নওগাঁ শহরের কাঁঠালতলী এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে জেলার তিনটি উপজেলায় নেসকো ও পল্লী বিদ্যুতের প্রায় দুই লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছেন। আজ মঙ্গলবার ভোর চারটার দিকে কাঁঠালতলী বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বেলা পৌনে তিনটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিদ্যুৎ আসেনি।

বিদ্যুৎ না থাকায় নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পনির (নেসকো) আওতাধীন নওগাঁ পৌরসভা ও বগুড়ার সান্তাহার পৌরসভার পুরো এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১–এর আওতাধীন নওগাঁ সদর উপজেলার পুরো এলাকা বিদ্যুৎহীন আছে। এ ছাড়া পল্লী বিদ্যুতের আওতাধীন মহাদেবপুর ও বদলগাছী উপজেলার বেশ কিছু এলাকা বিদ্যুৎহীন রয়েছে।

নওগাঁ নেসকো উত্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী তানজিমুল ইসলাম বলেন, বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে ভোর চারটার দিকে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) বিদ্যুৎ সরবরাহ ৩৩/১১ কেভি উপকেন্দ্রের যন্ত্রাংশ বিস্ফোরিত হয়ে আগুন ধরে যায়। প্রায় আধা ঘণ্টা পর নওগাঁ ফায়ার সার্ভিসের একটি দল চেষ্টা চালিয়ে আগুন নেভায়। ততক্ষণে আগুনে বিদ্যুৎকেন্দ্রের বেশ কিছু যন্ত্রাংশ ও পাওয়ার কেব্‌ল পুড়ে যায়। এতে নওগাঁ ও সান্তাহার পৌরসভার প্রায় এক লাখ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করতে নওগাঁ ও রাজশাহী অঞ্চলের নেসকো ও পল্লী বিদ্যুতের কয়েকটি দল কাজ করছে। একটু সময় লাগবে। বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত গ্রাহকদের ধৈর্য ধরার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি নওগাঁ-১–এর মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ বলেন, অগ্নিকাণ্ডে পিডিবির বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের যন্ত্রাংশ বিকল হয়ে পড়ায় পল্লী বিদ্যুতের তিনটি সাব-সেন্টার থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে নওগাঁ সদর, মহাদেবপুর ও বদলগাছী উপজেলার বেশ কিছু এলাকার প্রায় দেড় লাখ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

এদিকে বিদ্যুৎ না থাকায় নওগাঁ জেনারেল হাসপাতাল ও বিদ্যুৎহীন সংশ্লিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। ব্যাহত হচ্ছে হাসপাতালের জরুরি সেবা।

দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এক রোগীর স্বজন গোলাম রাব্বানীর সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তিনি বলেন, ‘আমার মাকে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় গত সোমবার সকালে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। আজ ভোর চারটার দিকে বিদ্যুৎ চলে গেছে। আট ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও বিদ্যুৎ আর আসেনি। হাসপাতালের জেনারেটর থাকলেও আধা ঘণ্টা, এক ঘণ্টা চালানার পর বন্ধ করে দিচ্ছে। জেনারেটর বন্ধ করে দিলে গরমে রোগীর চরম কষ্ট হচ্ছে। অন্তত রোগীদের কথা চিন্তা করে দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করা দরকার।’

পৌরসভার পানি সরবরাহব্যবস্থা বন্ধ হয়ে পড়েছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন পৌর বাসিন্দারা। নওগাঁ পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকার বাসিন্দা গৃহবধূ তাসলিমা খাতুন বলেন, ‘সকাল থেকে সাপ্লাই লাইনত পানি নাই। গোসল করা, থালাবাসন ধুমো, সেই পানিও নাই। এই কারেন্ট কখন আসবে? আর সাপ্লাইয়ের পানিই–বা কখন আসবে?’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব দ য ৎ উপক ন দ র ব দ য ৎ সরবর হ ল খ গ র হক প রসভ র উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

নবায়নযোগ্য জ্বালানির যুগ কড়া নাড়ছে দরজায়

জ্বালানিশক্তির হাত ধরেই মানবসভ্যতা এগিয়ে চলেছে। আগুনের ব্যবহার আয়ত্ত করা থেকে শুরু করে বাষ্পশক্তির ব্যবহার, পরমাণু বিভাজনের মতো মাইলফলক অর্জন—সবই জ্বালানিশক্তির অবদান।

আজ আমরা এক নতুন যুগের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি। আমাদের সামনে উঁকি দিচ্ছে নবায়নযোগ্য জ্বালানির এক অপার সম্ভাবনা।

গত বছর নতুন করে যে বিদ্যুৎ যুক্ত হয়েছে, তার প্রায় সবটাই এসেছে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ দুই ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে যা জীবাশ্ম জ্বালানির চেয়ে ৮০০ বিলিয়ন ডলার বেশি।

সৌর ও বায়ুশক্তি এখন পৃথিবীর সবচেয়ে সাশ্রয়ী বিদ্যুতের উৎস, নবায়নযোগ্য খাতে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসংস্থান, ত্বরান্বিত হচ্ছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন। অথচ জীবাশ্ম জ্বালানির জন্য এখনো অনেক বেশি ভর্তুকি দেওয়া হয়।

যেসব দেশ জীবাশ্ম জ্বালানি আঁকড়ে ধরে আছে, তারা তাদের অর্থনীতিকে সুরক্ষা তো দিচ্ছেই না; বরং ক্ষতিগ্রস্ত করছে। কারণ, তারা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার সক্ষমতা হারাচ্ছে এবং একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক সুযোগ থেকে নিজেদের বঞ্চিত করছে।

নবায়নযোগ্য জ্বালানির ওপর নির্ভরতা বাড়ানো মানে জ্বালানি সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। জীবাশ্ম জ্বালানির বাজারমূল্য অনিশ্চিত, এর সরবরাহে বিঘ্ন ঘটা এবং কিংবা ভূরাজনৈতিক অস্থিরতার কবলেও পড়তে হতে পারে, যেমনটি আমরা দেখেছি রাশিয়া কর্তৃক ইউক্রেনে আগ্রাসনের সময়; কিন্তু সূর্যালোকের বেলায় মূল্যবৃদ্ধির কোনো আশঙ্কা নেই, বাতাসের ওপরও কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যায় না এবং প্রায় প্রতিটি দেশেই এত নবায়নযোগ্য সম্পদ আছে যে প্রত্যেকেই চাইলে জ্বালানিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারে।

সর্বোপরি নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করে। বিদ্যুৎ পরিষেবা থেকে বঞ্চিত লাখোকোটি মানুষের কাছে দ্রুত, সাশ্রয়ী ও টেকসই বিদ্যুৎ পৌঁছে দেবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি। বিশেষত অফ-গ্রিড ও ছোট ছোট সৌরবিদ্যুৎ প্যানেলগুলো এ ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রাখতে পারে।

সব মিলিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা এ মুহূর্তে অপ্রতিরোধ্য; কিন্তু এই রূপান্তর এখনো যথেষ্ট গতিশীল বা সবার জন্য সহজলভ্যও নয়। উন্নয়নশীল দেশগুলো এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে।

২০৩০ সালের মধ্যে পৃথিবীর সব ডেটা সেন্টারগুলোর সম্মিলিত বিদ্যুৎ খরচ পুরো জাপানের বর্তমান বিদ্যুৎ খরচের সমান হবে। কোম্পানিগুলোর উচিত এ ডেটা সেন্টারগুলোর পরিচালনায় নবায়নযোগ্য উৎস কাজে লাগানোর অঙ্গীকার করা।

জ্বালানি খাতে এখনো জীবাশ্ম জ্বালানির আধিপত্য বিরাজ করছে, এবং কার্বন নিঃসরণ এখনো তার ঊর্ধ্বগতি বজায় রেখেছে। অথচ জলবায়ু–সংকটের সবচেয়ে ভয়াবহ পরিণতি এড়াতে চাইলে এগুলো হ্রাস করা ছাড়া উপায় নেই। এই সংকট থেকে মুক্তি পেতে আমাদের ছয়টি ক্ষেত্রে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

প্রথমত, রাষ্ট্রগুলোকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি–নির্ভর ভবিষ্যতের প্রতি পুরোপুরি অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে, প্রতিটি দেশ নতুন জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (এনডিসি) নামে পরিচিত।

এনডিসিতে পরবর্তী দশকের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হবে। এ পরিকল্পনাগুলো অবশ্যই বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমিত রাখার লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। যেখানে সব ধরনের কার্বন নিঃসরণ ও সব খাতকে পর্যালোচনায় রাখতে হবে এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে এগিয়ে যাওয়ার সুস্পষ্ট রূপরেখা হাজির করতে হবে।

জি–২০ দেশগুলো, যারা বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণের প্রায় ৮০ শতাংশের জন্য দায়ী, তাদেরই এর গুরুদায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হবে।

দ্বিতীয়ত, আমাদের জ্বালানিব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে একবিংশ শতাব্দীর উপযোগী করে। আধুনিক গ্রিড ও স্টোরেজ ছাড়া নবায়নযোগ্য জ্বালানি তার পূর্ণ সম্ভাবনা বিকশিত করতে পারবে না; কিন্তু নবায়নযোগ্য উৎসে বিনিয়োগ করা প্রতি ডলারের মধ্যে মাত্র ৬০ সেন্ট ব্যয় হয় গ্রিড ও স্টোরেজ বাবদ। এ অনুপাতটিকে ১/১-এ উন্নীত করতে হবে।

তৃতীয়ত, রাষ্ট্রগুলোকে অবশ্যই বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা নবায়নযোগ্য উৎস থেকে মেটানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকেও নিজ নিজ ভূমিকা পালনে এগিয়ে আসতে হবে।

২০৩০ সালের মধ্যে পৃথিবীর সব ডেটা সেন্টারগুলোর সম্মিলিত বিদ্যুৎ খরচ পুরো জাপানের বর্তমান বিদ্যুৎ খরচের সমান হবে। কোম্পানিগুলোর উচিত এ ডেটা সেন্টারগুলোর পরিচালনায় নবায়নযোগ্য উৎস কাজে লাগানোর অঙ্গীকার করা।

চতুর্থত, আমাদের জ্বালানি রূপান্তরে ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে হবে। এর অর্থ হলো জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি–নির্ভর আগামীর জন্য প্রস্তুতি গ্রহণে সহায়তা প্রদান নিশ্চিত করা; এবং সেই সঙ্গে জরুরি খনিজ সরবরাহ-শৃঙ্খল সংস্কার করা।

এ মুহূর্তে এগুলো অধিকার হরণ ও পরিবেশ ধ্বংসের কারণে জর্জরিত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলো মূল্য-শৃঙ্খলের তলানিতে বন্দী হয়ে আছে। অবশ্যই এর অবসান ঘটাতে হবে।

পঞ্চমত, আমাদের বাণিজ্যকে জ্বালানি রূপান্তরের সহায়ক হাতিয়ার হিসাবে কাজে লাগাতে হবে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি সরবরাহের শৃঙ্খলটি অত্যন্ত কেন্দ্রীভূত এবং এ মুহূর্তে বৈশ্বিক বাণিজ্য আর এককেন্দ্রিক থাকছে না। নতুন জ্বালানিব্যবস্থার যুগের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ দেশগুলোর উচিত সরবরাহে বৈচিত্র্য আনতে কাজ করা, নবায়নযোগ্য উৎসের পণ্যে শুল্ক কমানো এবং বিনিয়োগ চুক্তি আধুনিকীকরণ করা যাতে তারা এই রূপান্তরকে এগিয়ে নিতে পারে।

ষষ্ঠত ও শেষত, আমাদের উচিত উন্নয়নশীল দেশগুলোর দিকে বিনিয়োগ প্রবাহ বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া। আফ্রিকা গত বছর নবায়নযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগের মাত্র ২ শতাংশ পেয়েছে, যদিও বিশ্বের সেরা সৌর শক্তির ৬০ শতাংশ উৎস এ মহাদেশে রয়েছে। আমাদের কিছু আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি হয়ে পড়েছে—যাতে ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বাজেটে টান না পড়ে এবং বহুপক্ষীয় উন্নয়ন ব্যাংকগুলো যাতে তাদের ঋণদান ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে পারে এবং অনেক বেশি বেসরকারি অর্থায়ন নিশ্চিত করতে পারে।

আমাদের ক্রেডিট রেটিং এজেন্সিগুলো ও বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি মূল্যায়ন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করতে হবে, যাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রতিশ্রুতি, জলবায়ু সংকটের ক্ষতিপূরণ এবং জীবাশ্ম জ্বালানি সম্পদ বিকল হয়ে পড়ার ঝুঁকির আর্থিক ক্ষতি নিরূপণ করা সম্ভব হয়।

এক নতুন জ্বালানি সম্ভাবনার যুগ আমাদের হাতছানি দিচ্ছে—এমন এক যুগ যেখানে সাশ্রয়ী, নবায়নযোগ্য, প্রাচুর্যময় জ্বালানি এক অর্থনৈতিক সম্ভাবনাময় সমৃদ্ধিশালী পৃথিবীকে শক্তি জোগাবে, যেখানে রাষ্ট্রগুলোর জ্বালানি স্বয়ংসম্পূর্ণতার নিশ্চয়তা থাকবে এবং বিদ্যুৎসেবা থাকবে সব নাগরিকের হাতের মুঠোয়।

ঠিক এ মুহূর্ত আমরা চাইলেই বৈশ্বিকভাবে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে পারি। আসুন, আমরা এই সুযোগকে কাজে লাগাই।

আন্তোনিও গুতেরেস জাতিসংঘের মহাসচিব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ইরানের ভুলে আজারবাইজান যেভাবে ইসরায়েলের দিকে ঝুঁকে পড়ল
  • গাজায় দুর্ভিক্ষের অংক
  • গ্যাস সংকট
  • নওগাঁয় স্কুলছাত্র হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, দুজনের ১০ বছর করে কারাদণ্ড
  • ২৫ শতাংশ শুল্কে ভারতে যেসব খাত ক্ষতিগ্রস্ত হবে
  • ইসরায়েলে মার্কিন অস্ত্র বিক্রি ঠেকানোর চেষ্টা সিনেটে ব্যর্থ
  • কাফকো সার কারখানায় গ্যাস বিক্রির চুক্তি সই
  • পাবনায় আগাম পাটের বাজার চড়া, বেশি দাম পেয়ে কৃষক খুশি
  • নবায়নযোগ্য জ্বালানির যুগ কড়া নাড়ছে দরজায়
  • ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধে জয় হচ্ছে বোয়িংয়ের