রাজধানীর রামপুরা এলাকায় প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে যানজট হচ্ছে। যানজট নিরসনে রামপুরা এলাকার কয়েকটি সড়কে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ রোববার ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী এ নির্দেশনা দেন।

ডিএমপির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ওয়াপদা ফিডার রোড থেকে মালিবাগ রেলক্রসিংগামী যানবাহনগুলো ডানে মোড় নেওয়ার পরিবর্তে বাঁয়ে মোড় নিয়ে উত্তরে গিয়ে সোনালী ব্যাংক ক্রসিং থেকে ইউটার্ন করে মালিবাগ রেলক্রসিংয়ের দিকে যাবে। ডিআইটি রোডে রামপুরা ব্রিজ থেকে ওয়াপদা ফিডার রোডে গমনকারী যানবাহনগুলো ওয়াপদা ক্রসিংয়ে ডান দিকে টার্নের পরিবর্তে আরও দক্ষিণে গিয়ে ফিরোজা টাওয়ার ও মসজিদ-ই-নুরের নিকটবর্তী নতুন ইউটার্ন ব্যবহার করে ওয়াপদা রোডে প্রবেশ করবে।

ওয়াপদা ক্রসিংয়ের পূর্ব পাশের ফিডার রোডের (পোস্ট অফিসের গলি) যানবাহন ডিআইটি রোড হয়ে উত্তর দিকে যেতে হলে ওয়াপদা ক্রসিংয়ে ডান দিকে টার্নের পরিবর্তে দক্ষিণ দিকে গিয়ে ফিরোজা টাওয়ার ও মসজিদ-ই-নুরের কাছাকাছি নতুন ইউটার্ন ব্যবহার করে রামপুরা ব্রিজের দিকে যাবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ড এমপ

এছাড়াও পড়ুন:

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।

মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ