ঈদুল আজহার রাতে দেখা যাবে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটকের নতুন সিজন
Published: 2nd, June 2025 GMT
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে ফিরছে জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’। ঈদুল আজহার রাতে প্রচার হবে নাটকটির পঞ্চম সিজনের প্রথম পর্ব। নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি জানান, এবারের সিজন হবে আগের চার সিজনের চেয়ে বড় পরিসরে।
রবিবার (১ জুন) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “দেশ-বিদেশে যেখানে যাই, দর্শকরা সবার আগে জিজ্ঞেস করেন, ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ কবে আসবে? দর্শকদের ভালোবাসাতেই ২৬ মাস পর ফিরছে সিজন ৫। আমি তাদের জন্যই কাজ করি।”
সংবাদ সম্মেলনে নাটকটির কলাকুশলীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— মারজুক রাসেল, চাষী আলম, জিয়াউল হক পলাশ, আবদুল্লাহ রানা, মনিরা মিঠু, শিমুল শর্মা, সাইদুর রহমান পাভেল, ফারিয়া শাহরিন, লালিমা প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রযোজক ও বঙ্গের চিফ কনটেন্ট অফিসার মুশফিকুর রহমান।
আরো পড়ুন:
নিরবের সঙ্গে জুটি বাঁধলেন ওপারের ইধিকা
পরকীয়ার গুঞ্জনে মুখ খুললেন সারিকা
ঈদের দিন বঙ্গ অ্যাপে একসঙ্গে দেখা যাবে নতুন ৮টি এপিসোড। দেখতে হলে মাত্র ৪০ টাকা সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে অ্যাপটিতে সাবস্ক্রাইব করতে হবে। জুলাই মাসের প্রথম বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় রিলিজ হবে পরবর্তী ৮ এপিসোড। প্রতি মাসের প্রথম বৃহস্পতিবার নতুন ৮টি পর্ব দেখা যাবে বঙ্গ অ্যাপে।
যাদের ওটিটি সাবস্ক্রিপশন নেই, তারা ফ্রিতে ইউটিউব ও টিভিতে দেখতে পারবেন। প্রতি মাসের প্রথম বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় বুম ফিল্মস ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার হবে প্রথম এপিসোড। রাত ৯টা ৩০ মিনিটে দেখা যাবে চ্যানেল আইতে। পরেরদিন একই সময়ে প্রচারিত হবে দ্বিতীয় এপিসোড।
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটকের সিজন ফাইভ নিয়ে দর্শকদের উন্মাদনা তুঙ্গে। এবার দেখা যাক, এই সিজন কতটা মাতাতে পারে তরুণদের মন!
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক র প রথম
এছাড়াও পড়ুন:
মুজিবনগর সরকারের সব সদস্যকে মুক্তিযোদ্ধার স্পষ্ট স্বীকৃতি দেওয়া আছে: ফারুকী
নতুন অধ্যাদেশে মুজিবনগর সরকারের সব সদস্যকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেওয়া আছে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
বুধবার (৪ জুন) সকালে ফেসবুকে তিনি এ তথ্য জানান।
সেখানে তিনি লেখেন, “প্রিয় ভাই-বোনেরা, শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দিন আহমেদসহ মুক্তিযুদ্ধের নেতাদের মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট বাতিল- একটা ফেইক নিউজ। নতুন অধ্যাদেশে মুজিবনগর সরকারের সব সদস্যকে মুক্তিযোদ্ধার স্পষ্ট স্বীকৃতি দেওয়া আছে।”
এর আগে গত ৩ জুন রাত ১১টার দিকে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) এ সংক্রান্ত একটি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করে। সেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী, এএইচএম কামারুজ্জামানের মতো নেতাদের ‘মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী’ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে বলে একটি জাতীয় দৈনিকে খবর প্রকাশিত হয়। এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় তীব্র সমালোচনা।
ঢাকা/ইভা