সারা দেশে ধর্ষণ বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর পদত্যাগ দাবি করে তার কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে নারী ও শিশু যৌন নিপীড়নবিরোধী মঞ্চ।

সোমবার (১০ মার্চ) বিকেলে টাঙ্গাইল প্রেস ক্লাবের সামনে তারা এই কর্মসূচি পালন করেন।

আন্দোলন চলাকালে বক্তব্য রাখেন- জেলা ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি ফাতেমা রহমান বীথি, জেলা ছাত্র ফেডারেশনের প্রচার সম্পাদক তাওহীদা সপ্নীল, দপ্তর সম্পাদক প্রেমা সরকার। এ সময় আন্দোলনকারীরা নারীদের নিরাপত্তা ও ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।

আরো পড়ুন:

জুলাই গণহত্যায় জড়িতদের বিচারের দাবিতে মিছিল

নদী থেকে পাওয়া মৃত শিশুর পোশাক দেখে নিজের সন্তান দাবি

বক্তারা বলেন, জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর এমন বাংলাদেশ কেউ চাইনি। বাংলাদেশের নারীরা এখন বাড়িতেও নিরাপদ নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন স্থানে নারীদের নানা সময় ইভটিজিং ও হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। দেশে দিনদিন ধর্ষণের সংখ্যা বেড়েই চলছে। এর দায়ভার স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এড়াতে পারেন না। দ্রুত তাকে পদত্যাগ করতে হবে।

ঢাকা/কাওছার/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসবমুখর পরিবেশে হবে দুর্গাপূজা: ডিএমপি কমিশনার

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল আছে। আগের মতোই সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা অনুকূল পরিবেশে ও নির্বিঘ্নে হবে। 

আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় তিনি এসব কথা বলেছেন।

আরো পড়ুন:

গোপালগঞ্জে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় ৩ পুলিশ নিহত

এবার ঢাকা মহানগরীতে ২৫৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা হবে, জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেছেন, মণ্ডপভিত্তিক নিরাপত্তা পরিকল্পনার বাইরে পৃথক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও থাকবে। প্রতিমা বিসর্জনের দিন সার্বিক নিরাপত্তা দেওয়া হবে।

প্রস্তুতি সভায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ, উপাধ্যক্ষ রামকৃষ্ণ মিশন মঠসহ সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। তারা শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গৃহীত নিরাপত্তা পরিকল্পনা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং ধন্যবাদ জানান। 

সভায় ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিম, অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত কমিশনার (লজিস্টিকস) হাসান মো. শওকত আলী, অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. জিললুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকতা এবং সশস্ত্র বাহিনী, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও সেবা সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এমআর/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ