Prothomalo:
2025-11-03@02:30:18 GMT

কমিটি নিয়ে বিএনপিতে বিরোধ

Published: 18th, September 2025 GMT

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পর দলটির নেতা-কর্মীদের অভ্যন্তরীণ বিরোধ আরও প্রকট হয়েছে। ঘোষিত কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে এরই মধ্যে বিএনপির দুটি পক্ষ দফায় দফায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। তবে কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দমিছিল করেছে দলের একটি পক্ষ।

কমিটি প্রত্যাখ্যান করে কর্মসূচি পালন করা নেতা-কর্মীদের দাবি, ১৬ বছর ধরে রাজপথে থেকে যাঁরা হামলা-মামলার স্বীকার হয়েছেন তাঁদের গুরুত্ব না দিয়ে হঠাৎ স্থানীয় রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া এক নেতার অনুসারীদের বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এদিকে কমিটি প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ মিছিল করার অভিযোগে বহিষ্কার করা হয়েছে উপজেলা কমিটিতে সদ্য পদ পাওয়া দুই নেতাকে।

৮ সেপ্টেম্বর রাতে সেনবাগ উপজেলা ও পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করে জেলা বিএনপি। দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেনবাগে বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী মফিজুর রহমান এবং সৌদি আরব বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল মান্নানের অনুসারী তিনটি পক্ষ সক্রিয় রয়েছে। সদ্য ঘোষিত কমিটিতে আবদুল মান্নানের অনুসারীরা বেশি পদ পেয়েছেন। তাই কমিটি নিয়ে সন্তুষ্ট তাঁরা। তবে তুলনামূলক কম পদ পাওয়ায় কাজী মফিজুর রহমানের অনুসারী পক্ষটি কমিটি প্রত্যাখ্যান করে কর্মসূচি পালন করে আসছে। জয়নুল আবদিন ফারুকের অনুসারীদের মধ্যে পদ পাওয়াদের একটি অংশ কমিটির পক্ষে থাকলেও পদবঞ্চিতরা কমিটি প্রত্যাখ্যান করেছেন।

উপজেলা বিএনপির ঘোষিত কমিটির আহ্বায়ক করা হয় মোক্তার হোসেন পাটোয়ারীকে। তিনি জয়নুল আবদিন ফারুকের অনুসারী। ৫৮ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব করা হয় আবদুল মান্নানের অনুসারী আনোয়ার হোসেনকে। ১ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয় জাহাঙ্গীর হাসান চৌধুরীকে। তিনি কাজী মফিজুর রহমানের অনুসারী।

অনেক যাচাই-বাছাই করে কমিটি দিয়েছি। কে কার অনুসারী—সেটা বিচার না করে, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং যোগ্য ব্যক্তিদের নামই কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ নিয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেইমাহবুব আলমগীর, আহ্বায়ক, জেলা বিএনপি

পৌর বিএনপির আহ্বায়ক করা হয়েছে ভিপি মফিজুল ইসলামকে। তিনি সৌদি আরব বিএনপির নেতা মান্নানের অনুসারী। ৩৯ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির সদস্যসচিব করা হয়েছে শহীদ উল্যাকে। আর ১ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়েছে ফারুক বাবুলকে। তাঁরা দুজনই বিএনপি নেতা জয়নুল আবদিন ফারুকের অনুসারী।

কমিটি নিয়ে বিরোধের মধ্যেই উপজেলা শাখায় সদ্য পদ পাওয়া দুজনকে সম্প্রতি বহিষ্কার করা হয়। তাঁরা হলেন—যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম হোসেন খোন্দকার ও সদস্য দলিলুর রহমান। তবে দলিলুর রহমানকে কোনো ধরনের কর্মসূচিতে অংশ না নেওয়ার পরও বহিষ্কারের অভিযোগ উঠেছে। দুজনই কাজী মফিজুর রহমানের অনুসারী।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দুই কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা ৯৭। এর মধ্যে কাজী মফিজের অনুসারীরা স্থানীয় রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় থাকলেও পদ পেয়েছেন মাত্র ২১টি। পদ পাওয়া ৭৬ জনই জয়নুল আবদিন ফারুক ও আবদুল মান্নানের অনুসারী।

জানতে চাইলে কমিটি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন কাজী মফিজুর রহমান। তিনি বলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতি করছেন। উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানও। বিগত ১৬ বছরে বিএনপিতে তাঁর অনুসারীরা জেল-জুলুমের শিকার হয়েছেন। তিনি নিজেও মামলার আসামি হয়েছেন মাঠে রাজনীতি করতে গিয়ে। কিন্তু আহ্বায়ক কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে তাঁর অনুসারীদের মূল্যায়ন করা হয়নি। তিনি জেলা কমিটির কাছে বিষয়টি জানিয়েছেন।

কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে কর্মসূচি পালন করেছেন জয়নুল আবদিন ফারুকের অনুসারীদের একাংশ।

যার কারণে তাঁর অনুসারী দুজনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন—উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল হান্নান ও পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক বাবুল।

কমিটির বিপক্ষে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীরা, জেলার বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে পদ–পদবি দেওয়ার অভিযোগ তোলেন। কর্মসূচিতে জেলা বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধেও বিভিন্ন স্লোগান দেন তাঁরা।

পৌর বিএনপিতে আহ্বায়ক পদ পাওয়া মফিজুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, তিনি কাজী মফিজুর রহমানের অনুসারী ছিলেন। এখন আবদুল মান্নানের অনুসারী। কমিটি নিয়ে তাঁর কোনো আপত্তি নেই, তিনি কাঙ্ক্ষিত মূল্যায়ন পেয়েছেন। তাঁর বর্তমান লক্ষ্য হলো সব পক্ষকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি গড়ে তোলা।

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুব আলমগীর প্রথম আলোকে বলেন, অনেক যাচাই-বাছাই করে কমিটি দিয়েছি। কে কার অনুসারী—সেটা বিচার না করে, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং যোগ্য ব্যক্তিদের নামই কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ নিয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই। এরপরও যাঁরা দলীয় শৃঙ্খলাপরিপন্থী কাজ করবে তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র অন স র দ র ব এনপ র ন ত র ব এনপ র প র ব এনপ কর ম দ র র জন ত ই কম ট কম ট ত কম ট র ক কম ট সদস য উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

বাজারে আগাম সবজি আসতে দেরি, দাম চড়া

শীতের মৌসুম শুরু হলেও রাজধানীর বাজারে শীতের সবজির সরবরাহ এবার কম। এ কারণে দামও চড়া। বাজারে অধিকাংশ সবজির কেজি ৮০ টাকার বেশি। কিছু সবজির দাম ১০০ টাকার ওপরে।

বছরের এপ্রিল-অক্টোবর সময়টা মূলত গ্রীষ্ম ও বর্ষা মৌসুম। এ সময়ে প্রাণিজ আমিষ, অর্থাৎ মাছ, মাংস ও ডিমের দাম তুলনামূলকভাবে বেড়ে যায়। তাতে সবজির ওপর চাপ বাড়ে। ফলে সবজির সরবরাহ মোটামুটি থাকলেও দাম থাকে চড়া। শীতের আগাম সবজি বাজারে আসতে শুরু করলে দামও কমতে শুরু করে। শীতের আগাম সবজি বাজারে আসতে শুরু করে সেপ্টেম্বর–অক্টোবরে।

বিক্রেতারা বলছেন, এ বছর শীতের আগাম সবজি আসতে তুলনামূলক বেশি সময় লাগছে। এ কারণে দীর্ঘ সময় ধরে বাজারে চড়া দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে। তবে গত কয়েক দিনে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ফুলকপি, শিমসহ শীতের আগাম কিছু সবজি আসতে শুরু করেছে। এতে এসব সবজির দামও কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা কমেছে। বিক্রেতারা বলছেন, অক্টোবরের শুরুতেই আগাম শীতের সবজি বাজারে আসার কথা। কিন্তু এবার বেশ দেরিতেই এসব সবজি বাজারে এসেছে।

দেশে সবজির অন্যতম উৎপাদনস্থল যশোর। যশোরের সদর উপজেলার নোঙরপুর গ্রামের কৃষক বদরুল আলম এ বছর ৪০ শতক জমিতে আগাম মুলা চাষ করেছেন। ইতিমধ্যে ২৫ শতক জমির মুলা তিনি বিক্রি করেছেন। তিনি জানান, আবহাওয়াগত কারণে এবার আগাম সবজি একটু দেরিতে চাষ হয়েছে। এ জন্য খেত থেকে সবজি তুলতেও দেরি হয়।

এ বছর একটা লম্বা সময় ধরে বিভিন্ন অঞ্চলে টানা বৃষ্টি হয়েছে। ফলে বৃষ্টির সময়ে কেউ আগাম সবজি চাষের ঝুঁকি নেননি। এ কারণে আগাম শীতকালীন সবজি অক্টোবরের শেষে বাজারে আসা শুরু হয়েছে।আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ, অধ্যাপক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশ কাঁচামাল আড়ত মালিক সমিতির সভাপতি ইমরান মাস্টার বলেন, এ বছর সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে অনেক কৃষক ওই সময়ে আগাম সবজি চাষ করতে পারেননি। চাষাবাদ শুরু করতে দেরি হওয়ায় সবজি পেতেও দেরি হয়েছে। এতে বাজারেও প্রভাব পড়েছে।

কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

কৃষিবিশেষজ্ঞরা বলছেন, চলতি বছর আগাম সবজি চাষে দেরি হওয়ার পেছনে সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের টানা বৃষ্টির একটি ভূমিকা ছিল। মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এ সময়ে হঠাৎ টানা বৃষ্টি হয়। সামনের বছরগুলোতেও এমন পরিস্থিতি আসতে পারে বলে সতর্ক করেছেন তাঁরা।

এ বছর সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে অনেক কৃষক ওই সময়ে আগাম সবজি চাষ করতে পারেননি। চাষাবাদ শুরু করতে দেরি হওয়ায় সবজি পেতেও দেরি হয়েছে। ইমরান মাস্টার, সভাপতি, কাঁচামাল আড়ত মালিক সমিতি

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ জানান, দেশে ফসল উৎপাদন মূলত প্রকৃতিনির্ভর চাষাবাদ পদ্ধতিতে এবং খোলা মাঠে হয়। এ ক্ষেত্রে বৃষ্টি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে গত কয়েক বছরে দেশে বৃষ্টির ধরন পরিবর্তন হয়ে গেছে। কখনো খুব বেশি বৃষ্টি হয়, কখনো কম। এ বছর একটা লম্বা সময় ধরে বিভিন্ন অঞ্চলে টানা বৃষ্টি হয়েছে। ফলে বৃষ্টির সময়ে কেউ আগাম সবজি চাষের ঝুঁকি নেননি। এ কারণে অন্যান্য সময় যেখানে সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে আগাম শীতকালীন সবজি বাজারে চলে আসে, সেখানে এবার তা অক্টোবরের শেষে আসা শুরু হয়েছে। এটিই বাজারে সবজির দাম না কমার অন্যতম কারণ।

ভিন্ন দাবি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর অতিবৃষ্টির কারণে দুই দফায় সবজির ক্ষতি হয়। এর মধ্যে গত আগস্টে প্রায় ১৮ দিনের বৃষ্টিতে ৩৫১ হেক্টর জমির এবং সেপ্টেম্বরে ১৫ দিনে ১২৪ হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সংস্থাটির কর্মকর্তাদের দাবি, চলতি বছর শীতের আগাম সবজি আসতে উল্লেখ করার মতো দেরি হয়নি। স্থানভেদে কোথাও কয়েক দিন দেরিতে চাষ শুরু হয়েছে। তবে সেটি সার্বিক চিত্র নয়।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন উইংয়ের পরিচালক মো. ওবায়দুর রহমান মণ্ডল বলেন, ‘আগাম সবজির সরবরাহ কম, এটি ব্যবসায়ীদের সাধারণ কথা। আমাদের তথ্য বলছে, শীতের আগাম সবজি ইতিমধ্যে বাজারে চলে এসেছে। দেশের সব বাজারেই এখন শীতের আগাম সবজি পাওয়া যায়। দামও সহনীয় হয়ে এসেছে। আগাম সবজি যদি কম থাকত, তাহলে দাম আরও চড়া থাকার কথা ছিল।’

বৃষ্টির কারণে সবজি আসতে দেরি হয়েছে কি না—এ প্রসঙ্গে ওবায়দুর রহমান বলেন,সারা দেশে একসঙ্গে টানা বৃষ্টি হয়নি। শুধু কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধাসহ রংপুরের কয়েকটি জেলা এবং চট্টগ্রামের কিছু জেলার নিচু এলাকায় অতিবৃষ্টির প্রভাব পড়েছিল। এ ছাড়া বগুড়া, যশোর অঞ্চলে বৃষ্টির তেমন প্রভাব পড়েনি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, চলতি বছর শীতকালে (রবি মৌসুম) প্রায় ৬ লাখ ৩৫ হাজার হেক্টর জমিতে সবজি আবাদের লক্ষ্যমাত্রা অনুমান করেছে তারা। এর মধ্যে ১ লাখ ২৯ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে আগাম সবজি চাষ হয়েছে। যেসব জমিতে আগাম সবজি চাষ হয়েছে, সেখানে আবার সবজি চাষ হবে। গত বছর শীত মৌসুমে সব মিলিয়ে ৬ লাখ ৪২ হাজার হেক্টরে সবজি চাষ হয়েছিল।

করণীয় কী

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন, বৃষ্টির অস্বাভাবিকতা ও লবণাক্ততা বৃদ্ধির ফলে কৃষিতে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হচ্ছে। এ সত্যকে মেনে নিতে হবে। এ পরিস্থিতিতে আধুনিক প্রযুক্তির চাষাবাদ বাড়াতে হবে। বিশেষ করে এক ফসলি জমিকে দুই বা তিন ফসলি করা এবং নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদনশীলতা বাড়ানো জরুরি।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ জানান, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে খাদ্যের চাহিদা মেটাতে কৃষিতে প্রযুক্তিনির্ভর অভিযোজনের বিকল্প নেই। কম খরচে পলিথিনের শেড তৈরি করে সবজি চাষ করা সম্ভব, যা বৃষ্টি বা তাপমাত্রার পরিবর্তনে তেমন প্রভাবিত হয় না। পাতাজাতীয় শাকসবজি, মরিচ, টমেটো, বেগুন ও শসার মতো ফসল এতে সহজে উৎপাদন করা যায়। উৎপাদন স্থিতিশীল থাকলে সবজির সরবরাহ ঠিক থাকবে, কৃষকেরাও ভালো দাম পাবেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ