এশিয়া কাপের পর আফগানিস্তানের আতিথেয়তা নেবে বাংলাদেশ
Published: 16th, August 2025 GMT
এশিয়া কাপের পর আফগানিস্তানের আতিথেয়তা নেবে বাংলাদেশ। তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে দুই দল। আজ শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
আফগানিস্তানের হোম সিরিজ এটি। ২০২৪ সালে পরপর সিরিজ থাকায় আইসিসির ফিউচার টু্যর প্ল্যানের এই সিরিজ পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছিল বিসিবি। এবার সেই সিরিজটিই খেলবে দুই দল। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামেই হবে ৬ ম্যাচ।
প্রথমে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। পরে ওয়ানডে। ২, ৪ ও ৬ অক্টোবর তিন টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। ওয়ানডে হবে ৯, ১১ ও ১৪ অক্টোবর। দুই সপ্তাহে সিরিজ শেষ করতে চায় দুই দল। এর আগে এশিয়া কাপ সংযুক্ত আরব আমিরাতেই বসবে ৮ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর।
আগামী বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে ভারত ও শ্রীলঙ্কায়। দুই দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় সিরিজের রেটিং কোনো প্রভাব রাখবে না। তবে ওয়ানডেতে কোয়ালিফাই করার ক্ষেত্রে ওয়ানডে সিরিজটি আলাদা গুরুত্ব বহন করবে।
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ নিয়ে এসিবির প্রধান নির্বাহী নাসিব খান বলেছেন, ‘‘বাংলাদেশকে এই সিরিজে আতিথ্য দিতে পেরে আমরা গর্বিত। এই সফর আমাদের অংশীদারত্বের দৃঢ়তা ও নিরপেক্ষ ভেন্যুতে বিশ্বমানের ক্রিকেট আয়োজনের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে। উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ এবং তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা এই সিরিজে দেখতে পাবেন সমর্থকেরা।’’
ঢাকা/ইয়াসিন
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আফগ ন স ত ন দ ই দল
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে বীরমুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম আর নেই
বন্দরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম ওরফে মুক্তি কাসেম (৯৭) আর নেই। ইন্না লিল্লাহি....... রাজিউন।
শনিবার (১৬ আগস্ট ) সকল মাড়ে ৬টায় বার্ধক্য জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে বন্দর উপজেলার কামতালস্থ তার নিজ বাস ভবনে বার্ধক্য জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
বীরমুক্তিযোদ্ধা মৃত্যুর খবর পেয়ে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বীর মুক্তিযুদ্ধা মরহুম আবুল কাশেমের কফিনে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর রাষ্ট্রীয়ভাবে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।
গার্ড অব অনার প্রদানে উপস্থিত ছিলেন কামতাল তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) জহিরুল ইসলাম সহ সঙ্গীয় ফোর্স।
রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মাননা প্রদানের পূর্বে ইউএনও মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের আত্মত্যাগের কারণে আজকে আমরা একটি স্বাধীন দেশে বসবাস করছি।
তিনি আরো বলেন, দিন দিন আমরা আমাদের জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারিয়ে ফেলছি।আমরা রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এখানে এসেছি তাদের সম্মান জানাতে।
এসময় পরিবারের হাতে আর্থিক সহযোগিতা অর্থ তুলে দেন তিনি। ওই সময় বন্দর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার আবদুল লতিফ,মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
মরহুমের নামাজের জানাযা শেষে কামতাল ডাকসমাজ কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়।