2025-06-16@04:21:46 GMT
إجمالي نتائج البحث: 13

«মৎস য প রকল প»:

    সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে নিয়ে করা প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের খানের পোস্টে লাইক ও কমেন্ট করায় শাস্তির মুখে পড়তে যাচ্ছেন মৎস্য অধিদপ্তরের পাঁচ কর্মকর্তা। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো.আবদুর রউফ গত ৪ মে ওই কর্মকর্তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ফেসবুকে লাইক-কমেন্ট করার অভিযোগে নোটিশ পাওয়া কর্মকর্তারা সাময়িক বরখাস্ত বা বদলির মতো শাস্তির মুখে পড়তে পারেন। নোটিশ পাওয়া কর্মকর্তারা হলেন-মৎস্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এ এস এম সানোয়ার রাসেল, মৎস্য পরিদর্শন ও মাননিয়ন্ত্রণ দপ্তরের জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক মো. সালমুন হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার জ্যেষ্ঠ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রওনক জাহান, ইলিশসম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মো. ফরিদ হোসেন ও সহকারী প্রধান আবু মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। জানা গেছে, গত ১৪ এপ্রিল সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
    প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের খানের ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্টে প্রতিক্রিয়া (রিঅ্যাক্ট) জানানো ও মন্তব্য করায় মৎস্য অধিদপ্তরের পাঁচ কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর জন্য পৃথক পাঁচটি নোটিশ দেওয়া হয়েছে। নোটিশ পাওয়া কর্মকর্তারা হলেন মৎস্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এ এস এম সানোয়ার রাসেল, মৎস্য পরিদর্শন ও মাননিয়ন্ত্রণ দপ্তরের জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক মো. সালমুন হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার জ্যেষ্ঠ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রওনক জাহান, ইলিশসম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মো. ফরিদ হোসেন ও সহকারী প্রধান আবু মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান।৪ মে এই পাঁচ কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো.আবদুর রউফ।জানা গেছে, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব (অতিরিক্ত সচিব হলেও তিনি সচিব হিসেবে রুটিন দায়িত্ব পালন করছেন) মো. তোফাজ্জেল হোসেনকে পদোন্নতি দিয়ে ‘সচিব’ করার সুপারিশ করে একটি আধা সরকারি পত্র (ডিও...
    নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আমরা মৎস্যজীবিদের পাশে আছি। কিন্তু আমরা জন্মের পর থেকে শুনছি জাটকা মাছ ধরা নিষেধ। তাহলে কেন জাটকা মাছ ধরা হচ্ছে, কে খাচ্ছে কে রাখছে। জাটকা ইলিশ নিধনে শুধু জেলেরা জড়িত না। কারা জাটকা ফ্রিজে রাখে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। আমরা চাইনা কাউকে মোবাইল কোর্ট করে সাজা দিতে। যারা ইলিশ ধরছে তারাও ঝুঁকি নিচ্ছে আবার যারা মোবাইল কোর্ট করছে তারাও ঝুঁকি নিতে হচ্ছে। আমি সবাইকে সচেতন হওয়ার আহবান জানাই। শুধু জেলেরা না। সবাইকে নিয়ে সচেতন হতে হবে। আমি এই কথা গুলো সর্বোচ্চ জায়গায় বলেছি। আমরা উন্নত দেশের মতো জীবন যাপন করতে চাই।  মঙ্গলবার দুপুরে আড়াইহাজার উপজেলায় ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প উপজেলা কমিটির উদ্যেগে  ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে দেশীয় মাছ ইলিশের...
    কম ওজনের কারণে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় বিতরণের জন্য আনা ৬৫টি বকনা বাছুর ফেরত পাঠিয়েছে প্রশাসন। গতকাল বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে। এদিন গরু নিতে আসা অর্ধশতাধিক মৎস্যজীবীকে তাই ফিরতে হয়েছে খালি হাতে।  সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দেশীয় প্রজাতির মাছ, শামুক সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বৃহস্পতিবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে ১২০টি বকনা বাছুর বিতরণের কথা ছিল। দেশীয় মাছের প্রজনন রক্ষার্থে ও জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে মৎস্য অধিদপ্তর। স্মার্ট ডিজিটাল টেকনোলজি নামে একটি প্রতিষ্ঠান ১২০টি বকনা বাছুর সরবরাহ করে। ওই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি আব্দুর রশিদ বলেন, তাদের প্রতিষ্ঠান এ উপজেলার ১২০ জন মৎস্যজীবীর মাঝে বিতরণের জন্য ১২০টি বকনা বাছুর এনেছিল। ৬৫টি বকনা বাছুরের ওজন ৮০ কেজির নিচে হওয়ায় সেগুলো বিতরণ করা হয়নি। কয়েক দিনের মধ্যে ৮০ কেজির বেশি ওজনের বাছুর এনে...
    নড়াইলের একমাত্র মৎস্য প্রজনন ও উৎপাদন কেন্দ্রটি কার্প জাতীয় পোনা উৎপাদনে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৮৫-৮৬ সালে রাষ্ট্রীয় স্বর্ণপদক লাভ করে। ১৯৯৬ সালে কেন্দ্রটিতে রেণু উৎপাদন চলে। এরপর আর কার্প জাতীয় পোনার উৎপাদনে যেতে পারেনি। ২০০৪ সালে একটি প্রকল্পের অধীনে গলদা চিংড়ির রেণু পোনা উৎপাদন শুরু হয়। পরপর দুই বছর উৎপাদনও হয়েছিল। তাও বন্ধ হয়ে যায়। এভাবে সম্ভাবনা সত্ত্বেও নদী-বিল-খাল ও ঘের সমৃদ্ধ জেলার মাছ চাষিদের কাজে আসছে না কেন্দ্রটি। শহরের ভাদুলিডাঙ্গা এলাকায় ১৯৬৪ সালে ৯ একর ৭৫ শতাংশ জায়গায় আটটি বড় পুকুর নিয়ে নড়াইল মৎস্য খামারের কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৮২ সালে একমাত্র মৎস্য প্রজনন কেন্দ্রটি স্থাপন করা হয়েছিল। বর্তমানে ছয়টি পদের মধ্যে রেণু উৎপাদন সহকারী, গলদা উৎপাদন বিশেষজ্ঞ, পাম্পচালক ও নৈশপ্রহরী নেই। খামার ব্যবস্থাপক ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী থাকলেও বসে বসে...
    মিরসরাইয়ে ফেনী নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে চর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট প্রকল্পের (সিডিএসপি) বাঁধ। ভাটি এলাকায় পলি মাটি জমে নদীর গতিপথ পরিবর্তনের কারণে বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে সড়ক যোগাযোগ এবং ওচমানপুর ও ইছাখালী ইউনিয়নের শত শত মাছের খামার। পুরোদমে বর্ষা মৌসুম শুরুর আগে বাঁধের ভাঙন রোধ করা না গেলে ফসলি কৃষিজমি ও মৎস্য খামারে লবণ পানি ঢুকে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বেন স্থানীয়রা।  ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী অলক দাশ বলেন, ‘সিডিএসপি বাঁধের ভাঙনের কথা শুনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের একজন কর্মকর্তা স্থান পরিদর্শন করেছেন। ভাঙন রোধে অল্প সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ সরেজমিন দেখা যায়, ফেনী নদীয় ওপর তৈরি মুহুরী সেচ প্রকল্পের দুই কিলোমিটার দক্ষিণে প্রায় ২০০ মিটার এলাকাজুড়ে সিডিএসপি বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।...
    দেশে স্থানীয়ভাবে মাছের উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধি এবং এই খাতের বিকাশে বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি বিষয়ক সংস্থার (ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন-এফএও) ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জল ধারণ উৎপাদনে ৩য় এবং বৈশ্বিক জলজ চাষ উৎপাদনে ৫ম স্থান অর্জন করেছে। এই খাতে প্রায় ১৭ মিলিয়ন লোকের কর্মসংস্থান রয়েছে। তবে রপ্তানি বাড়ানোর বিপুল সম্ভাবনা সত্ত্বেও এই খাত বিকাশে বেশ কয়েকটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে-মৎস্যসহ জলজ চাষে সীমিত জায়গা ও সম্পদের সীমাবদ্ধতা, খামারীদের জলজ প্রাণীর মানসম্মত খাবার সম্পর্কে সচেতনতার অভাব ও ক্রয় ক্ষমতা না থাকা, খামার ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকা, মানসম্মত বীজের অভাব, খাদ্য নিরাপত্তা ও খামারীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিগুলি বিবেচনায় না নেওয়া, মাছ চাষ-পরবর্তী ক্ষতির কারণসমূহ সম্পর্কে চাষীদের অজ্ঞতা, মাছের আধুনিক সংরক্ষণাগারের...
    রক্ষার বদলে বছরের পর বছর নদী হত্যায় শত আয়োজন উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটে। দখল প্রতিযোগিতায় যেন কেউ পিছিয়ে নেই। মুখে নদী রক্ষার কথা বললেও বাস্তবে সরকারি দপ্তর থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী সবাই মিলেমিশে নদী, খাল ও জলাধার দখলে ব্যস্ত। নদীখেকোদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি ভৈরব নদও। চারদিক থেকে দখল-দূষণে নদটির টুঁটি চেপে ধরা হয়েছে। ২০১৭ সালে বাগেরহাটে ভৈরব নদ রক্ষায় মহাআন্দোলন হয়েছিল। পরে জেলা প্রশাসন উচ্ছেদ অভিযানে নামে। উচ্ছেদ শেষে স্থায়ীভাবে নদীর তীর রক্ষায় বৃক্ষরোপণ ও সামাজিক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ অংশ নিয়ে শহরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন পেশাজীবী, ব্যবসায়ী থেকে সাধারণ মানুষ নদী রক্ষায় শপথ ও অঙ্গীকার করেন। নদী রক্ষায় সেই শপথও ভাঙছেন সবাই মিলেই। সেই শপথের কথা তুলে ধরে স্থানীয় শহিদুল ইসলাম বলেন,...
    দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের হাওর এলাকায় প্রতিবছর বিপুল পরিমাণে বোরো ধান উৎপাদিত হলেও উজানের পাহাড়ি ঢল এবং অসময়ের অতিবৃষ্টিতে কৃষক প্রায়ই ফসল হারানোর শঙ্কায় থাকেন। এ সময় সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় হাওরগুলো ১০ থেকে ১৫ ফুট পানির নিচে তলিয়ে যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বৃষ্টিপাতের অতিরিক্ত প্রবণতা হাওরের বন্যা পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তুলেছে। পরিবর্তিত আবহাওয়ায় কৃষকের ক্ষয়ক্ষতি বেড়ে গেছে এবং দীর্ঘ সময় পানিতে ডুবে থাকায় পরবর্তী মৌসুমের জন্য জমি প্রস্তুত করাও কঠিন হয়ে পড়ে। ফলস্বরূপ কৃষক ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন এবং খাদ্য সংকটে ভোগেন। এভাবেই হাওরের কৃষিনির্ভর পরিবারগুলো দারিদ্র্যের চক্রে আবদ্ধ থাকে। হাওর অঞ্চলের কৃষকদের সারাবছরের স্বপ্ন ও জীবিকা বোরো ফসলের ওপর নির্ভরশীল। সন্তানের লেখাপড়া ও বিয়ে, স্ত্রীর চিকিৎসা– সবকিছুর ভরসা এই ফসল থেকে পাওয়া আয়। কিন্তু আগাম বন্যায় ফসল তলিয়ে গেলে সব স্বপ্ন...
    নদীমাতৃক বাংলাদেশে এখনো ‘মাছে ভাতে’ বাঙালির পরিচয়। গ্রাম থেকে নগর—সবখানেই এ দেশের মানুষের খাদ্যজাত প্রোটিনের মূল উৎস হচ্ছে মাছ।শুধু দারিদ্র্যের সঙ্গে নিরন্তর যুদ্ধ করেই নয়, অনেক সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমাদের খাবারের থালায় মাছ তুলে দেয় এই মৎস্যজীবী সম্প্রদায়।ঝড়ঝঞ্ঝা বা অন্যান্য প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কবলে পড়ে অনেক মাছ ধরার নৌকাই আর কূলে ফেরে না। এই জেলেদের মধ্যে রয়েছে নৌকাবাসী সম্প্রদায়ও। নৌকা যাদের শুধু জীবিকার সম্বল নয়, সেই সঙ্গে তাদের আবাসস্থল ও পরিবার।মৎস্যজীবী বা জেলে শব্দগুলো শুনলেই আমাদের কল্পনায় রোদে পোড়া কর্মঠ পুরুষের অবয়ব ভেসে উঠলেও প্রকৃত চিত্রে বিপুলসংখ্যক নারীও এই পেশায় সম্পৃক্ত।পরিবারের পুরুষদের সঙ্গে তাঁরাও সক্রিয়ভাবে অংশ নেন মাছ ধরা থেকে শুরু করে সংরক্ষণ ও বিপণন পর্যন্ত।আরও পড়ুননিঝুম দ্বীপে এই নৈরাজ্য বন্ধ করুন০৫ মার্চ ২০২৫তবু সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী হিসেবে এখনো...
    বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নসংলগ্ন কালাবদর নদীতে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযানকারী দল জেলেদের হামলার শিকার হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।  অভয়াশ্রমগুলোতে ১ মার্চ থেকে দুই মাস ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞা চলছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ধরা থেকে বিরত রাখতে গিয়ে অভিযানকারী দল হামলার শিকার হলো।  অধিদপ্তরের অভিযানকারী দলের নেতৃত্বে ছিলেন ইলিশসম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রকল্প পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্লাহ। তিনি এ ঘটনায় বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নের ৯ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় ৮০ থেকে ৮৫ জনকে আসামি করে কাজীরহাট থানায় মামলা করেছেন।  মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, ইলিশের অভয়াশ্রমে নিষেধাজ্ঞার কার্যকরিতা পর্যবেক্ষণে  প্রকল্প পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্লাহ গতকাল মেহেন্দীগঞ্জে যান। স্থানীয় নদীগুলোতে নিষেধাজ্ঞা অমান্যের অভিযোগ শুনে তিনি কোস্টগার্ডসহ হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জের মৎস্য কর্মকর্তাদের নিয়ে দুটি স্পিডবোটে অভিযানে নামেন। কালাবদর...
    গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিকের (এমভিসি) সেবা পৌঁছে দেয়ার আহ্বান জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, “বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এমভিসি একটি বড় অর্জন। তবে এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।” সোমবার (১৭ মার্চ) রাজধানীর মহাখালীস্হ প্রাণিসম্পদ গবেষণা কেন্দ্র (এলআরআই) প্রাঙ্গণে ১১৫টি উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক (এমভিসি) বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ফরিদা আখতার বলেন, “এমভিসি গাড়ির মতো চার চাকা হলেও এটি গাড়ি নয়, এটি হচ্ছে একটি হাসপাতাল। যেখানে প্রাণী চিকিৎসার সব কিছুই থাকছে। থাকছেন একজন সার্জনও।” আরো পড়ুন: ধর্ষণের সংজ্ঞায় পরিবর্তনসহ আইনে বেশ কিছু সংশোধনী আসছে: আসিফ নজরুল ঢাকা বাদে ৬৩ জেলায় স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ: প্রেস উইং প্রাণিসম্পদ আধিপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “এই...
    বিশ্বে সুপরিচিত ওয়ার্ল্ডফিশ ড. ফারুক-উল ইসলামকে সংস্থাটির নতুন কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ নিযুক্ত করেছে। সব মিলিয়ে বিশ্বের ২৭টি দেশে কার্যক্রম নিয়ে সংস্থাটি বিশ্বে মৎস্য ও জলজ সম্পদ উন্নয়ন ও গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। যুক্তরাজ্যর স্টারলিং ইউনিভার্সিটি থেকে দেশি মাছ ও জীবন-জীবিকার ওপর ড. ফারুক পিএই ডি করেছেন। তিনি দীর্ঘ ৩০ বছর কৃষি ও মৎস্য উন্নয়ন খাতে কাজ করছেন। যুক্তরাজ্য ও মৎস্য অধিদপ্তরের উল্লেখযোগ্য বড় কার্যক্রমে (১৯৯২) চাকরিজীবন শুরু করেন। সুদীর্ঘ ২২ বছর টানা কাজ করেন ঢাকায় যুক্তরাজ্যভিত্তিক উন্নয়ন সংস্থা প্রাক্টিক্যাল অ্যাকশনে। সেখানে অন্তর্বর্তী কান্ট্রি ডাইরেক্টরের দায়িত্বও পালন করেন। থিঙ্কএকুয়া (ইউকে) ও আইডিই (যুক্তরাষ্ট্র) নামক আন্তর্জাতিক সংস্থায় তিনি তার বহুমাত্রিক উন্নয়ন প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখেন। ২০০৭ সালে তিনি ১০টি দেশি ছোট মাছকে (পুঁটি, কই, টেংরা, মাগুর, শিং, মলা , টাকি, চিংড়ি, গুতুম ইত্যাদি)) মৎস্য...
۱