2025-06-17@16:07:41 GMT
إجمالي نتائج البحث: 15
«ছ য় পথট»:
মাত্র সাড়ে আট কিলোমিটার নৌপথ পাড়ি দিয়েই মহেশখালী দ্বীপ থেকে যাওয়া যায় কক্সবাজার জেলা শহরে। তবে বৈরী আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকায় এখন শত কিলোমিটার সড়কপথ ঘুরে জেলা শহরে যেতে হচ্ছে মহেশখালীর বাসিন্দাদের।গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সাগর উত্তাল থাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সব ধরনের নৌ চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়। নৌপথে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি এড়াতে এই নির্দেশনা দেয় মহেশখালী উপজেলা প্রশাসন। এর পর থেকে নৌপথটিতে সি-ট্রাক, কাঠের নৌকা, স্পিডবোটসহ সব ধরনের নৌযানের চলাচল বন্ধ রয়েছে।মহেশখালীর বাসিন্দাদের বেশির ভাগই জেলা শহরে নিয়মিত যাওয়া-আসা করেন নৌপথে। তবে নৌযান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়লে জরুরি প্রয়োজনে বদরখালী-চকরিয়া হয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে জেলা শহরে যান। এই পথটিতে যেতে প্রায় ১০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হয়।নৌ চলাচল বন্ধের বিষয়ে জানতেন অনেকেই। এমন...
শেষ পর্যন্ত অচল অবস্থাটি কাটল—বাংলাদেশ টাকার বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক নমনীয় হারের ওপরে ছেড়ে দিতে সম্মত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে দেয় মোট ৪৭০ কোটি ডলারের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১৩০ কোটি ডলারের অবমুক্তি অনুমোদন করেছে। দুই পক্ষের মতানৈক্যের মূল জায়গাটি ছিল বৈদেশিক মুদ্রার সঙ্গে টাকার বিনিময় হার। আইএমএফ বারবার জোর দিচ্ছিল বাংলাদেশকে বাজারভিত্তিক বিনিময় হার গ্রহণ করতে হবে। বিভিন্ন কারণে বাংলাদেশ এ সুপারিশের বিরোধিতা করছিল। এখন যখন বাংলাদেশ আইএমএফের সুপারিশের সঙ্গে একমত হয়েছে, তখন সৃষ্ট অচলাবস্থার অবসান ঘটেছে।বর্তমান ঘটনাপ্রবাহের চালচিত্রটি বেশ জটিল। সেই পরিপ্রেক্ষিতে তিনটি পর্যবেক্ষণ বেশ গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশের আলোচনা বেশ কয়েক মাস ধরেই চলছিল। গত মাসে আইএমএফের একটি মিশন ঢাকায় এসেছিল। তার সূত্র ধরেই বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বসন্তকালীন সভার সময়ে গত মাসে বাংলাদেশি...
কুমিল্লা নগর থেকে লাকসামে অবস্থিত উপমহাদেশের একমাত্র নারী নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানীর বাড়ির দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার। প্রায় ১৫২ বছর আগে তিনি কুমিল্লা নগরের বাদুড়তলা এলাকায় নিজ নামে বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ওই বিদ্যালয়ের ২৪০ শিক্ষার্থী আজ সোমবার লাকসামের পশ্চিমগাঁওয়ে নবাববাড়ি পরিদর্শনে যায়। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছিলেন প্রধান শিক্ষকসহ সাত শিক্ষক।সকাল ৯টায় কুমিল্লা নগর থেকে বাসযোগে যাত্রা করে দলটি। বেলা দুইটা পর্যন্ত তারা নবাব ফয়জুন্নেছার স্থাপত্যশৈলীর অনন্য নিদর্শন এ বাড়ি ঘুরে দেখে এবং তাঁর কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানায়। আনন্দ-উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে শিক্ষার্থীরা।বাড়ি পরিদর্শনের সময় শিক্ষার্থীরা নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরীর জীবনী পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানায়। এ ছাড়া নবাববাড়িতে প্রবেশের একটি ঐতিহাসিক পথ বন্ধ করে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। জানা গেছে, স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তি জমি...
ঘোষণাটা আগেভাগেই দিয়ে বসেছিল কিছু সংবাদমাধ্যম—রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে জুনে ব্রাজিল জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব নেবেন কার্লো আনচেলত্তি। অবশ্য তখন পর্যন্ত আনচেলত্তির ভবিষ্যতের গতিপথ এমনই ছিল। কিন্তু এখন জানা যাচ্ছে নতুন খবর, যেটা আগের খবরের উল্টো। ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যম গ্লোবো জানিয়েছে, ইতালিয়ান কোচের সঙ্গে আলোচনা কিংবা দর–কষাকষি শেষ হয়েছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) এবং খবরটা ইতিবাচক নয়। রিয়াল আনচেলত্তিকে ছাড়ার পথটা কঠিন করে তোলায় আনচেলত্তিকে নিয়ে আসার পথটা রুদ্ধ হয়ে গেছে ব্রাজিলের। অর্থাৎ এই আলোচনা ভেস্তে গেছে। গ্লোবোর খবর অনুযায়ী, আনচেলত্তিকে নিয়ে আসার আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার পর সিবিএফের ‘প্ল্যান বি’তে ফেবারিট এখন সৌদি প্রো লিগের দল আল হিলালের কোচ জর্জ জেসুস।আরও পড়ুনএক রাতে এত দুঃসংবাদ, রিয়াল এখন কী করবে৬ ঘণ্টা আগেসূত্রের বরাত দিয়ে ইএসপিএন ব্রাজিল জানিয়েছে, আনচেলত্তি যে সময়ে ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্ত...
‘রুবিস–ইউডিএস–কিউজি–জেড৭’ নামের বিশাল আকারের মৃত ছায়াপথের (গ্যালাক্সি) খোঁজ পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীদের দাবি, ছায়াপথটি এরই মধ্যে তারা গঠনের কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। আর তাই ছায়াপথটিকে মৃত ছায়াপথ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত সন্ধান পাওয়া সবচেয়ে দূরবর্তী বিশাল মৃত ছায়াপথ।সুইজারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব জেনেভার বিজ্ঞানীদের নেতৃত্বে বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা এই মৃত ছায়াপথ নিয়ে গবেষণা করছেন। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, একটি ছায়াপথ যখন নতুন তারা গঠন করা বন্ধ করে দেয়, তখন তাকে মৃত ছায়াপথ বলে। ছায়াপথে যখন গ্যাসের সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, তখন নক্ষত্রের গঠনও স্থবির হয়ে পড়ে। মহাকাশে থাকা অনেক ছায়াপথ প্রত্যাশার তুলনায় বেশ আগেই তারা গঠন করা বন্ধ করে দিয়েছে।আরও পড়ুনমহাকাশ থেকে ফিরলে নভোচারীদের শরীরে যেসব প্রভাব পড়ে১৭ মার্চ ২০২৫খোঁজ পাওয়া ছায়াপথটি গত বছরের মার্চে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ প্রথম শনাক্ত করে।...
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড-সন্দ্বীপ নৌপথে ফেরি চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ হচ্ছে আগামীকাল বুধবার। নৌপথটিতে নির্ধারিত ফেরিটির চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) কর্মকর্তারা।এর আগে গত ২৪ মার্চ নৌপথটিতে ফেরি চলাচল শুরু হয়। কপোতাক্ষ নামের একটি ফেরির মাধ্যমে যাত্রী পরিষেবা দেওয়া হচ্ছিল। ফেরিটির চলাচল বন্ধ করার সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা। এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সন্দ্বীপ যাত্রী কল্যাণ পরিষদ নামে একটি সংগঠন আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদের মূল ফটকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে।বিআইডব্লিউটিসির পরিচালক (বাণিজ্য) এস এম আশিকুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, মৌসুমি আবহাওয়া দ্রুত পরিবর্তন হতে থাকায় এই সামুদ্রিক রুটে কপোতাক্ষের চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এটিকে অভ্যন্তরীণ নৌরুটে ফিরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। কপোতাক্ষকে ফিরিয়ে নেওয়ার পর সীতাকুণ্ড-সন্দ্বীপ ফেরিঘাটটিও আপাতত সচল রাখা যাচ্ছে না। তবে বিআইডব্লিউটিসির যাত্রীবাহী জাহাজ...
মহাবিশ্বের রহস্যের শেষ নেই। আমাদের মিল্কিওয়ে ছায়াপথের (গ্যালাক্সির) প্রতিবেশী স্মল ম্যাগেলানিক ক্লাউড (এসএমসি) নামের একটি ছায়াপথের খোঁজ মিলেছে, যেটি ধীরে ধীরে ভেঙে যাচ্ছে। ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি মহাকাশ যান গাইয়ারের সংগ্রহ করা তথ্য বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। দ্য অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল সাপ্লিমেন্ট সিরিজ সাময়িকীতে এ বিষয়ে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, পৃথিবী থেকে প্রায় দুই লাখ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত স্মল ম্যাগেলানিক ক্লাউড নামের আকারে ছোট ছায়াপথটি আমাদের মিল্কিওয়ে ছায়াপথের চারপাশে ঘুরছে। তবে ছায়াপথটি বর্তমানে লার্জ ম্যাগেলানিক ক্লাউড (এলএমসি) নামের আরেকটি ছায়াপথের মহাকর্ষীয় আকর্ষণের কারণে ধীরে ধীরে ভেঙে যাচ্ছে। এর ফলে ছায়াপথটি অস্তিত্বের সংকটে পড়তে পারে।আরও পড়ুনমিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রে রহস্যময় শক্তির খোঁজ১৭ মার্চ ২০২৫জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিদ কেনগো তাচিহারা জানিয়েছেন, গভীরভাবে পরীক্ষা করে ছায়াপথটি ভেঙে যাওয়ার তথ্য জানা গেছে। এসএমসি ছায়াপথের...
বিগ ব্যাং বিস্ফোরণের পর মহাবিশ্বে প্রথম জ্বলে ওঠা আলোর ছবি তুলেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। বিজ্ঞানীদের দাবি, বিগ ব্যাং বিস্ফোরণের ৩৩ কোটি বছর পর এই আলো নির্গত হয়েছে। সে সময় হাইড্রোজেন গ্যাসের ঘন কুয়াশার কারণে অন্ধকার ভেদ করে আলো ছড়িয়ে পড়া বেশ কঠিন ছিল। তবে জেডস বা জেএডিইএস-জিএস-জেড১৩-এলএ নামের এক ছায়াপথ থেকে সেই পরিস্থিতিতে কোনোভাবে এই আলো ছড়িয়ে পড়েছে। জেডস নামের ছায়াপথটি মহাবিশ্বের সবচেয়ে দূরবর্তী ছায়াপথের মধ্যে একটি। জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ ছবি তোলার আগে এই আলো প্রায় ১ হাজার ৩৫০ কোটি আলোকবর্ষ ভ্রমণ করে এসেছে। এই ছায়াপথটি মহাবিশ্বের মতোই বেশ প্রাচীন।জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা যত দূরে তাকাচ্ছেন, ততই মহাকাশের শুরুর দিককার বিভিন্ন তথ্য জানতে পারছেন। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, জেডস ছায়াপথ থেকে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ...
এই সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরেই বলেছিলাম, সম্ভবত প্রথম আলোতে লিখেছিও। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস যখন বলেন ‘ইনক্লুসিভ পলিটিকস’–এর অর্থ কী। আমি যেটা বুঝি, দেশকে স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে নিতে হবে। গণতান্ত্রিক পথ মানে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে নয়। অধ্যাপক ইউনূস ব্যক্তিগতভাবে বিপ্লবী নন, আপাদমস্তক একজন গণতান্ত্রিক মানুষ। সে জন্য তিনি রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে রেখেছেন সাংবিধানিক প্রতীক হিসেবে। তাঁর মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্স এনে তিনি সরকার গঠন করেছেন। তিনি গণতান্ত্রিক পথটা অনুসরণ করতে চান। সে জন্য তিনি (মুহাম্মদ ইউনূস) ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিনিধিদলকে বলেছেন, আওয়ামী লীগ বা কোনো দলকে নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা তাঁর সরকারের নেই। এই প্রক্রিয়ায় তিনি যদি জিততে পারেন, সেটা বড় ব্যাপার। সেটা তিনি করছেন। কিন্তু পথটা বড় জটিল ও বন্ধুর।আওয়ামী লীগ আসলে গণতান্ত্রিক দল নয়। তারা নিজেদের রাজনীতির স্বার্থ উদ্ধারের জন্য উগ্র...
‘যখন বুঝতে পারলাম, শ্রোতা আমার কণ্ঠে মেলোডি গান শুনতেই বেশি পছন্দ করেন, তখন থেকে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণের দিকেই মনোযোগী ছিলাম। কিন্তু এও সত্যি যে, ভার্সেটাইল শিল্পী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে গানের ভুবনে পা রেখেছিলাম। সেই চেষ্টা কখনও থেমে ছিল না। এই সময়ে এসে মনে হলো, এবার গায়কীতে নিজেকে ভেঙে আরও নতুনভাবে নিজেকে তুলে ধরা যায়। মেতে ওঠা যায় নিরীক্ষাধর্মী আয়োজনে। সেই ভাবনা থেকেই গান নিয়ে একের পর এক এক্সপেরিমেন্ট করে যাচ্ছি।’ অবন্তী সিঁথির এ কথা থেকে স্পষ্ট যে, আগামী দিনগুলোয় শ্রোতারা তাঁকে আরও নতুনভাবে আবিষ্কারের সুযোগ পাবেন। তার আভাসও পাওয়া গেল যখন অবন্তী জানালেন, এরই মধ্যে তাঁর জীবনসঙ্গী অমিত দে’র সঙ্গে একটি এক্সপেরিমেন্টাল প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন। সেখানে সুরকার ও সংগীত পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন মিঠুন চক্র। সঙ্গে আরও আছেন গীতিকার রাসেল...
‘যখন বুঝতে পারলাম, শ্রোতা আমার কণ্ঠে মেলোডি গান শুনতেই বেশি পছন্দ করেন, তখন থেকে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণের দিকেই মনোযোগী ছিলাম। কিন্তু এও সত্যি যে, ভার্সেটাইল শিল্পী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে গানের ভুবনে পা রেখেছিলাম। সেই চেষ্টা কখনও থেমে ছিল না। এই সময়ে এসে মনে হলো, এবার গায়কীতে নিজেকে ভেঙে আরও নতুনভাবে নিজেকে তুলে ধরা যায়। মেতে ওঠা যায় নিরীক্ষাধর্মী আয়োজনে। সেই ভাবনা থেকেই গান নিয়ে একের পর এক এক্সপেরিমেন্ট করে যাচ্ছি।’ অবন্তী সিঁথির এ কথা থেকে স্পষ্ট যে, আগামী দিনগুলোয় শ্রোতারা তাঁকে আরও নতুনভাবে আবিষ্কারের সুযোগ পাবেন। তার আভাসও পাওয়া গেল যখন অবন্তী জানালেন, এরই মধ্যে তাঁর জীবনসঙ্গী অমিত দে’র সঙ্গে একটি এক্সপেরিমেন্টাল প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন। সেখানে সুরকার ও সংগীত পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন মিঠুন চক্র। সঙ্গে আরও আছেন গীতিকার রাসেল...
মহাকাশে পাঠানো এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ হচ্ছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (জেডব্লিউএসটি)। মহাজাগতিক রহস্য অনুসন্ধানের পাশাপাশি মহাবিশ্বের প্রান্তে কী আছে, তা নিয়ে আশ্চর্যজনক ছবি প্রকাশ করে চলেছে টেলিস্কোপটি। এবার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ ব্যবহার করে ‘বিগ হুইল’ নামের বিশাল এক ছায়াপথের (গ্যালাক্সির) খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের অনুমান, সর্পিল ছায়াপথটি বিগ ব্যাং বিস্ফোরণের প্রায় ২০০ কোটি বছর তৈরি হয়েছে। এই আবিষ্কার ছায়াপথের বিবর্তন ও অতীতের মহাজাগতিক ঘটনার প্রভাব বোঝার জন্য নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে।বিজ্ঞানীদের দাবি, বিগ হুইল ছায়াপথটি প্রায় ৯৮ হাজার আলোকবর্ষজুড়ে প্রসারিত। এ বিষয়ে অস্ট্রেলিয়ার সুইনবার্ন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির বিজ্ঞানী থেমিয়া নানায়াক্কারা বলেন, ‘আমাদের নিজেদের ছায়াপথকে বিগ হুইলের চেয়ে বড় হতে আরও এক হাজার কোটি বছর বা তার বেশি সময় লাগবে। বিগ হুইল সর্বকালের সর্ববৃহৎ ছায়াপথ।’আরও পড়ুনকৃষ্ণগহ্বর থেকে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে...
তামান্না ভাটিয়া, ইলিয়ানা ডিক্রুজ, শ্রুতি হাসান, কাজল আগরওয়াল, রাশমিকা মান্দানা, সামান্থা রুথ প্রভু, রাশি খান্নার মতো অভিনেত্রীরা অনেক আগেই বলিউডে পা রেখেছেন। দর্শক মনোযোগ কাড়তে সময় লাগেনি তাদের। এবার তাদের পথ অনুসরণ করে বলিউডে পা রাখছেন আরেক দক্ষিণি অভিনেত্রী মালবিকা মোহনন। বেশ কিছু সিনেমায় অনিন্দ্য অভিনয়ের সুবাদে এখন বলিউড নির্মাতাদের নজরে এ অভিনেত্রী। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গেছে, এরই মধ্যে বলিউডে একটি বড় ব্যানারের প্রজেক্টের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন মালবিকা; যার মাধ্যমে বলিউডে তাঁর অবস্থান পাকাপোক্ত করে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। অভিনেত্রী নিজেও এ বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী। মালবিকার কথায়, ‘আমার চাওয়া এটাই, যেভাবে জীবনকে পরিচালিত করছি, ঠিক সেভাবেই অভিনয় ক্যারিয়ারকে এগিয়ে নিতে চাই ভালো কাজের মধ্য দিয়ে। যখন আমি অভিনয় শুরু করি, তখন আলাদা করে ভাবিনি কার সঙ্গে কাজ করব, কার সঙ্গে...
ফাল্গুনী তানিয়া মূলত একজন গবেষক। ‘বাংলাদেশের নারী-লেখকদের উপন্যাস: নারীচরিত্রের স্বরূপ’ শিরোনামে পিএইচডি করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বাংলা একাডেমি থেকে গবেষণাবৃত্তি পেয়ে বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরের মিশুসাহিত্যের ওপর গবেষণা করেছেন। চলতি বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে তার নতুন গবেষণাগ্রন্থ ‘পাঠ ও পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশের সাহিত্য’। নতুন গবেষণার বিষয়বস্তুসহ নানা বিষয়ে রাইজিংবিডির সঙ্গে কথা বলেছেন এই গবেষক। সাক্ষাৎকার গ্রহণে স্বরলিপি। রাইজিংবিডি: চলতি বইমেলায় আপনার গবেষণা গ্রন্থ ‘পাঠ ও বিশ্লেষণে বাংলাদেশের সাহিত্য’ প্রকাশিত হযেছে। বিশেষভাবে উপস্থাপন করেছেন নারীর মনো-সামাজিক অবস্থা। নারীর মনস্তত্ত্বের একাকিত্ব ও নৈঃসঙ্গের স্বরূপ সন্ধানের ব্রত নিলেন কেন? ফাল্গুনী তানিয়া: পাঠ ও পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশের সাহিত্য মূলত কিছু তাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের সাহিত্যকে বিশ্লেষণ করার একটি প্রয়াস। এ্রর অংশ হিসেবে নারীর মনস্তত্ব ও সামাজিকীকরণের প্রক্রিয়াটি পাঠকের দৃষ্টিগোচর করতে চেয়েছি। একজন নারী গবেষক হিসেবে এটিকে আয়ত্ব...
যুক্তরাজ্যের ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডশায়ারের ডুয়ার্স ফার্ম কোয়ারিতে ডাইনোসরের প্রায় ২০০টি পায়ের ছাপ খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।ডাইনোসরের পায়ের এই ছাপগুলো ১৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগের (মধ্য জুরাসিক যুগ) বলে ধারণা করা হচ্ছে।২০২৩ সালে সড়ক নির্মাণের জন্য চুনাপাথর উত্তোলনের সময় গ্যারি জনসন নামের এক খননশ্রমিক মাটিতে ‘অস্বাভাবিক ধাক্কা’ অনুভব করেন। এরপর শুরু হয় গবেষণা।গবেষণায় প্রাগৈতিহাসিক প্রাণী ডাইনোসরের চলাচলের একাধিক পথ ও পায়ের ছাপ আবিষ্কৃত হয়। এই পথগুলোকে ‘ডাইনোসর হাইওয়ে’ নামে ডাকা হয়।বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন সময়ে ডাইনোসরের চলাচলের পথের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেগুলো নথিভুক্তও করা হয়েছে।অক্সফোর্ডশায়ারে সম্প্রতি আবিষ্কৃত এই ‘ডাইনোসর হাইওয়ে’ যুক্তরাজ্যে এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ডাইনোসর চলাচলের পথ।ডাইনোসর চলাচলের এই পথ নিয়ে গত বছরের জুন মাসে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১০০ জন স্বেচ্ছাসেবী যৌথভাবে এক সপ্তাহ কাজ করেন। তাঁরা...