খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
Published: 14th, October 2025 GMT
দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে স্থায়ীভাবে অপসারণ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল্লাহ আল মাহাফুজ।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোগল চন্দ্র পাল স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন, ১৯৮৯ (১৯৮৯ সালের ২০ নং আইন) এর ধারা ১২ (১) (গ) অনুযায়ী খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান (দায়িত্ব থেকে বিরত) জিরুনা ত্রিপুরাকে তাঁর পদ থেকে স্থায়ীভাবে অপসারণ করা হলো।’
এর আগে চলতি বছরের ৭ জুলাই বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তাঁকে সাময়িকভাবে সব ধরনের দায়িত্ব থেকে বিরত রাখার নির্দেশ দেয় মন্ত্রণালয়।
জানা গেছে, জেলা পরিষদের ১৪ জন সদস্য জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে পরিষদের সদস্যদের অবমূল্যায়ন, হস্তান্তরিত বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, শিক্ষক বদলি-বাণিজ্য এবং ঠিকাদারদের বিল আটকে রেখে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেন। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত চালায় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় জিরুনা ত্রিপুরাকে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগের কারণে সমালোচনার মুখে পড়েন।
আরও পড়ুনখাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব পালনে বিরত থাকার নির্দেশ০৭ জুলাই ২০২৫.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে স্থায়ীভাবে অপসারণ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল্লাহ আল মাহাফুজ।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোগল চন্দ্র পাল স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন, ১৯৮৯ (১৯৮৯ সালের ২০ নং আইন) এর ধারা ১২ (১) (গ) অনুযায়ী খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান (দায়িত্ব থেকে বিরত) জিরুনা ত্রিপুরাকে তাঁর পদ থেকে স্থায়ীভাবে অপসারণ করা হলো।’
এর আগে চলতি বছরের ৭ জুলাই বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তাঁকে সাময়িকভাবে সব ধরনের দায়িত্ব থেকে বিরত রাখার নির্দেশ দেয় মন্ত্রণালয়।
জানা গেছে, জেলা পরিষদের ১৪ জন সদস্য জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে পরিষদের সদস্যদের অবমূল্যায়ন, হস্তান্তরিত বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, শিক্ষক বদলি-বাণিজ্য এবং ঠিকাদারদের বিল আটকে রেখে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেন। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত চালায় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় জিরুনা ত্রিপুরাকে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগের কারণে সমালোচনার মুখে পড়েন।
আরও পড়ুনখাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব পালনে বিরত থাকার নির্দেশ০৭ জুলাই ২০২৫