2025-07-29@08:10:33 GMT
إجمالي نتائج البحث: 25

«প হ ড়ধস»:

    টানা ভারী বর্ষণে রাঙামাটির বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে শহরের জেলা পরিষদ এলাকার পেছনে একটি পাহাড়ধসে মা ও ছেলে আহত হয়েছেন। পাশাপাশি কাউখালীতে একটি কালভার্ট ভেঙে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। কয়েকটি এলাকায় বসতবাড়ি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঝুঁকির মুখে পড়েছে।স্থানীয় প্রশাসনের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার রাত থেকে আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত রাঙামাটিতে টানা বৃষ্টি হয়। এতে আজ সোমবার সকাল পৌনে আটটার দিকে রাঙামাটি শহরের জেলা পরিষদের পেছনে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কার্যালয়ের পাশে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। মাটিচাপায় আহত হন এক নারী ও তাঁর ছেলে। তাঁদের রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।ঘটনার পর সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে চাল, শুকনা খাবার ও তিন হাজার টাকা সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলে জানান সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. রিয়াদ...
    চট্টগ্রামসহ তিন বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ধসের সতর্কবার্তাও জারি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত সতর্কবার্তায় বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থান করছে। নিম্নচাপটি আজ সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ২৬৫ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ২৬৫ কিলোমিটার পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ বিকেল নাগাদ পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয়...
    ভারী বৃষ্টির কারণে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ভোরে সাজেক-বাঘাইহাট সড়কের তিনটি স্থানে পাহাড়ধস হয়। এতে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হওয়ায় চার শতাধিক পর্যটক সাজেকে আটকা পড়েন। প্রায় নয় ঘণ্টা পর বিকেল ৩টার দিকে যান চলাচল স্বাভাবিক হওয়ায় সাজেকে আটকে পড়া পর্যটকদের বহনকারী গাড়িগুলো নিরাপদ স্থানে ফিরতে শুরু করেছে।  বাঘাইছড়ি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তার জানিয়েছেন, দিঘিনালা ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনী ও বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন সড়কে ধসে পড়া মাটি সরানোর পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আটকে পড়া পর্যটকদের বহনকারী গাড়িগুলো যাত্রা শুরু করেছে।  সাজেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা জানিয়েছেন, বুধবার রাতভর ভারী বৃষ্টির কারণে সাজেক-বাঘাইহাট সড়কের তিনটি স্থানে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়ে। এর পাশাপাশি বড় বড় পাথর ও গাছ উপড়ে পড়ায় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়েছিল। আরো...
    রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক-বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম, চাইল্যাতলী ও চম্পক নগর এলাকায় পাহাড়ের মাটি ধসে খাগড়াছড়ির সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়েছে। এতে পর্যটন স্পট সাজেকে আনুমানিক ৪২৫ জন পর্যটক আটকা পড়েছেন। বুধবার (২৩ জুলাই) রাতভর ভারী বৃষ্টির ফলে সাজেক- বাঘাইহাট সড়কের তিনটি স্থানে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। এতে কেউ হতাহত না হলেও সড়কে বহু যানবাহন আটকা পড়েছে। ফলে, চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন নারী-শিশুসহ অসংখ্য মানুষ। সংবাদ পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী, সেনাবাহিনী ও উপজেলা প্রশাসন মাটি সরানোর কাজ শুরু করেছে। সাজেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা বলেছেন, সড়কের তিনটি স্থানে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। সড়কে বড় বড় পাথর ও গাছও উপড়ে পড়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের মাটি সরানোর কাজে লাগিয়েছি। তবে, ভারী যন্ত্রপাতি ও বুলডোজার ছাড়া এসব পাথর ও গাছ সরানো সম্ভব...
    রাঙামাটিতে বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের বাঘাইহাট-সাজেক সড়কে নন্দরাম এলাকায় পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে সড়কটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে পড়েছে। এ কারণে আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে সাজেকে যাতায়াতকারী সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ আছে। সড়কের দুই পাশে আটকা পড়েছে বহু যান। এগুলোর মধ্যে পর্যটকবাহী গাড়িও আছে।স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল রাতভর ভারী বৃষ্টির কারণে ওই পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। টানা বৃষ্টির কারণে গতকাল রাতেই ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ ছিল। পরে বৃষ্টি কমলে ভোরে যান চলাচল শুরু হয়। তখনই স্থানীয় বাসিন্দারা বাঘাইহাট-সাজেক সড়কে পাহাড়ধস দেখতে পান।স্থানীয় বাসিন্দা সুজিত চাকমা প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাতে কখন পাহাড়ধস হয়েছে, তাঁরা কেউ বুঝতে পারিনি। সকালে যানবাহন চলাচল শুরু হলে বিষয়টি নজরে আসে।’পাহাড়ধসের ঘটনা জানাজানির হওয়ার পর সাজেক থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।...
    ছবি: সৌরভ দাশ
    টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় মাইনী নদীর পানি বেড়ে নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। আজ বুধবার সকাল থেকে দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে পানি উঠতে শুরু করেছে। এতে চিটাইগ্যাংয়া পাড়া, নিচের বাজারসহ কয়েকটি পাড়ার লোকজন একটি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। দীঘিনালা-লংগদু সড়কের হেড কোয়ার্টার এলাকায় সড়ক ডুবে যাওয়ার রাঙামাটির লংগদুর সঙ্গে সারা দেশের সড়ক যোগাযোগ দুপুর থেকে বন্ধ হয়ে গেছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে মেরুং বাজার ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।মেরুং ইউনিয়ন নারী ইউপি সদস্য জমিলা খাতুন বলেন, ‘আমাদের নিচু এলাকা গত জুনের শুরুতেও ডুবেছে। এবারও একই অবস্থা। বৃষ্টি বাড়ছে । নদীতে পানি বাড়লে আমাদের মেরুং বাজারও ডুবে যাবে। ইতিমধ্যে ৫০ পরিবার ছোট মেরুং বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। আরও মানুষ আসছে। তাদের জন্য সরকারিভাবে ত্রাণসহায়তা দেওয়া হবে।’দীঘিনালা দ্বিতীয় শ্রেণির...
    চট্টগ্রামে আজ বুধবারও সকাল থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে ঘর থেকে বের হয়ে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে কর্মমুখী মানুষকে। সকাল ৯টা পর্যন্ত এর আগের ২৪ ঘণ্টায় ৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করেছে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস।মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে চট্টগ্রামসহ তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম বিভাগে পাহাড়ধসের আশঙ্কার কথাও জানানো হয়েছে। আজ বুধবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবিরের সই করা এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।সতর্কবার্তায় বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের আশ রয়েছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম, ঢাকা ও খুলনা মহানগরের জলাবদ্ধতার আশঙ্কা রয়েছে। চট্টগ্রামসহ...
    কক্সবাজারে বৃষ্টি থামায় নামতে শুরু করেছে বন্যার পানি। সদর উপজেলার কিছু এলাকায় জলাবদ্ধতা থাকলেও পাঁচ উপজেলার শতাধিক গ্রাম থেকে পানি নামছে বলে জানা গেছে। ঘরে পানি ওঠায় দুর্ভোগ বেড়েছে দুর্গত এলাকার মানুষজনের। প্রশাসন থেকে কিছু এলাকায় শুকনা খাবার পৌঁছালেও পানির কারণে অনেক বাড়িতেই চুলা জ্বলেনি। জেলায় আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে ভারী বর্ষণ হচ্ছে না। টানা চার দিনের বর্ষণ ও পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে এখনো কক্সবাজার সদর, রামু, উখিয়া, টেকনাফ ও চকরিয়া উপজেলার শতাধিক গ্রামের অন্তত ৮০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছিলেন। এর মধ্যে কেবল টেকনাফের অন্তত ৫০টি গ্রামে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছিল। তবে ওই সব এলাকা থেকে এখন পানি নামছে। কক্সবাজার আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল হান্নান বলেন, আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা...
    মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে চট্টগ্রামসহ তিন বিভাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে চট্টগ্রামে পাহাড়ধসের আশঙ্কার কথাও জানানো হয়েছে। আজ সোমবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সতর্কবার্তায় এ আশঙ্কার কথা বলা হয়।সতর্কবার্তায় বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের পাশাপাশি জলাবদ্ধতার আশঙ্কা রয়েছে।গতকাল রোববারও একই সতর্কবার্তা ছিল। চট্টগ্রামে তিন দিন ধরে হালকা থেকে মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। আজ সকাল থেকেও থেমে থেমে মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি হচ্ছে। চট্টগ্রামসহ দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তায়।পতেঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, সোমবার সকাল ৯টা...
    মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে চট্টগ্রামসহ তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে চট্টগ্রামে পাহাড়ধসের আশঙ্কার কথাও জানানো হয়েছে।আজ রোববার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত এই সতর্কবার্তায় বলা হয়, দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের পাশাপাশি জলাবদ্ধতার আশঙ্কা রয়েছে।এদিকে, দুদিন ধরে হালকা থেকে মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। আজ সকালেও মাঝারি মাত্রার থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। একই কারণে চট্টগ্রামসহ দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।পতেঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। নগরের...
    রাঙামাটি জেলার সাতটি সড়কই ভালো, বড় কোনো সমস্যা নেই। ২৩২ কিলোমিটার দূরত্বের এসব সড়ক যানবাহন চলাচল উপযোগী। সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নিয়মিত তত্ত্বাবধান ও রক্ষাবেক্ষণের কারণে বর্ষায়ও তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি।  এদিকে সাম্প্রতিক ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে রাঙামাটি-চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ কয়েকটি সড়কে ছোটখাটো পাহাড়ধস ও ভাঙন দেখা দেয়। তবে সেগুলো তাৎক্ষণিকভাবে মেরামত করে যানবাহন চলাচলের উপযোগী করে সওজ।   জানা গেছে, জেলার সওজ বিভাগের তত্ত্বাবধানে ২৩২ কিলোমিটারের সাতটি সড়ক রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সড়কের মধ্যে রয়েছে– রাঙামাটি-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, রাঙামাটি-মহালছড়ি-খাগড়াছড়ি সড়ক, ঘাগড়া-চন্দ্রঘোনা-বান্দরবান সড়ক, বাঙ্গাহালিয়া-রাজস্থলী সড়ক, বগাছড়ি-নানিয়ারচর-লংগদু সড়ক। তবে এসব সড়কের ১৬ কিলোমিটার অংশ এখনও কাঁচা।  ২০১৭ সালের ১৩ জুন রাঙামাটিতে ভয়াবহ পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। এতে ১২০ জনের প্রাণহানি হয়। জেলার অভ্যন্তরীণ ও আন্তঃসড়কের ১৪৫টি স্থানে ভাঙন দেখা গিয়েছিল। এ দুর্যোগে রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়ক, রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি-বান্দরবান সড়ক, রাঙামাটি-কাপ্তাই...
    বর্ষা মৌসুম আসলেই রাঙামাটিতে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের জীবন থাকে শঙ্কায়। ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে পার্বত্য এ জেলাই প্রতিবছরই ছোট-বড় পাহাড় ধসে প্রাণহানি হয়। এরপরও পাহাড়ের ওপর ও আশপাশে বসতি গড়ে বসবাস করছেন হাজারো মানুষ। মৃত্যু ঝুঁকি জেনেও এ সংখ্যা দিন দিন আরো বাড়ছে। আট বছর আগে অথাৎ ২০১৭ সালের জুন মাসে পাহাড় ধসে রাঙামাটি জেলায় ১২০ জনের প্রাণহানি হয়। এরপর থেকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ভারী বৃষ্টি হলেই পাহাড়ের পদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে তোড়জোড় শুরু করে স্থানীয় প্রশাসন। বৃষ্টি শেষ হলে আবারো আগের অবস্থায় ফিরে আসে সবকিছু। ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের নিয়ে স্থায়ী কোনো পরিকল্পনা না নেওয়ায় সমস্যা দীর্ঘতর হচ্ছে বলে মত স্থানীয়দের।  প্রশাসনের তথ্যমতে, রাঙামাটিতে বর্তমানে ১০০’র বেশি এলাকাকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বর্ষার আগে এসব এলাকায় প্রশাসন...
    খাগড়াছড়িতে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বাস করছে হাজারো পরিবার। খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার পরিবারসহ পুরো জেলায় প্রায় ৩৫ থেকে ৩৬ হাজার পরিবার কষ্ট আর ঝুঁকি নিয়ে বাস করেন পাহাড়ের পাদদেশে। বর্ষা এলেই তারা আতঙ্কে থাকেন—যেকোনো পাহাড়ধসের হারাতে পারেন সর্বস্ব, ঘটতে পারে প্রাণহানি।  চলমান টানা বৃষ্টিতে খাগড়াছড়িতে ছোট-বড় পাহাড়ধস ঘটেছে। এতে কারো প্রাণহানি না ঘটলেও অনেক বাড়ি-ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খাগড়াছড়ি জেলা শহরের শালবন খাগড়াপুর, কুমিল্লা টিলা, সবুজবাগ, ঠাকুরছড়া এলাকায়। এছাড়াও জেলার রামগড়, লক্ষ্মীছড়ি, দীঘিনালাসহ বিভিন্ন উপজেলায় পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে বাস করছে হাজারো পরিবার।    খাগড়াছড়ি সদরের শালবাগান গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় মসজিদের ঈমাম মাওলানা আবুল কাশেম ও নুর নাহার বেগম, রামগড়ের কালাডেবা গ্রামের বাসিন্দা মো. সেলিম ও লক্ষ্মীছড়ির জুর্গাছড়ির রামেন্দ্র চাকমার সঙ্গে কথা বলেছেন রাইজিংবিডি...
    ২ / ৭গাছও ধসে পড়েছে সড়কে।
    কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে সিলেটসহ উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জনজীবন যখন চরম দুর্ভোগে পতিত, তখন সিলেট হইতে আসিল গভীরতর বেদনাদায়ক দুঃসংবাদ। সমকালসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমসূত্রে জানা যাইতেছে, শনিবার গভীর রাত্রিতে গোলাপগঞ্জ উপজেলার বখতিয়ারঘাট এলাকায় টিলা ধসিয়া এক পরিবারের চারজন ঘুমন্ত অবস্থাতেই প্রাণ হারাইয়াছেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানাইয়াছেন, কয়েকদিন ধরিয়া টিলাধসের আশঙ্কায় উক্ত এলাকায় মাইকিংযোগে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক করা হইতেছিল। স্পষ্টত, সেই সতর্কবার্তা কাহারও কর্ণকুহরে প্রবেশ করে নাই। আমরা মনে করি, স্থানীয় প্রশাসনও দায়িত্ব উপেক্ষা করিতে পারে না। ভঙ্গুর পাহাড়ের পাদদেশ যে বসবাসের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ– তাহা কাহারও অজানা নহে। কিন্তু ইহাও সত্য, এহেন ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে বসবাসকারীরা প্রায় ব্যতিক্রমহীনভাবে দরিদ্র ও অসহায়। প্রাণ হারানো গৃহকর্তারও বিকল্প বাসস্থান ছিল না। নিতান্ত নিয়তির উপর ভরসা করিয়াই যে তিনি সপরিবার প্রশাসনের সতর্কবার্তা সত্ত্বেও পাহাড়ের পাদদেশে থাকিয়া গিয়াছিলেন,...
    কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে সিলেটসহ উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জনজীবন চরম দুর্ভোগে পড়েছে। সিলেটের গোলাপগঞ্জে গভীর রাতে টিলাধসে একই পরিবারের চারজন মারা গেছেন। চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহে জলাবদ্ধতা, পাহাড়ধস ও সড়কধসের ঘটনায় থমকে গেছে স্বাভাবিক চলাচল। রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধসের কারণে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। নদনদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে প্রবাহিত হওয়ায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সোমবার ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক স্থানে বৃষ্টি হতে পারে।  শনিবার রাত ২টার দিকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মণাবন্দ ইউনিয়নের বখতিয়ারঘাট এলাকায় টিলা ধসে পড়ায় এক পরিবারের চারজন নিহত হন। টিলার পাদদেশে একটি আনারস বাগানের পাশের ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন রিয়াজ উদ্দিন (৫৫), তাঁর স্ত্রী রহিমা বেগম, মেয়ে সামিয়া বেগম (১৪) ও ছেলে আলী আব্বাস (৯)। হঠাৎ...
    ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ি জেলার অন্তত পাঁচটি স্থানে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে একটি বাড়ির আংশিক ক্ষতি হয়েছে। পাশাপাশি পাহাড়ি ঢলে জেলার দীঘিনালা উপজেলার কিছু এলাকাসহ নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। প্রচণ্ড বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের আশঙ্কায় বান্দরবানের লামার বেশ কয়েকটি পর্যটনকেন্দ্র সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে প্রশাসন। খাগড়াছড়িতে গতকাল শনিবার থেকে আজ রোববার দুপুর পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৯৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় বলে জানান দীঘিনালায় অবস্থিত আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা সুভূতি চাকমা।আজ ভোরে জেলা সদরের ২৬ কিলোমিটার দূরে মহালছড়ির ধুমনীঘাট এলাকায় পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। এতে মহালছড়ির সঙ্গে জালিয়াপাড়ার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া জেলা সদরে রাজশাহী টিলা এলাকায় পাহাড় ধসে পড়ায় বন্ধ হয়ে গেছে খাগড়াছড়ির সঙ্গে ভুয়াছড়ির সড়ক যোগাযোগ।খাগড়াছড়ি জেলা সদরের আলুটিলা ও ন্যান্সিবাজার এলাকায় সড়কের ওপর...
    নিম্নচাপ কেটে গেলেও উপকূলে দুর্ভোগ কমেনি। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি দুর্বল হয়ে বর্তমানে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। তবে এর আগে দু’দিন ধরে হওয়া টানা বৃষ্টি উপকূলের জনজীবনে এনেছে চরম দুর্ভোগ। জলাবদ্ধতা, পাহাড় ও বেড়িবাঁধে ধস, রাস্তা ভেঙে যাওয়া, ঘরবাড়িতে পানি ঢুকে পড়া, নৌযান চলাচলে বিঘ্ন– সব মিলিয়ে বিপদে আছেন লাখ লাখ মানুষ। গতকাল শুক্রবার আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, নিম্নচাপ দুর্বল হয়ে গেলেও এর প্রভাবে সাত বিভাগের অনেক এলাকায় আরও এক দিন ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। নদীবন্দরগুলোতে ২ নম্বর সতর্কতা সংকেত জারি রয়েছে, সমুদ্রবন্দরগুলোতেও ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রাখা হয়েছে। ফলে উপকূলীয় অঞ্চলে মাছ ধরাসহ সব ধরনের নৌযান চলাচলে তৈরি হয়েছে বাধা। দু’দিনের ভারী বর্ষণে পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, নোয়াখালী, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন উপকূলীয় জেলায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। মাছের ঘের তলিয়ে...
    নিম্নচাপের প্রভাবে টানা বৃষ্টিতে রাঙামাটির বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ধসের ঝুঁকি বেড়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি স্থানে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ঝুঁকিতে থাকা মানুষজন আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছেন।স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর থেকে সারা দিন কখনো মাঝারি, কখনো গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাত হয়। সকাল ১০টার দিকে কিছু সময় বিরতির পর দুপুরের পর আবারও বৃষ্টি শুরু হয়। এতে রাঙামাটি শহরসহ আশপাশের এলাকায় পাহাড়ধসের ঝুঁকি বেড়ে গেছে।গতকাল মধ্যরাত থেকে ভারী বৃষ্টি ও ঝোড়ো বাতাসে বেশ কয়েকটি স্থানে পাহাড়ধস হয়েছে ও গাছ উপড়ে সড়কে পড়েছে। ফলে কিছু সড়কে যানচলাচল ব্যাহত হচ্ছে। পৌরসভা এলাকায় ২৩টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এর মধ্যে দুটি আশ্রয়কেন্দ্রে ১৬টি পরিবারের অন্তত ৭০ জন আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁদের জন্য শুকনা খাবার...
    বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি স্থল গভীর নিম্নচাপ আকারে অবস্থান করছে। এর প্রভাবে পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে বৃষ্টি হচ্ছে। ফলে বেড়েছে পাহাড় ধসের ঝুঁকি। এরই মধ্যে শুক্রবার (৩০ মে) সকালে রাঙামাটি শহরের যুব উন্নয়ন এলাকার একটি ঘরের ওপর ধসে পড়েছে পাহাড়ের মাটি। অধিকতর ধস এড়াতে ত্রিপল দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে স্থানটি। শুধু যুব উন্নয়ন এলাকাই নয়; ছোট ছোট ধস হয়েছে লোকনাথ মন্দির সংলগ্ন ও মোনাদাম এলাকায়। মাটি রক্ষার জন্য দেওয়া বস্তা ধসে ঢুকে গেছে ঘরের ভেতর। রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কে উপজেলা পরিষদের সামনে আর্মি ক্যাম্পের সৌন্দর্য বর্ধনকারী কৃষ্ণচূড়া গাছটি উপড়ে পড়েছে। এতে যান চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের দ্রুত পদক্ষেপের কারণে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।  আরো পড়ুন: আর কতদিন থাকবে বৃষ্টি? রাতে শুরু হওয়া বৃষ্টি বিকেলেও...
    বান্দরবানে টানা দুই দিনের ভারী বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের ঘটনায় রুমা উপজেলার সঙ্গে জেলা সদরের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে ওয়াইজংশন-রুমা সড়কের একটি অংশে পাহাড় ধসে পড়ায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় এবং পাহাড়ধসের আশঙ্কায় জেলা শহর ও উপজেলার বিভিন্ন স্থানে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে।জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা শেষে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আসিফ রায়হান জানান, সম্ভাব্য দুর্যোগ মোকাবিলায় জেলার ৭টি উপজেলায় ২২০টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা রাখা হয়েছে। তবে এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে কেউ আসেননি। সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি রয়েছে। পাহাড়ধস ও নিম্নাঞ্চল ডুবে যাওয়ার আশঙ্কায় ঝুঁকিপূর্ণ বসতবাড়ির বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে।বান্দরবান-রুমা সড়কের পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওয়াইজংশন থেকে দুই কিলোমিটার পর সড়কের ওপর...
    চট্টগ্রাম নগরী ও জেলার সবগুলো উপজেলায় বৃহস্পতিবার রাত থেকে টানা বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। অতি ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগর ও বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চল। টানা বৃষ্টিপাতে পাহাড়ধসেরও আশঙ্কা করা হচ্ছে।  এদিকে এমন বৈরী আবহাওয়ার কারণে উত্তাল রয়েছে সমুদ্র। এতে চট্টগ্রাম বন্দরের বহিঃনোঙ্গরে মাদার ভেসেল থেকে লাইটার জাহাজে পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার (৩০ মে) চট্টগ্রামের পতেঙ্গা আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস কর্মকর্তা ইসমাইল ভুঁইয়া রাইজিংবিডিকে জানান. আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে ১৯২ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড হয়েছে। সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত এবং নদী বন্দরগুলোকে ২ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে বৈরী আবহাওয়ায় সমুদ্র উত্তাল থাকায় ঢেউয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অন্তত ২টি লাইটার জাহাজ নোঙর ছিড়ে পতেঙ্গায় তীরবর্তী পাথরে আটকে পড়েছে। এছাড়া বহিঃনোঙ্গরে মাদার ভেসেল থেকে...
    ‘মাত্র ১০ মিনিট আগে ঘর থেকে বের হয়েছিল। বলেছিল, আম্মু ঘরে ময়লা ছিল। আমি ঝাড়ু দিয়েছি। একটু খেলতে যাচ্ছি। একটু পর খবর আসে আমার আব্বা নেই। আল্লাহ এটা কী হলো।’বিলাপ করতে করতে কথাগুলো বলছিলেন রোফা আকতার। বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় কোরিয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল (কেইপিজেড) এলাকায় পাহাড়ধসে মাটিচাপা পড়ে মারা গেছে তাঁর শিশুসন্তান মিসবাহ হোসেন (১১)। এ ঘটনায় মো. রোহান নামের আরেক শিশুরও মৃত্যু হয়েছে। তার বয়সও ১১ বছর।চট্টগ্রামে কেইপিজেড এলাকায় পাহাড় ধসে মারা যাওয়া দুই শিশু
    বাংলাদেশে সচরাচর যেসব বিন্না ঘাস চোখে পড়ে, সেগুলোর শিকড় ছড়িয়ে যায়, সোজা গভীরে যায় না। অনেকটা বাঁশের আড়ার (ঝাড়) মতো। ঢেউ যখন নদীর পাড়ের তলদেশ থেকে মাটি সরায়, তখন বিন্নার শিকড় তা ঠেকাতে পারে না। কল্পনা করুন, যদি বাঁশের শিকড় সোজা গভীরে যেত, তাহলে নদী তো ছাড়, পাহাড়ি ঢলেও কিছু হতো না। ফলে এগুলো নদীভাঙন ঠেকাতে অক্ষম।অথচ শিলিগুড়িতে তিস্তার ভাঙন ও থাইল্যান্ডে পাহাড়ধস ঠেকিয়ে রাখে একধরনের বিন্না ঘাস। শিলিগুড়ি বা থাইল্যান্ডের এই বিন্না ঘাস সোজা মাটির ২০ ফুট পর্যন্ত গভীরে চলে যায়। বছরখানেকের মধ্যেই থোপ বা ঝাড় তৈরি হয়। অর্থাৎ ইরি ধান লাগানোর মতো করে চরের চারদিকে চারা রোপণ করা গেলে এক বছরেই ঘন বেষ্টনী তৈরি হবে।পাহাড়ের পার্শ্বঢাল রক্ষায় বিন্না ঘাসের জুড়ি নেই। তাই প্রকৃতিতে অনেকটা অনাদরে জন্ম নিলেও এই...
۱