চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকায় চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে।

তালিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ও ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নুরুল হামিদ কানন এবং একই বিভাগের আরেক শিক্ষক রন্টু দাশের নাম রয়েছে।

আরো পড়ুন:

ঢাবি ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি নারীর স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে: সাদা দল

ডাকসু প্রার্থীকে ধর্ষণের হুমকি: সত্যতা উদঘাটনে কমিটি গঠন

এছাড়া, ছেলেদের শহীদ মো.

ফরহাদ হোসেন হলের ভোটার তালিকায় পাঁচ ছাত্রীর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব ছাত্রীদের সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী। 

সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) চাকসু নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। পরে ভোটার তালিকা বিশ্লেষণের পর উঠে এসেছে এমনই তথ্য। ভোটার তালিকায় এমন অসঙ্গতি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। 

এ বিষয়ে চাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেন, “এটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল। বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা এগুলো নিয়ে কাজ করছি।”

তিনি বলেন, “যে নামগুলোর মধ্যে অসঙ্গতি রয়েছে সেগুলো সংশোধন করা হবে। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে ১১ সেপ্টেম্বর।”

ঢাকা/মিজান/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও এক মামলায় ৩ বছর কারাদণ্ড

প্রতারণার আরও একটি মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে তিন বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। তাঁদের পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুল ইসলাম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার পর রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। এ নিয়ে প্রতারণার পৃথক পাঁচটি মামলায় রাসেল ও শামীমা নাসরিনের ১২ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

এর আগে সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল প্রতারণার একটি মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর তিন বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

আজ যে মামলায় রাসেল দম্পতির সাজা হয়েছে, সেই মামলায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন আবুল কালাম আজাদ নামের একজন গ্রাহক।

৬ এপ্রিল ঢাকার সিএমএম আদালত প্রতারণার আরেকটি মামলায় এই দম্পতিকে তিন বছর কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া গত ২৯ জানুয়ারি প্রতারণার অভিযোগে করা আরেকটি মামলায় তাঁদের দুই বছর কারাদণ্ড দেন আদালত।

গত বছরের ২ জুন চেক প্রত্যাখ্যানের মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন চট্টগ্রামের আদালত।

২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে রাসেল ও শামীমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুজন জামিনে মুক্ত হন।

আরও পড়ুনইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও ৩ বছর কারাদণ্ড১৩ এপ্রিল ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ