আঙ্গুলের ইনজুরির কারণে পাকিস্তান সিরিজের দল থেকে ছিটকে গেছেন মোস্তাফিজুর রহমান। তার পরিবর্তে পাকিস্তান সিরিজের দলে জায়গা পেয়েছেন পেসার খালেদ আহমেদ।

রবিবার (২৫ মে) রাতে এক বিবৃতি দিয়ে বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। গতকাল পাঞ্জাবের বিপক্ষে আইপিএলে ইনজুরিতে পড়েন মোস্তাফিজ। এই ম্যাচে চার ওভারে ৩৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন।

জাতীয় দলের ফিজিও দেলওয়ার হোসেন সিভার ব রাত দিয়ে বিসিবি জানিয়েছে মোস্তাফিজ ফিট হতে কমপক্ষে দুই সপ্তাহ লাগবে।

আরো পড়ুন:

শেষ ম্যাচে চেন্নাইর দাপুটে জয়, গুজরাটের আত্মবিশ্বাসে চিড়

লর্ডসে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল পরিচালনা করবেন যারা

দেলোয়ার হোসেন বিবৃতিতে জানান, “গতকাল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে তার শেষ ম্যাচ খেলার সময় মুস্তাফিজুরের বাম হাতের বুড়ো আঙুলে চিড় ধরা পড়েছে। এই আঘাতের জন্য বিশ্রাম এবং পুনর্বাসনের প্রয়োজন। আমাদের পর্যবেক্ষণ অনুসারে, তিনি আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের জন্য বিবেচনার বাইরে থাকবেন।’’ 

ঢাকা/রিয়াদ/বকুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

যশোরে ৪ আইনজীবীকে বহিষ্কার

যশোরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চার আইনজীবীকে জেলা আইনজীবী সমিতি থেকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর। 

অভিযুক্ত আইনজীবীরা হলেন- আব্দুর রাজ্জাক, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি, রফিকুল ইসলাম এবং তরফদার আব্দুল মুকিত।

জেলা আইনজীবী সমিতি সূত্র জানায়, ওই চার আইনজীবীর মধ্যে আব্দুর রাজ্জাক এক এনজিওর ৪১ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা আত্মসাৎ করেন। ওই টাকা ফেরত দিতে তিনি অঙ্গীকার করে ১৫ লাখ টাকার একটি চেক দেন। কিন্তু পরবর্তীতে ওই চেক ডিজ অনার হয় এবং একই সাথে তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এ ঘটনায় মক্কেল আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।

অন্যদিকে, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি একটি জমি ক্রয় করেন। কিন্তু ওই জমির মালিককে পূর্ণাঙ্গ টাকা না দিয়ে তালবাহানা করেন। শেষমেষ আট লাখ টাকা না দেওয়ায় জমির মালিক আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।

এছাড়া, রফিকুল ইসলাম নিজে আইনজীবী হয়েও আরেক আইনজীবী নুরুল ইসলামকে নির্বাহী আদালতে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় নুরুল ইসলাম অভিযোগ দেন। অন্যদিকে, তরফদার আব্দুল মুকিত এক মক্কেলের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কাজ করেননি। এছাড়া তিনি ওই মক্কেলের কাগজপত্র আটকে রেখে জিম্মি করে রাখেন। বাধ্য হয়ে তিনি মুকিতের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন সমিতিতে। 

এসব অভিযোগ জেলা আইনজীবী সমিতি পৃথকভাবে তদন্ত করে। একই সাথে চার আইনজীবীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর। 

তিনি বলেন, “বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে তাদেরকে নোটিশ দিয়ে অবগত করা হবে।”

ঢাকা/রিটন/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ