ভারতের লেগ স্পিনার যুজবেন্দ্র চাহালের হৃদয় ভেঙেছেন ধনশ্রী ভার্মা। স্ত্রী বিচ্ছেদ চেয়েছেন। যে কারণে বিচ্ছেদের আবেদন করেছেন তারা। আলাদাও থাকছেন। তবে কাগজে-কলমে এখনো ছাড়াছাড়ির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। এর মধ্যেই খবর নতুন প্রেমে মজেছেন চাহাল।
পাঞ্জাব সুপার কিংসের তারকা আরজে মহওয়াশের সঙ্গে প্রেম করছেন বলে খবর দিয়েছে ভারতের সংবাদ মাধ্যম। যদিও দুই পক্ষের কেউ বিষয়টি নিয়ে এখনো মুখ খোলেননি। তবে আইপিএলে চাহালের জন্য মহওয়াশের গলা ফাঁটাতে আসা এবং সামাজিক মাধ্যমে ওই ছবি পোস্ট করা নতুন করে গুঞ্জনের পালে হাওয়া দিয়েছে।
ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের আবেদন করার কিছুদিন পরেই খবর আসে রেডিও আরজে মহওয়াশের সঙ্গে ডেটিং করছেন ডানহাতি ভারতীয় স্পিনার। তাদের একসঙ্গে ক্রিসমাস উদযাপনের ছবিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ ছাড়া ফেলে।
তবে বেশি আলোচনার জন্ম দেয় দুবাইতে তাদের একসঙ্গে বসে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনাল উপভোগ করার একটি ছবি। দুবাইয়ের স্টেডিয়ামে ভারত ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ফাইনাল পাশাপাশি বসে দেখেন চাহাল ও মহওয়াশ। লাইভ টিভিতে বারবার ক্যামেরা তাদের ওপর নজরও রাখছিল।
সামাজিক মাধ্যমে ওই সময় কিছু ছবি প্রকাশ পায়। যাতে দাবি করা হয়, ভারতের ফাইনাল দেখার সময় ভিআইপি গ্যালারির দর্শকের মাঝে বসেই একে অপরের ঠোঁটের উষ্ণতা উপভোগ করেছেন তারা। এবার আবার আইপিএলের গ্যালারিতে এসে মহওয়ামের পোস্ট করা ছবি জানান দিচ্ছে গভীর প্রেমে মজেছেন তারা।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।
ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।
আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।