নরসিংদী সদর উপজেলার পাঁচদোনায় সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক নারীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে।

শনিবার (৮ মার্চ) রাতে ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে মাধবদী থানায় এই মামলা করেন। মামার পরপরই পুলিশ ইকবাল নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে।

মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন, ভুক্তভোগী নারীর স্বামী কারাগারে রয়েছেন। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি তার স্বামীর জামিনের ব্যাপারে সহায়তার আশ্বাস দিয়ে ইকবাল হোসেন তাকে পাঁচদোনা এলাকায় নিয়ে যান। একপর্যায়ে মার্কেটের একটি কক্ষে আটকে রেখে তাকে ধর্ষণ করেন ইকবাল। পরে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে পাপ্পু নামের একজনসহ অজ্ঞাত আরো কয়েকজন তাকে ধর্ষণ করেন। তিনদিন পর্যন্ত তাকে সেখানে আটকে রাখা হয়।

আরো পড়ুন:

মাগুরার সেই শিশুকে সিএমএইচে স্থানান্তর

মাগুরার সেই ঘটনায় ৪ জনের নামে মামলা

মাধবদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.

নজরুল ইসলাম বলেন, ‘‘অন্তঃসত্ত্বা নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের ধরতে অভিযান চলছে।’’

ঢাকা/হৃদয়/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।

আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ