চবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে
Published: 2nd, September 2025 GMT
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষের পর দ্বিতীয় দিনের মতো বিশ্ববিদ্যালয় এবং আশেপাশের এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব এবং বিজিবির সদস্যরা টহল দিচ্ছেন। সংঘর্ষের স্থান বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর ফটক-সংলগ্ন এলাকাসহ চতুর্দিকে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। তবে, রবিবার (৩১ আগস্ট) দ্বিতীয় দফায় সংঘর্ষের পর আর কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
এদিকে, ২, ৩ ও ৪ সেপ্টেম্বর সকল পরীক্ষা স্থগিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ক্লাস চলার কথা থাকলেও বিভাগগুলোতে শিক্ষার্থীদের তেমন দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের উপস্থিতি এবং যান চলাচল সীমিত পরিসরে দেখা গেছে।
অভিযানে থাকা কয়েকজন সেনা সদস্যরা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি এখন প্রায় স্বাভাবিক আছে। যৌথ বাহিনীর অভিযান চলবে। তবে, এ পর্যন্ত তারা কোনো অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হননি।
সার্বিক পরিস্থিতির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর বজলুর রহমান বলেছেন, “বিশ্ববিদ্যালয় ও পাশের জোবরা এলাকার পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক আছে। তবে, একটি মহল বিভিন্ন মাধ্যমে আমাদের বিব্রত করার চেষ্টা করছে এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।”
তিনি বলেন, “১৪৪ ধারা এবং যৌথ বাহিনীর অভিযান অব্যাহত আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিষেধ না করা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে এবং অভিযান চলবে।”
সহকারী প্রক্টর বজলুর রহমান জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে গতকাল (সোমবার) রাতে হাটহাজারী থানায় মামলা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
রবিবার (৩১ আগস্ট) দ্বিতীয় দফায় সংঘর্ষের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর ফটক-সংলগ্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। গতকাল (সোমবার) রাত ১২টা পর্যন্ত এর সময়সীমা থাকলেও পরে ১৪৪ ধারা আজ (মঙ্গলবার) রাত ১২টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
ঢাকা/মিজানুর/রফিক
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ঘর ষ র ১৪৪ ধ র
এছাড়াও পড়ুন:
বিপিএলে দল নিতে চান আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের ‘রেড ফ্ল্যাগ’ তালিকায় থাকারাও
আসন্ন দ্বাদশ বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে ১১টি প্রতিষ্ঠান আগ্রহ দেখালেও প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করতে না পারায় তিনটি প্রতিষ্ঠানের আগ্রহ বাতিল করেছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। বাকি আটটি প্রতিষ্ঠানের সব যে ফ্র্যাঞ্চাইজি পাবে, তা–ও নয়। এক-দুটি প্রতিষ্ঠানে থাকা মালিকদের মধ্যে দু-একজন তো আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের ‘রেড ফ্ল্যাগ’ধারী বলেও জানা গেছে।
বিপিএলের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল