্নে পালিয়ে যায়। পরে নেতাকর্মী ও স্বজনরা গুরুতর আহত মামুনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। এলাকাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
খানজাহান আলী থানা বিএনপির সভাপতি কাজী মিজানুর রহমান বলেন, “যোগীপোল ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন শেখকে সন্ত্রাসীরা গুলি করেছে। তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।”
যোগীপোল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মীর শওকত হোসেন হিট্টু বলেন, “ঘটনার সময় আমি ফুলবাড়িগেটে ছিলাম। শুনেছি, আমাদের সাংগঠনিক সম্পাদক মামুনকে সন্ত্রাসীরা গুলি করেছে। তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।”
ঢাকা/নূরুজ্জামান/মাসুদ