এত সাফল্যের পরেও নারী ফুটবল দল কেন বঞ্চিত, সমতা কবে আসবে
Published: 26th, July 2025 GMT
একই দেশের পতাকার নিচে মাঠে নামে দুই দল। ঘাম ঝরায়, জয়ের জন্য লড়াই করে। কিন্তু তারপরও দুই দলের পথ পুরোপুরি আলাদা। একদল হাঁটে লাল কার্পেট বিছানো রাস্তায়, অন্য দল কাঁটা বিছানো পথে। বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী ফুটবল দল যেন বিপরীত মেরুতে দাঁড়িয়ে। যেখানে পুরুষদের জন্য সুবিধা ও সমর্থনের ছড়াছড়ি। তুলনায় নারীরা পান না বলার মতো তেমন কিছু। নারীদের পথচলা বৈষম্য আর অবহেলার বিরুদ্ধে।
বাংলাদেশ পুরুষদের জাতীয় দল যেখানে ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক ফুটবলে যাত্রা শুরু করেছিল, সেখানে নারী দল অপেক্ষা করেছে আরও ৩৭ বছর। ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ঢাকায় সাফ নারী ফুটবলের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পা রেখেছে বাংলাদেশ। কিন্তু ছেলেদের চেয়ে অনেক দেরিতে সূচনার পরও নারীরা যা করেছেন, তা সোনালি অক্ষরে লেখার মতো। পুরুষ ফুটবলের অর্জনের খাতা যদি হয় বিবর্ণ, নারীদের খাতা অনেক উজ্জ্বল।
সাফল্যে অনেকটা এগিয়ে মেয়েরাঅল্প সময় আর সীমিত সুযোগের পরও বাংলাদেশের নারী ফুটবল দল পুরুষদের চেয়ে কতটা এগিয়ে গেছে, তা পরিসংখ্যানই বলে দেয়।
২০১০ সালে শুরুর পর ২০২৫ সালের এই জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশ নারী দল খেলেছে ফিফা–স্বীকৃত ৭০টি ম্যাচ। এর মধ্যে জয় এসেছে ২৮টিতে। জয়ের হার শতকরা ৪০। হার ৩১টি, ড্র ১১টি। অন্যদিকে ২০১০ থেকে ২০২৫ সালের জুলাই পর্যন্ত ১৫ বছরে পুরুষ দল খেলেছে ১২৭টি ফিফা–স্বীকৃত ম্যাচ। জয় মাত্র ৩৫টি। শতকরা জয়ের হার ২৭। হার ৬২টি, ড্র ৩০টি।
এবার প্রথমবারের মতো নারী এশিয়ান কাপের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে মেয়েরা.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ টবল
এছাড়াও পড়ুন:
এমি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫: বিজয়ী হলেন যারা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের পিকক থিয়েটারে স্থানীয় সময় সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাতে অনুষ্ঠিত হয় প্রাইমটাইম এমি অ্যাওয়ার্ডসের ৭৭তম আসর। এবারের আসরে ১৩টি পুরস্কার জিতে বাজিমাত করেছে ‘দ্য স্টুডিও’। এর মধ্যে সেরা কমেডি সিরিজের পুরস্কারও রয়েছে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন নেট বারগেৎজি।
এমি বিজয়ী হলেন যারা—
সেরা কমেডি সিরিজ: দ্য স্টুডিও
সেরা ড্রামা সিরিজ: দ্য পিট
সেরা লিমিটেড বা অ্যানথোলজি সিরিজ: অ্যাডোলেসেন্স
আরো পড়ুন:
সত্যিই কি ফের বাবা হয়েছেন তাহসান?
রিসোর্ট খুঁজছেন ফারিয়া, সারজিস কী পরামর্শ দিলেন?
সেরা অভিনেতা (ড্রামা সিরিজ): নোয়া হয়াইল, (দ্য পিট)
সেরা অভিনেতা (কমেডি সিরিজ): সেঠ রোগেন (দ্য স্টুডিও)
সেরা অভিনেত্রী (ড্রামা সিরিজ): ব্রিট লোয়ার (সেভারেন্স)
সেরা অভিনেত্রী (কমেডি সিরিজ): জিন স্মার্ট (হ্যাকস)
সেরা অভিনেতা (লিমিটেড/অ্যানথোলজি সিরিজ): স্টিফেন গ্রাহাম (অ্যাডোলেসেন্স)
সেরা অভিনেত্রী (লিমিটেড সিরিজ/মুভি): ক্রিস্টিন মিলিওতি (দ্য পেঙ্গুইন)
সেরা পরিচালক (ড্রামা সিরিজ): অ্যাডাম র্যানডাল, (স্লো হর্সেস, হ্যালো গুডবাই)
সেরা পরিচালক (কমেডি সিরিজ): সেঠ রোগেন ও ইভান গোল্ডবার্গ (দ্য স্টুডিও, দ্য অনার)
সেরা পরিচালক (লিমিটেড সিরিজ): ফিলিপ বারান্তিনি (অ্যাডোলেসেন্স)
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী (কমেডি): হান্না আইনবাইন্ডার (হ্যাকস)
সেরা পার্শ্ব অভিনেতা (কমেডি): জেফ হিলার (সামবডি সামহোয়ার)
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী (ড্রামা): ক্যাথেরিন লানাসা (দ্য পিট)
সেরা পার্শ্ব অভিনেতা (ড্রামা): ট্রামেল টিলম্যান (সেভারেন্স)
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী (লিমিটেড সিরিজ অথবা টিভি চলচ্চিত্র): এরিন ডোহার্টি (অ্যাডোলেসেন্স)
সেরা পার্শ্ব অভিনেতা (লিমিটেড সিরিজ অথবা টিভি চলচ্চিত্র): ওয়েন কুপার (অ্যাডোলেসেন্স)
ভ্যারাইটি টক সিরিজ: দ্য লেট শো
ভ্যারাইটি স্ক্রিপ্টেড সিরিজ: লাস্ট উইক টুনাইট উইথ জন অলিভার
তথ্যসূত্র: ভ্যারাইটি
ঢাকা/শান্ত