বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রিসোর্স ইন্টিগ্রেশন সেন্টার (রিক) জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি দুই ক্যাটাগরির পদে ২৫০ জন কর্মী নিয়োগ দেবে। শুধু বগুড়া, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নীলফামারী ও কুড়িগ্রাম এলাকার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী প্রার্থীদের সরাসরি, কুরিয়ার বা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

১.

পদের নাম: শাখা ব্যবস্থাপক

পদসংখ্যা: ৫০

যোগ্যতা: ন্যূনতম স্নাতক পাস। ঋণ কার্যক্রমে শাখা পর্যায়ে শাখা ব্যবস্থাপক পদে কমপক্ষে দুই বছরের কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এমএস অফিস পরিচালনায় অবশ্যই দক্ষ হতে হবে। মোটরসাইকেলের ড্রাইভিংয়ে বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে এবং নিয়োগকৃত পুরুষ/নারী কর্মীকে বাধ্যতামূলকভাবে মোটরসাইকেল চালাতে হবে। বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে মাঠপর্যায়ে সংস্থার কর্ম এলাকায় কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে।

বয়স: সর্বোচ্চ ৪০ বছর। অভিজ্ঞ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য।

বেতন: চাকরি নিয়মিতকরণের আগে মাসিক বেতন ৪৭,০০০ থেকে ৪৯,১০০ টাকা। চাকরি নিয়মিতকরণের পর মাসিক বেতন ৫০,১৫০ থেকে ৫২,২৫০ টাকা।

সুযোগ-সুবিধা: শিক্ষানবিশকাল শেষে কর্মমূল্যায়নের ভিত্তিতে চাকরি স্থায়ীকরণ করা হবে। তখন থেকে সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত সব সুযোগ–সুবিধা, যেমন বছরে দুটি উৎসব ভাতা, জীবনযাত্রার ব্যয় ভাতা, ঝুঁকি ভাতা, লাঞ্চ ভাতা, বৈশাখী ভাতা, কমিউনিকেশন ভাতা (মোবাইল ও ইন্টারনেট ভাতা), প্রভিডেন্ট ফান্ড, প্রভিডেন্ট ফান্ড লোন, গ্র্যাচুইটি, কর্মী কল্যাণ তহবিল নীতিমালা অনুযায়ী নিজ ও পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দূরবর্তী ভাতা, মোবাইল সিম, ট্যাব ও চাকরিতে যোগদানের সঙ্গে সঙ্গেই মোটরসাইকেল সফট লোন সুবিধা ও ফুয়েল বিল ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধা প্রযোজ্য হবে।

২. পদের নাম: ক্রেডিট অফিসার

পদসংখ্যা: ২০০

যোগ্যতা: ন্যূনতম এইচএসসি পাস। ঋণ কার্যক্রমে মাঠপর্যায়ে কাজ করার কমপক্ষে এক বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। মোটরসাইকেলের ড্রাইভিংয়ে বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে এবং নিয়োগকৃত পুরুষ/নারী কর্মীকে বাধ্যতামূলকভাবে মোটরসাইকেল চালাতে হবে। বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে মাঠপর্যায়ে সংস্থার কর্ম এলাকায় কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে।

বয়স: সর্বোচ্চ ৪০ বছর। অভিজ্ঞ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য।

বেতন: চাকরি নিয়মিতকরণের আগে মাসিক বেতন ৩৪,৮০০ থেকে ৩৬,২৯০ টাকা। চাকরি নিয়মিতকরণের পর মাসিক বেতন ৩৭,০৩৫ থেকে ৩৮,৫২৫ টাকা।

সুযোগ-সুবিধা: শিক্ষানবিশকাল শেষে কর্মমূল্যায়নের ভিত্তিতে চাকরি স্থায়ীকরণ করা হবে। তখন থেকে সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত সব সুযোগ–সুবিধা, যেমন বছরে দুটি উৎসব ভাতা, জীবনযাত্রার ব্যয় ভাতা, ঝুঁকি ভাতা, লাঞ্চ ভাতা, বৈশাখী ভাতা, কমিউনিকেশন ভাতা (মোবাইল ও ইন্টারনেট ভাতা), প্রভিডেন্ট ফান্ড, প্রভিডেন্ট ফান্ড লোন, গ্র্যাচুইটি, কর্মী কল্যাণ তহবিল নীতিমালা অনুযায়ী নিজ ও পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দূরবর্তী ভাতা, মোবাইল সিম, ট্যাব ও চাকরিতে যোগদানের সঙ্গে সঙ্গেই মোটরসাইকেল সফট লোন সুবিধা ও ফুয়েল বিল ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধা প্রযোজ্য হবে।

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের পরিচালক, রিসোর্স ইন্টিগ্রেশন সেন্টার (রিক) বরাবর দরখাস্ত (যোগাযোগের জন্য সক্রিয় মোবাইল নম্বরসহ পূর্ণ জীবনবৃত্তান্ত, সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও চাকরির অভিজ্ঞতা সনদের সত্যায়িত ফটোকপি, জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি এবং সদ্য তোলা এক কপি পাসপোর্ট সাইজের পরিচ্ছন্ন ছবি সংযুক্ত করে) সরাসরি, কুরিয়ার বা ডাকযোগে পাঠাতে হবে। খামের ওপর পদ ও কেন্দ্রের নাম অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: রিসোর্স ইন্টিগ্রেশন সেন্টার (রিক), বগুড়া জোন অফিস, আমিনুর রহমান ভিলা, বাড়ি নম্বর-০৫, রোড নম্বর-১৭, উপশহর, বগুড়া।

আবেদনের শেষ সময়: ১০ এপ্রিল ২০২৫।

আরও পড়ুনকনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইডে চাকরি, বেতন ১ লাখ ৪৫ হাজার২ ঘণ্টা আগে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন য ম তকরণ র পর য য

এছাড়াও পড়ুন:

বিচারিক পদ সৃষ্টিতে কমিটি গঠনের বিধান রেখে জুডিশিয়াল সার্ভিস গঠন বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি

জুডিশিয়াল সার্ভিসে পদ সৃষ্টিতে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতির সভাপতিত্বে পদ সৃজন কমিটি গঠিত হবে, এমন বিধান রেখে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস গঠন বিধিমালা প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন ও বিচার বিভাগ থেকে সোমবার রাতে ‘বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস গঠন বিধিমালা, ২০২৫’ শিরোনামে এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

বিধিমালার ৫ বিধিতে সার্ভিসের পদ সৃজন বিষয়ে বলা হয়েছে। ৫(১) উপবিধি অনুসারে, বিচারিক পদ সৃজনের ক্ষেত্রে আপিল বিভাগের কর্মে জ্যেষ্ঠ বিচারপতির সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন, হাইকোর্ট বিভাগের দুজন বিচারপতি, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিব/সিনিয়র সচিবদের সমন্বয়ে বিচারিক পদ সৃজন কমিটি গঠিত হবে। ওই পদ সৃজনের ক্ষেত্রে কমিটির সুপারিশ চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

৫(২) উপবিধিতে বলা হয়েছে, সার্ভিসের পদ সৃজনের ক্ষেত্রে বিচারিক পদ সৃজনের ক্ষেত্রে বিচারিক পদ সৃজন কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়নে আইন ও বিচার বিভাগ রাষ্ট্রপতির কাছে সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করবে এবং অনুমোদিত সারসংক্ষেপ অনুযায়ী চূড়ান্ত আদেশ জারি করবে।

এর আগে ২০০৭ সালের ১৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (সার্ভিস গঠন, সার্ভিস পদে নিয়োগ এবং সাময়িক বরখাস্তকরণ, বরখাস্তকরণ ও অপসারণ) বিধিমালা প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করা হয়।

‘বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস গঠন বিধিমালা, ২০২৫’ শিরোনামে সোমবার রাতে জারি করা প্রজ্ঞাপনের ৩ বিধিতে সার্ভিস গঠন বিষয়ে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (সার্ভিস গঠন, সার্ভিস পদে নিয়োগ এবং সাময়িক বরখাস্তকরণ, বরখাস্তকরণ ও অপসারণ) বিধিমালা, ২০০৭–এর অধীন গঠিত বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস এই বিধিমালার অধীন গঠিত হয়েছে বলে বিবেচিত হবে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিচারিক পদ সৃজনের ক্ষেত্রে কমিটি গঠন বিধিমালাটির অন্যতম উল্লেখযোগ্য একটি দিক। অধস্তন আদালতের বিচারিক পদ সৃজনের ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক যে জটিলতা ছিল, তা এই বিধিমালার মাধ্যমে দূর হবে বলে মনে করি। জুডিশিয়াল সার্ভিস গঠন বিধিমালা ২০২৫ বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক উৎকর্ষে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পঞ্চবটি-মুক্তারপুর সড়ক প্রশস্ত করতে ব্যয় বেড়েছে ১৪ কোটি টাকা
  • বিনা মূল্যে হেপাটাইটিস বি এবং সি ভাইরাস শনাক্তকরণ কর্মসুচি
  • ‘পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্তিতে কাজ করছি’
  • বিচারিক পদ সৃষ্টিতে কমিটি গঠনের বিধান রেখে জুডিশিয়াল সার্ভিস গঠন বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি
  • প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের বেতন ১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছে