বন্দরে তালিকাভূক্ত মাদক কারবারি ফেন্সি কবিরসহ গ্রেপ্তার ২
Published: 24th, August 2025 GMT
বন্দরে পৃথক অভিযান চালিয়ে তালিকাভূক্ত মাদক ব্যবসায়ী কবির হোসেন ওরফে ফেন্সি কবিরসহ ২ মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ওই সময় গ্রেপ্তারকৃত মাদক ব্যবসায়ী ফেন্সি কবিরের কাছ থেকে ২০ পুড়িয়া হেরোইন ও অপর ধৃত মাদক ব্যবসায়ী মেহেদী হাসানের কাছ থেকে ২৫ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মাদক ব্যবসায়ীরা হলো বন্দর উপজেলার গোকলদাশেরবাগ এলকার আব্দুর রব মিয়ার ছেলে কবির হোসেন ওরফে ফেন্সি কবির (৪৮)। সে ধামগড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বার বলে জানা গেছে।
অপরধৃত ও একই থানার নবীগঞ্জ উত্তরপাড়া এলাকার লিয়াকত আলী ছেলে মেহেদী হাসান (২৪)। পৃথক স্থান থেকে বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য উদ্ধারের ঘটনায় বন্দর ফাঁড়ি উপ পরিদর্শক আরিফ তালুকদার ও বন্দর থানার অপর এসআই তৌহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে বন্দর থানায় মাদক আইনে পৃথক মামলা রুজু করেন। যার মামলা নং- ৩৭(৮)২৫ ও ৩৯(৮)২৫।
ধৃতদের রোববার (২৪ আগস্ট) পৃথক মাদক মামলায় আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত শনিবার (২৩ আগস্ট) রাতে বন্দর থানার নবীগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে পাঁকা রাস্তার উপর ও রোববার ভোর রাতে একই থানার গোকলদাশেরবাগস্থ তার নিজ ঘরে তল্লাশি চালিয়ে উল্লেখিত মাদকদ্রব্যসহ এদেরকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃতরা দীর্ঘদিন ধরে উল্লেখিত এলাকায় অবাধে মাদক বিক্রি করে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বন্দরে পৃথক স্থানে অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত ২ জনের মধ্যে কবির হোসেন ওরফে ফেন্সি কবির জেলা পুলিশ সুপারের পুরুস্কার ঘোষিত মাদক ব্যবসায়ী ও বন্দরে তালিকাভূক্ত মাদক ব্যবসায়ী বলে আরো জানায়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ গ র প ত রক ত
এছাড়াও পড়ুন:
শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।
দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।
ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।
৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।
ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট