শেয়ারহোল্ডারদের বোনাস লভ্যাংশ দিল মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক
Published: 23rd, July 2025 GMT
পুঁজিবাজারের ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির (এমটিবি) পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত বোনাস লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যকাউন্টে প্রেরণ করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ প্রদান করেছে কোম্পানিটি।
বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, এদিন কোম্পানিটির ঘোষিত বোনাস লভ্যাংশ সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবে পাঠানো হয়েছে।
২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে অনুমোদন করা হয়।
২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সমাপ্ত হিসাব বছরের কোম্পানিটির সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৩.
ঢাকা/এনটি/ইভা
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হ স ব বছর র
এছাড়াও পড়ুন:
জুলাইয়ের ২৭ দিনে ৯ ব্যাংকে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি
নতুন অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের ২৭ দিনে বৈধ ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে ২০৯ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসার সুখবর পাওয়া গেলেও ৯টি ব্যাংকে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।
সোমবার (২৮ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
কোনো ধরনের রেমিট্যান্স না আসা ৯ ব্যাংকের মধ্যে দুটি সরকারি ও বিশেষায়িত, চারটি বেসরকারি এবং তিনটি বিদেশি ব্যাংক রয়েেছে।
আরো পড়ুন:
ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপিদের শনাক্ত করে সিআইবিতে রিপোর্ট করার নির্দেশ
জুলাইয়ের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের ২৭ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও বিশেষায়িত খাতের রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। একই সময়ে বেসরকারি খাতের কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ, সিটিজেনস ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংকে রেমিট্যান্সের হিসাব থেকেছে শূন্য। বিদেশি হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ও স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে প্রবাসীরা তাদের আয়ের টাকা দেশে পাঠাননি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাইয়ের ২৭ দিনে ২০৯ কোটি ৯০ লাখ ডলার অর্থাৎ প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে ২৫ হাজার ৬০৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা দেশে এসেছে। এই পরিমাণ অর্থ আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৩ শতাংশের বেশি। ২০২৪ সালে জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৭ কোটি ২০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলে আসছে, বর্তমান সরকার অর্থপাচার রুখতে কঠোর অবস্থান নেওয়ায় হুন্ডিসহ বিভিন্ন অবৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠানো কমে গেছে। ফলে বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স ৩০ বিলিয়ন ডলার ছড়িয়েছিল। আগের অর্থবছরের জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে ২১৯ কোটি ৯৯ লাখ ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ডলার, জানুয়ারিতে ২১৮ কোটি ৫২ লাখ ডলার এবং ফেব্রুয়ারিতে ২৫২ কোটি ৭৬ লাখ ডলার, মার্চে ৩২৯ কোটি ৫৬ লাখ ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ২৩ লাখ ডলার, মেতে ২৯৭ কোটি ডলার এবং জুনে ২৮২ কোটি ১২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে।
ঢাকা/নাজমুল/রাসেল