বাংলাদেশে ফাইভজি ঘরানার ১৪ ও ১৪টি দুটি মডেলের স্মার্টফোন উন্মোচন করেছে প্রযুক্তি ব্র্যান্ড। মডেল দুটিতে ল্যাগ-ফ্রি গেমিং, দ্রুত ডাউনলোড, স্মুথ স্ট্রিমিং, ব্লেজিং ফাস্ট ফাইভজি সংযোগ ও সিম স্লটে ডুয়াল মোড ফাইভজি ফিচার নেক্সট জেনারেশন অভিজ্ঞতা
দেবে বলে জানায় রিয়েলমি।
সিরিজের ১৪ মডেলে রয়েছে ১২ জিবি র্যাম আর ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। রয়েছে ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তি। ব্যাটারি ৬ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার। রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্টজ। ৬.
১৪টি মডেলে রয়েছে মিডিয়াটেক ডাইমেনেস্টি ৬৩০০ ফাইভজি চিপসেট, অক্টাকোর প্রসেসর,
যা স্মুথ মাল্টিটাস্কিং কাজকে সহজ করে।
৬.৬৭ ইঞ্চির ১২০ হার্টজ অ্যামোলেড ডিসপ্লে। রয়েছে ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জ সক্ষমতার ছয় হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। মডেলের এআই সক্ষমতার ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, যা ভারসাম্যহীন আলোতেও ছবি তুলতে সক্ষম। র্যাম ৮ জিবি। দুটি সংস্করণে স্টোরেজ যথাক্রমে ১২৮ আর ২৫৬ জিবি।
মডেল দুটিতে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ১৫ ইউআই ৬.০ সংস্করণ। রয়েছে আইপি৬৯, আইপি৬৮ এবং আইপি৬৬ ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেজিস্ট্যান্স, যা ডিভাইসকে ধুলা ও পানি থেকে
সুরক্ষা দেবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ ইভজ
এছাড়াও পড়ুন:
মুরাদনগরে নারীকে নির্যাতনের ভিডিও ছড়ানোর ‘হোতা’ শাহ পরাণ গ্রেপ্তার
কুমিল্লার মুরাদনগরে নারীকে নির্যাতন ও ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় শাহ পরাণ নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার বিকেলে জেলার বুড়িচং উপজেলায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার পরাণ ধর্ষণ মামলার মূল আসামি ফজর আলীর আপন ছোট ভাই। মামলার পর থেকে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
র্যাব-১১ সিপিসি-২ কুমিল্লার কার্যালয়ের অধিনায়ক মাহমুদুল হাসান বলেন, শাহ পরাণ ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার মাস্টারমাইন্ড।
মুরাদনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, শাহ পরাণকে র্যাব হস্তান্তর করেছে। তাকে শুক্রবার আদালতে সোপর্দ করা হবে। এ ঘটনায় জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
গত ২৬ জুন রাতে উপজেলার একটি গ্রামে ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটে। ভুক্তভোগী ওই নারীর অভিযোগ, ঘটনার রাতে তার বাবা-মা বাড়িতে ছিলেন না। এ সময় ফজর আলী ঘরের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে তাকে ধর্ষণ করে। ঘটনার সময় আশপাশের কয়েকজন লোক এসে ভুক্তভোগী নারীকে বিবস্ত্র অবস্থায় মারধর করে। পরে ওই ঘটনার ভিডিও তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। ঘটনার পরদিন ভুক্তভোগী নারী মুরাদনগর থানায় মামলা করেন।