Samakal:
2025-08-01@04:51:48 GMT

অপেক্ষা বাড়ছে রণবীরের

Published: 14th, January 2025 GMT

অপেক্ষা বাড়ছে রণবীরের

বলিউড তারকা রণবীর কাপুরের হাতে এখন বেশ কয়েকটি সিনেমা। সিনেমার কাজের সুবাদে কখনও নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বনশালি আবার কখনও সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গার সঙ্গে বসছেন তিনি।  এছাড়া ‘রামায়ণ’র মতো বড় কাজ তো আছেই। এর মধ্যে ‘ধুম ৪’র প্রস্তুতি শুরু। বলিপাড়ায় গুঞ্জন, ফ্র্যাঞ্চাইজির চতুর্থ সিনেমার জন্য ভিলেন খোঁজা হচ্ছে দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রি থেকে।

আপাতত চলছে সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘লাভ অ্যান্ড ওয়ার’ সিনেমার শুটিং। যে সিনেমায় আলিয়া ভাট ও ভিকি কৌশলও আছেন। তারপরও একাধিক ছবি রয়েছে রণবীরের হাতে। নীতীশ তিওয়ারির ‘রামায়ণ’ নিয়ে চর্চা তো দীর্ঘদিন ধরেই। সেটাও রয়েছে ব্রহ্মাস্ত্র অভিনেতার ব্যস্ততার ঝুলিতে। এত কিছুর মধ্যে অপেক্ষা থাকবে সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গার ‘অ্যানিমাল’-র সিক্যুয়েল ‘অ্যানিমাল পার্ক’র জন্য।

সব মিলিয়ে ‘ধুম ৪’র শুটিং শুরু হতে হতে ২০২৬ সালের এপ্রিল মাস লেগে যাবে। সবে প্রি-প্রোডাকশনের কাজ শুরু হয়েছে।

সূত্রের খবর, ‘ধুম ৪’ সিনেমায় রণবীরের লুক কেমন হবে তা নিয়ে এখনও পরীক্ষানিরীক্ষা চলছে। হাতের দুটো ছবি শেষ করে তবে এতে হাত দেবেন।এই সিনেমায় দুজন অভিনেত্রী থাকার কথা। সেখানে কাদের বাছা হবে, তাও চূড়ান্ত হয়নি। চমক থাকতে পারে ভিলেনে। শোনা যাচ্ছে, দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় কোনও মুখের উপরই সেই দায়িত্ব পড়বে।

২০১৩ সালে ধুম ফ্র্যাঞ্চাইজির তৃতীয় সিনেমা রিলিজ করেছিল। সেখানে ছিলেন আমির খান, অভিষেক বচ্চনরা। তারপর প্রায় একযুগ কেটে গিয়েছে। রণবীরের ব্যস্ততার জন্য নাহয় আরও কিছুটা দেরি হলই! 

২০২৬-এর মার্চে ‘লাভ অ্যান্ড ওয়ার’ মুক্তি পাওয়ার কথা। আর দীপাবলিতে রাম চরিত্রে দেখা যাবে তাকে। যেখানে সীতার চরিত্রে সাই পল্লবী ও রাবণের ভূমিকায় থাকবেন যশ।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

সার আমদানি ও জমি হস্তান্তরের প্রস্তাব অনুমোদন

সরকারি পর্যায়ে সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্ট কোম্পানি থেকে ইউরিয়া সার আমদানি চুক্তি অব্যাহত রাখা এবং চট্টগ্রাম জেলার ভাটিয়ারিতে অবস্থিত বিটিএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন জলিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড মিলটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় কমিটির সদস্য ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভা সূত্রে জানা যায়, ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরে জি টু জি চুক্তির আওতায় সৌদি আরবের সাবিক এগ্রো-নিউট্রিয়েন্ট কোম্পানি থেকে ইউরিয়া সারের আমদানির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।

প্রান্তিক চাষিদের মাঝে ইউরিয়া সারের সাপ্লাইচেইনে নিরবচ্ছিন্নভাবে সারের যোগান বজায় রাখতে জি-টু-জি ভিত্তিতে সৌদি আরব থেকে চুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সার আমদানি করা হচ্ছে। সাবিক-সৌদি আরবের সাথে বিদ্যমান চুক্তির মেয়াদ ৩০/০৬/২০২৫ শেষ হয়। ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরে নিরবচ্ছিন্ন ইউরিয়া সার সরবরাহের লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরব থেকে সর্বমোট ৬ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আমদানির চুক্তি স্বাক্ষরের নীতিগত অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে কমিটি তাতে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। দেশটি থেকে প্রতি লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার ক্রয় করা হবে।২০২৫-২০২৬ অর্থবছরে বিভিন্ন দেশে থেকে মোট ৩০ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার সংগ্রহের পরিকল্পনা রয়েছে।

সভায়, চট্টগ্রাম জেলার ভাটিয়ারিতে অবস্থিত বিটিএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন জলিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড নামে মিলটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

জলিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ১৯৬১ সালে ৫৪.৯৯ একর জমির ওপর স্থাপিত হয়।১৯৭২ সালে মিলটি জাতীয়করণ করা হয় এবং পরিচালনার দায়িত্ব বিটিএমসির অধীনে ন্যস্ত হয়।পরবর্তীতে মিলটি বেসরকারি খাতে পরিচালনার দায়িত্ব অর্পন করা হলেও চুক্তি ভঙ্গ করার কারণে পুনরায় পুনঃগ্রহণ করে বিটিএমসির নিয়ন্ত্রণে ন্যস্ত করা হয়। চট্টগ্রাম এরিয়ায় বাংলাদেশ অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি (বিওএফ) সম্প্রসারণের জন্য বিটিএমসির জলিল টেক্সটাইল মিলটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের অনুরোধ করে। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সাথে সেনাবাহিনী প্রধান আলোচনা ও মৌখিক সম্মতি গ্রহণ করেন।

‘গত ২৪/১২/২০১৮ অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় জমি বিক্রয়ের অনুমোদনের প্রস্তাব করা হলে মিলটির অব্যবহৃত জমি বিক্রয় না করে সরকারের উন্নয়নমূলক/জনহিতকর কাজে উক্ত জমি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়।’ মিলের জমিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি স্থাপন করা হলে মিলের জমি সরকারের উন্নয়নমূলক ব্যবহৃত হবে।

এমতাবস্থায়, জলিল টেক্সটাইল মিলস্ লিমিটেড এর ৫৪.৯৯ একর জমি মিলের কাছে সরকারি পাওনা বাবদ ১৭ কোটি ৪ লাখ ৭৪ হাজার টাকা বিটিএমসিকে প্রদানপূর্বক মিলের জমি প্রতীকী মূল্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকট হস্তান্তরের নীতিগত অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব করা হলে কমিটি তাতে অনুমোদন দিয়েছে। বর্ণিত ৫৪.৯৯ একর জমির মৌজা মূল্য প্রায় ১১১ কোটি ৪৪ লাখ ৩২ হাজার ৬৫৫ টাকা।

ঢাকা/হাসনাত/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ব্রেন হ্যাক: স্বাভাবিক হওয়ার পাঁচ উপায় জেনে নিন
  • অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
  • লাস ভেগাসে হতে পারে ২০২৬ বিশ্বকাপ গ্রুপ পর্বের ড্র
  • চীন–কোরিয়াকে পেয়ে ঋতুপর্ণা বললেন ‘আমরা হাল ছাড়ব না’
  • সার আমদানি ও জমি হস্তান্তরের প্রস্তাব অনুমোদন