চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের ম্যাচগুলোতে আম্পায়ার যারা
Published: 10th, February 2025 GMT
আর মাত্র কয়েকদিন। এরপরই পর্দা উঠবে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির। যেখানে র্যাংকিংয়ের সেরা আটটি দল লড়বে শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই। এই লড়াইয়ে সামিল আছে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলও। যারা রয়েছে ‘এ’ গ্রুপে। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ভারত, পাকিস্তান ও নিউ জিল্যান্ড।
২০ ফেব্রুয়ারি প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। এরপর ২৪ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ লড়বে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে। আর ২৭ ফেব্রুয়ারি শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ আয়োজক পাকিস্তান।
এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক এসব ম্যাচে আম্পায়ার ও ম্যাচ অফিসিয়াল হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন কারা।
আরো পড়ুন:
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে যেসব ম্যাচে দায়িত্ব পালন করবেন বাংলাদেশের সৈকত
টানা দুই জয়ে ফাইনালে নিউ জিল্যান্ড
বাংলাদেশ-ভারত:
২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার ম্যাচে আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করবেন পল রাইফেল ও অ্যাড্রিয়ান হোল্ডস্টক। টিভি আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ। চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করবেন মাইকেল গফ। আর ম্যাচ রেফারি হিসেবে থাকবেন ডেভিড বুন।
বাংলাদেশ-নিউ জিল্যান্ড:
২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ও নিউ জিল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচে মাঠে দায়িত্ব পালন করবেন আহসান রাজা ও কুমার ধর্মসেনা। টিভি আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকবেন রড টাকার। চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন জোয়েল উইলসন। ম্যাচ রেফারি রঞ্জন মাদুগালে।
বাংলাদেশ-পাকিস্তান:
২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করবেন মাইকেল গফ ও অ্যান্ড্রিয়ান হোল্ডস্টক। টিভি আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকবেন পল রাইফেল। আর চতুর্থ আম্পায়ার রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ। ম্যাচ রেফারি হিসেবে থাকবেন ডেভিড বুন।
ঢাকা/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আম প য় র র দ য় ত ব
এছাড়াও পড়ুন:
বেড়েছে মাছ, মুরগি ও ডিমের দাম
উৎপাদন ও বাজারে সরবরাহ কম থাকায় বেড়েছে ডিমের দাম। বিক্রেতারা বলছেন, উৎপাদন কম হওয়ায় খামারিরা মুরগি বিক্রি করে দিচ্ছেন এবং টানা বৃষ্টিপাতের জন্য সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে।
শুক্রবার (১ আগস্ট) রাজধানীর নিউ মার্কেট, রায়েরবাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ বাজারগুলো ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত সপ্তাহে ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হয়েছে প্রতি ডজন ১২০ টাকায়, এ সপ্তাহে তা বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়। সেই হিসেবে ডিমের দাম বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা।
সবজির দাম স্বাভাবিক
এ সপ্তাহে বাজারে টমেটো ছাড়া অন্যান্য সবজির দাম স্বাভাবিক আছে। গত সপ্তাহে টমেটো বিক্রি হয়েছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়, এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। কাঁচামরিচ ২০০ টাকা, শশা ৭০ টাকা, বেগুন ৭০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, গাজর (দেশি) ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, বরবটি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, কাকরোল ৬০ টাকা, কচুরমুখী ৬০ টাকা, প্রতিটি পিস জালি কুমড়া ৫০ টাকা এবং লাউ ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মুদিবাজারে চালসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে। তবে, পেঁয়াজের দাম সামান্য বেড়েছে। এ সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে। গত সপ্তাহে ৫৫ টাকায় কেজিতে বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। রসুন ১৮০ থেকে ২০০ টাকা এবং দেশি আদা ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বেড়েছে মাছ ও মুরগির দাম
বিক্রেতারা বলছেন, নদীতে পানি বৃদ্ধির জন্য জেলেদের জালে মাছ কম ধরা পড়ছে এবং উজানের পানিতে খামারিদের পুকুর ও ঘের তলিয়ে যাওয়ায় মাছের দাম বেড়েছে। বাজারে এখন মাঝারি সাইজের চাষের রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে থেকে ৩৫০ টাকায়। চাষের পাঙাসের কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০ থেকে ২২০ টাকা, মাঝারি সাইজ কৈ মাছ ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা, দেশি শিং ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা, বড় সাইজের পাবদা ৬০০ টাকা, চিংড়ি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, দেশি পাঁচমিশালি ছোট মাছ ৬০০ টাকা এবং এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৬০০ টাকায়।
এ সপ্তাহে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, যা গত সপ্তাহ ছিল ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায়। গরুর মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা এবং খাসির মাংস ১ হাজার ১৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ঢাকা/রায়হান/রফিক