বেসরকারি সংস্থায় বড় নিয়োগ, পদ ২৫০
Published: 22nd, March 2025 GMT
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রিসোর্স ইন্টিগ্রেশন সেন্টার (রিক) জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি দুই ক্যাটাগরির পদে ২৫০ জন কর্মী নিয়োগ দেবে। শুধু বগুড়া, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নীলফামারী ও কুড়িগ্রাম এলাকার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী প্রার্থীদের সরাসরি, কুরিয়ার বা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
১.পদের নাম: শাখা ব্যবস্থাপক
পদসংখ্যা: ৫০
যোগ্যতা: ন্যূনতম স্নাতক পাস। ঋণ কার্যক্রমে শাখা পর্যায়ে শাখা ব্যবস্থাপক পদে কমপক্ষে দুই বছরের কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এমএস অফিস পরিচালনায় অবশ্যই দক্ষ হতে হবে। মোটরসাইকেলের ড্রাইভিংয়ে বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে এবং নিয়োগকৃত পুরুষ/নারী কর্মীকে বাধ্যতামূলকভাবে মোটরসাইকেল চালাতে হবে। বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে মাঠপর্যায়ে সংস্থার কর্ম এলাকায় কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে।
বয়স: সর্বোচ্চ ৪০ বছর। অভিজ্ঞ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য।
বেতন: চাকরি নিয়মিতকরণের আগে মাসিক বেতন ৪৭,০০০ থেকে ৪৯,১০০ টাকা। চাকরি নিয়মিতকরণের পর মাসিক বেতন ৫০,১৫০ থেকে ৫২,২৫০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: শিক্ষানবিশকাল শেষে কর্মমূল্যায়নের ভিত্তিতে চাকরি স্থায়ীকরণ করা হবে। তখন থেকে সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত সব সুযোগ–সুবিধা, যেমন বছরে দুটি উৎসব ভাতা, জীবনযাত্রার ব্যয় ভাতা, ঝুঁকি ভাতা, লাঞ্চ ভাতা, বৈশাখী ভাতা, কমিউনিকেশন ভাতা (মোবাইল ও ইন্টারনেট ভাতা), প্রভিডেন্ট ফান্ড, প্রভিডেন্ট ফান্ড লোন, গ্র্যাচুইটি, কর্মী কল্যাণ তহবিল নীতিমালা অনুযায়ী নিজ ও পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দূরবর্তী ভাতা, মোবাইল সিম, ট্যাব ও চাকরিতে যোগদানের সঙ্গে সঙ্গেই মোটরসাইকেল সফট লোন সুবিধা ও ফুয়েল বিল ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধা প্রযোজ্য হবে।
২. পদের নাম: ক্রেডিট অফিসারপদসংখ্যা: ২০০
যোগ্যতা: ন্যূনতম এইচএসসি পাস। ঋণ কার্যক্রমে মাঠপর্যায়ে কাজ করার কমপক্ষে এক বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। মোটরসাইকেলের ড্রাইভিংয়ে বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে এবং নিয়োগকৃত পুরুষ/নারী কর্মীকে বাধ্যতামূলকভাবে মোটরসাইকেল চালাতে হবে। বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে মাঠপর্যায়ে সংস্থার কর্ম এলাকায় কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে।
বয়স: সর্বোচ্চ ৪০ বছর। অভিজ্ঞ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য।
বেতন: চাকরি নিয়মিতকরণের আগে মাসিক বেতন ৩৪,৮০০ থেকে ৩৬,২৯০ টাকা। চাকরি নিয়মিতকরণের পর মাসিক বেতন ৩৭,০৩৫ থেকে ৩৮,৫২৫ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: শিক্ষানবিশকাল শেষে কর্মমূল্যায়নের ভিত্তিতে চাকরি স্থায়ীকরণ করা হবে। তখন থেকে সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত সব সুযোগ–সুবিধা, যেমন বছরে দুটি উৎসব ভাতা, জীবনযাত্রার ব্যয় ভাতা, ঝুঁকি ভাতা, লাঞ্চ ভাতা, বৈশাখী ভাতা, কমিউনিকেশন ভাতা (মোবাইল ও ইন্টারনেট ভাতা), প্রভিডেন্ট ফান্ড, প্রভিডেন্ট ফান্ড লোন, গ্র্যাচুইটি, কর্মী কল্যাণ তহবিল নীতিমালা অনুযায়ী নিজ ও পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দূরবর্তী ভাতা, মোবাইল সিম, ট্যাব ও চাকরিতে যোগদানের সঙ্গে সঙ্গেই মোটরসাইকেল সফট লোন সুবিধা ও ফুয়েল বিল ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধা প্রযোজ্য হবে।
আবেদন যেভাবেআগ্রহী প্রার্থীদের পরিচালক, রিসোর্স ইন্টিগ্রেশন সেন্টার (রিক) বরাবর দরখাস্ত (যোগাযোগের জন্য সক্রিয় মোবাইল নম্বরসহ পূর্ণ জীবনবৃত্তান্ত, সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও চাকরির অভিজ্ঞতা সনদের সত্যায়িত ফটোকপি, জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি এবং সদ্য তোলা এক কপি পাসপোর্ট সাইজের পরিচ্ছন্ন ছবি সংযুক্ত করে) সরাসরি, কুরিয়ার বা ডাকযোগে পাঠাতে হবে। খামের ওপর পদ ও কেন্দ্রের নাম অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: রিসোর্স ইন্টিগ্রেশন সেন্টার (রিক), বগুড়া জোন অফিস, আমিনুর রহমান ভিলা, বাড়ি নম্বর-০৫, রোড নম্বর-১৭, উপশহর, বগুড়া।
আবেদনের শেষ সময়: ১০ এপ্রিল ২০২৫।
আরও পড়ুনকনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইডে চাকরি, বেতন ১ লাখ ৪৫ হাজার২ ঘণ্টা আগেউৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ন য ম তকরণ র পর য য
এছাড়াও পড়ুন:
নির্বাচনের আগেই পাঁচ ব্যাংক এক হবে: গভর্নর
বেসরকারি খাতের পাঁচ ইসলামী ব্যাংককে একীভূত (মার্জার) করার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের সঙ্গে এই একীভূতকরণের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। আমরা আশা করি, আগামী সরকারও এ প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেবে। তবে নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা না করে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই পাঁচটি ইসলামী ব্যাংক একীভূত হবে।’
আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর এ মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি ব্যাংককর্মীদের আশ্বস্ত করেন, এই একীভূতকরণের ফলে কোনো কর্মীকে চাকরি হারাতে হবে না।
গভর্নর বলেন, কর্মীদের দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। প্রয়োজনে কিছু শাখা পুনর্বিন্যাস করা হবে। যেসব ব্যাংকের শাখা শহর এলাকায় বেশি, সেগুলোর কিছু শাখা গ্রামাঞ্চলে স্থানান্তরের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।
এ সময় পাচার করা সম্পদ উদ্ধার করা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন গভর্নর। তিনি বলেন, ‘সম্পদ উদ্ধারের বিষয়টি একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ধাপে ধাপে অগ্রসর হওয়ার প্রক্রিয়া। আদালতের চূড়ান্ত রায় ছাড়া এসব অর্থ উদ্ধার সম্ভব নয়। এ জন্য সুনির্দিষ্ট তথ্য ও উপাত্ত সংগ্রহ করে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।
গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমরা চাই, আদালতের মাধ্যমে যাচাই হোক, আমাদের দাবি কতটা সঠিক। আদালতের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতেই অর্থ উদ্ধারে পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।’
বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (এডিআর) পদ্ধতির কথা উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, আদালতের বাইরে সমঝোতার মাধ্যমে অর্থ ফেরতের পথও খোলা আছে। সে ক্ষেত্রে উভয় পক্ষের আইনজীবীরা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খুঁজবেন। সরকার যে পথ নির্ধারণ করবে, আদালত কিংবা এডিআর ও বাংলাদেশ ব্যাংক সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিয়ে আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবে।
গভর্নর আরও বলেন, দেশীয় সম্পদ উদ্ধারে দেশের আদালতে এবং বিদেশি সম্পদ উদ্ধারে সংশ্লিষ্ট দেশের আদালতে মামলা পরিচালনার প্রস্তুতি চলছে।