বাফুফের ক্যাম্পে দুই প্রবাসী ফুটবলার
Published: 4th, April 2025 GMT
হামজা চৌধুরীকে অনুসরণ করে দেশের ফুটবলে যোগ দিচ্ছেন বেশ কজন প্রবাসী। সে ধারাবাহিকতায় গতকাল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন ইংল্যান্ড থেকে আসা এলমান মতিন ও ইতালির আব্দুল কাদের। দু’জনই আগামী ৯ থেকে ১৮ মে ভারতের অরুণাচল প্রদেশে অনুষ্ঠেয় সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে এসেছেন।
এলমান ইংল্যান্ডের তৃতীয় স্তরের একটি ক্লাবের বয়সভিত্তিক দলে খেলেন। কাদের খেলেন ফাহমিদুলের মতো ইতালির চতুর্থ স্তরের ক্লাবে। গতকাল সকালে ধানমন্ডি ক্লাব মাঠে অনুশীলন করেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দুই প্রবাসী ফুটবলার।
অনুশীলন শেষে দুপুরে বাফুফে একাডেমির কমলাপুর স্টেডিয়ামের আবাসিক ক্যাম্পে যোগ দেন তারা। আসন্ন সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ আসরের জন্য বাফুফে প্রাথমিকভাবে ৩৫ জনের তালিকা করেছে। এ তালিকায় রয়েছেন এ দুই ফুটবলার।
গতকাল তাদের অনুশীলন দেখেছেন বাফুফের হেড অব একাডেমি গোলাম রব্বানী ছোটন ও টেকনিক্যাল ডিরেক্টর সাইফুল বারী টিটু। জানা গেছে, দু’জনের টেকনিক্যাল জ্ঞান ভালোই লেগেছে বাফুফের কোচদের।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ টবল
এছাড়াও পড়ুন:
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।
মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।