ভাগে কোরবানি দেওয়ার জন্য অংশীদার খুঁজছেন ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আনোয়ার হোসেন। তাঁর একার পক্ষে একটা গরু কিনে কোরবানি দেওয়া সম্ভব নয়, কিন্তু ‘মনমতো’ অংশীদারও খুঁজে পাচ্ছেন না তিনি।

ধানমন্ডির বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, একজন অংশীদার পেলে তাঁর জন্য কোরবানি দেওয়া সহজ হতো, কিন্তু তিনি কাউকে পাচ্ছেন না।

আনোয়ার হোসেনের মতো ঢাকায় পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্‌যাপন করতে যাওয়া অনেকেই এমন সংকটে পড়েছেন। তাঁরা মূলত জীবিকার তাগিদে বা পরিস্থিতির কারণে গ্রামের বাড়িতে যেতে পারছেন না। ঢাকায় থাকতে হচ্ছে। তাই এখানে কোরবানি দিতে চান তাঁরা।

এর বাইরে অনেকেরই হাটে গিয়ে পশু কেনা, কোরবানি না হওয়া পর্যন্ত পশু রাখার ব্যবস্থা করা কঠিন অথবা এত ঝক্কি যাঁরা পোহাতে চান না, তাঁরাও অনলাইনে পশুর ফরমাশ দেওয়াসহ পুরো কোরবানির প্রক্রিয়া সারতে চান। তাঁদের জন্যও রয়েছে কোরবানির ‘অনলাইন সেবা’।

এ ক্ষেত্রে কিছু বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান অনলাইনের অংশীদার জোগাড় করে দেওয়ার কাজ করছে। গ্রাহকদের ঘরে বসে কোরবানি আদায়ের সুযোগ করে দিচ্ছে তারা।

এর বাইরে অনেকেরই হাটে গিয়ে পশু কেনা, কোরবানি না হওয়া পর্যন্ত পশু রাখার ব্যবস্থা করা কঠিন অথবা এত ঝক্কি যাঁরা পোহাতে চান না, তাঁরাও অনলাইনে পশুর ফরমাশ দেওয়াসহ পুরো কোরবানির প্রক্রিয়া সারতে চান। তাঁদের জন্যও রয়েছে কোরবানির ‘অনলাইন সেবা’।

সবারই হাটে গিয়ে কোরবানির পশু কেনা, নিজেদের উদ্যোগে কোরবানির দেওয়া সম্ভব হয় না। ফলে তাঁরা অনলাইনে তাদের পশু পছন্দ করে পেমেন্ট (অর্থ পরিশোধ) দেন। আমরা সব নিয়ম মেনে ফরমাশ অনুযায়ী কোরবানি করা পশুর মাংস গ্রাহকদের সরবরাহ করিবেঙ্গল মিটের সাপ্লাই চেইন অ্যান্ড এক্সপোর্টের প্রধান এ কে এম ছায়াদুল হক ভূঁইয়া

বেঙ্গল মিট ১১ বছর ধরে অনলাইনে ফরমাশ নিয়ে গ্রাহকদের জন্য কোরবানির ব্যবস্থা করে আসছে। এর বাইরে অনেক অনলাইনেও এবার ভাগে কোরবানি দেওয়ার সুযোগ থাকছে। পাশাপাশি দেশের অনেক খামারের অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রচার চলছে।

গত বছর ৬৫টি গরু ‘ভাগে’ কোরবানির জন্য কেনেন গ্রাহকেরা। প্রতিটি গরুতে ৭ জন অংশীদার হিসাবে মোট ৪৫৫ জন কোরবানি দেন। এবার প্রতিষ্ঠানটি ৮০টির মতো গরু ভাগে কোরবানির জন্য ফরমাশ পাবে বলে আশা করছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভাগে কোরবানি দেওয়ার ক্ষেত্রে ২০ থেকে ২২ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে কোভিড-১৯ মহামারির সময়ে জনপ্রিয়তা পায় অনলাইনে পশুর ফরমাশ দিয়ে ঘরে বসে কোরবানি দেওয়া। তখন সরকারের পক্ষ থেকেও উদ্যোগ নেওয়া হয় ঘরে বসে কোরবানির পশু পাওয়ার বিষয়টি আরও সহজ করার। পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ ব্যাপারে এগিয়ে আসে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জনপ্রিয়তা বাড়ছে অনলাইনে ‘ভাগে’ কোরবানি দেওয়ার সংখ্যা।

বেঙ্গল মিট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভাগে কোরবানি দিলে ঈদের চতুর্থ দিন থেকে মাংস পাবেন গ্রাহকেরা। বেঙ্গল মিটের কাছাকাছি কোনো আউটলেট থেকে মাংস সংগ্রহ করতে পারেন। গ্রাহকেরা হিমায়িত (ফ্রোজেন) মাংস পান।

এ ছাড়া পুরো পশু কিনে কোরবানি দিলে মাংস সরবরাহ করা শুরু হয় ঈদের পরদিন থেকে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে পশু জবাইয়ের পর মাংস সরবরাহ করতে হয় হিমায়িত (ফ্রোজেন) করে। তাই চাইলেও কোরবানির পরপরই সরবরাহ সম্ভব নয়।

বেঙ্গল মিটের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রতিবছর চার শতাধিক গরু কোরবানির জন্য অনলাইনে গ্রাহকদের কাছ থেকে ফরমাশ নেয় তারা। এর মধ্যে গত বছর ৬৫টি গরু ‘ভাগে’ কোরবানির জন্য কেনেন গ্রাহকেরা। প্রতিটি গরুতে ৭ জন অংশীদার হিসাবে মোট ৪৫৫ জন কোরবানি দেন। এবার প্রতিষ্ঠানটি ৮০টির মতো গরু ভাগে কোরবানির জন্য ফরমাশ পাবে বলে আশা করছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভাগে কোরবানি দেওয়ার ক্ষেত্রে ২০ থেকে ২২ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।

বেঙ্গল মিটের সাপ্লাই চেইন অ্যান্ড এক্সপোর্টের প্রধান এ কে এম ছায়াদুল হক ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘সবারই হাটে গিয়ে কোরবানির পশু কেনা, নিজেদের উদ্যোগে কোরবানির দেওয়া সম্ভব হয় না। ফলে তাঁরা অনলাইনে তাদের পশু পছন্দ করে পেমেন্ট (অর্থ পরিশোধ) দেন। আমরা সব নিয়ম মেনে ফরমাশ অনুযায়ী কোরবানি করা পশুর মাংস গ্রাহকদের সরবরাহ করি।’

শুধু ঢাকা শহরের গ্রাহকেরা ভাগের কোরবানির জন্য ফরমাশ দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন জানিয়ে সায়েদুল হক আরও বলেন, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে তাঁরা কোরবানির কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। গরু তাদের খামারে পালন করা। খাবারে সমস্যা নেই। রোগবালাই নেই। ফলে গ্রাহকেরাও থাকেন নিশ্চিন্ত।

বর্তমানে দেশে অনলাইনে ভাগে কোরবানি দেওয়া ছাড়াও অনলাইনে পশু কেনাসহ কসাই পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে এ সুবিধা এখনো মূলত শহরকেন্দ্রিক।

আরও পড়ুনঅনলাইনে চলছে কোরবানির হাট০২ জুন ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ক রব ন র প গ র হকদ র গ র হক র র জন য ক ফরম শ দ

এছাড়াও পড়ুন:

৭৭ মেট্রিক টন চাল তুলে নিয়েছেন ডিলার, উপকারভোগীরা জানেন ‘বরাদ্দ হয়নি’

মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় গত জুলাই মাসে ট্রেডিং করপোরেশন বাংলাদেশের (টিসিবি) উপকারভোগীদের জন্য ৭৭ দশমিক ৮ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছিল। প্রক্রিয়া অনুযায়ী উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে এ চাল খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির (ওএমএস) একজন ডিলার (পরিবেশক) তুলেও নেন। তবে ওই মাসে টিসিবির অন্য পণ্য পেলেও চাল পাননি বলে অভিযোগ করেছেন উপকারভোগীরা।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মহম্মদপুরের ৮ ইউনিয়নে টিসিবির উপকারভোগী কার্ডধারী আছেন ১৫ হাজার ৫৬৭ জন। এসব উপকারভোগী নিজেদের কার্ড দেখিয়ে প্রতি মাসে একবার ইউনিয়নের টিসিবির নিয়োগ করা ডিলারের কাছ থেকে বাজারের চেয়ে কম মূল্যে তেল, চিনি, ডাল ও চাল কিনতে পারেন। গত জুলাইয়ে ডিলারদের কাছ থেকে তেল, চিনি ও ডালের একটি প্যাকেজ কিনতে পেরেছেন তাঁরা। ওই মাসে চালের বরাদ্দ আসেনি বলে জানানো হয় কার্ডধারীদের।

মহম্মদপুর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে পাওয়া নথিতে দেখা গেছে, গত ৩০ জুলাই উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. মজনুর রহমান স্বাক্ষরিত দুইটি বিলি আদেশে (ডিও) উপজেলার হোসেনিয়া কান্তা ঋতু নামে একজন ওএমএস ডিলারের অনুকূলে ৭৭ দশমিক ৮৩৫ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। ওই দিনই মহম্মদপুর ও বিনোদপুর খাদ্যগুদাম থেকে এ চাল তুলেও নেওয়া হয়।

সেখানে ৩০ টাকা কেজিতে চাল পাওয়া যায়। বাজার থেকে ওই চাল কিনতে কেজিতে প্রায় ৫০ টাকা লাগে। জুলাই মাসে চাল না পাওয়ায় কিছুটা কষ্টই হইছে।শরিফা, টিসিবির কার্ডধারী, রাজাপুর ইউনিয়ন

টিসিবি ও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন টিসিবি উপকারভোগীদের চাল ছাড়া অন্য পণ্য সরাসরি তাঁদের নিয়োগ করা ডিলারদের কাছে সরবরাহ করে। চালের বরাদ্দ দেওয়া হয় খাদ্য বিভাগ থেকে। এ অনুযায়ী উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে প্রথমে খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগ করা ওএমএস বা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলারদের অনুকূলে ২৬ টাকা কেজি দরে চাল বরাদ্দ দেয়। সেই চাল ওই ডিলারদের কাছ থেকে ২৮ টাকা কেজি দরে নেন টিসিবির ডিলাররা। এরপর তাঁরা ৩০ টাকা কেজি দরে ওই চাল উপকারভোগীদের কাছে বিক্রি করেন।

উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের পারুল নামে টিসিবির এক উপকারভোগী ১ সেপ্টেম্বর জানান, আগস্ট মাসে চাল, ডাল, তেল ও চিনির প্যাকেজ পেলেও জুলাই মাসে তাঁদের চাল ছাড়া অন্য তিন ধরনের পণ্যের প্যাকেজ দেওয়া হয়েছিল। জুলাই মাসে তাঁদের জানানো হয় চাল বরাদ্দ হয়নি।

বিষয়টি জানতে উপজেলার ৮ ইউনিয়নে টিসিবির নিয়োগ করা ৮ জন ডিলারের সঙ্গে কথা বলেছেন এই প্রতিবেদক। তাঁদের মধ্যে মহম্মদপুর সদর, নহাটা, পলাশবাড়ীয়া, বালিদিয়া, রাজাপুর ও বাবুখালী ইউনিয়নের ডিলার জানিয়েছেন, জুলাই মাসে তাঁদেরকে চাল দেওয়া হয়নি। নহাটা ও রাজাপুর ইউনিয়নের ডিলার মিলন ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মিলন ঘোষ ৪ সেপ্টেম্বর বলেন, ‘জুলাই মাসে আমাদের বলা হইছিল চাল বরাদ্দ নেই। এ কারণে চাল ছাড়া অন্য পণ্যগুলো বিক্রি করেছি। তবে অ্যাপে দেখাইছিল চাল। কিন্তু আমরা পাইনি।’

হোসনিয়া কান্তা উপজেলার বিনোদপুর এলাকার ওএমএস ডিলার। গত ২৫ জুলাই লটারির মাধ্যমে তিনিসহ তিনজন উপজেলায় ওএমএস ডিলার হিসেবে নিয়োগ পান

অবশ্য বিনোদপুর ও দীঘা ইউনিয়নের দুই ডিলার দাবি করেছেন তাঁরা অন্যান্য পণ্যের সঙ্গে চালও কার্ডধারীদের কাছে বিক্রি করেছেন। তবে দুই ইউনিয়নের অন্তত ১০ জন উপকারভোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে তাঁরা কেউই চাল পাননি। এর মধ্যে বিনোদপুর বাজারের একজন ফল ব্যাবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘জুলাই মাসে ডিলার জানাইছিল চাল ফুরায় গেছে।’

হোসনিয়া কান্তা উপজেলার বিনোদপুর এলাকার ওএমএস ডিলার। গত ২৫ জুলাই লটারির মাধ্যমে তিনিসহ তিনজন উপজেলায় ওএমএস ডিলার হিসেবে নিয়োগ পান বলে খাদ্য কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে। এ বিষয়ে জানতে হোসেনিয়া কান্তার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও পাওয়া যায়নি। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে সরবরাহ করা তাঁর মুঠোফোনে সোমবার যোগাযোগ করা হলে একজন ধরে জানান, ওই নম্বর হোসেনিয়া কান্তা ঋতু নামে কেউ ব্যবহার করেন না।

জানতে চাইলে টিসিবির ঝিনাইদহ ক্যাম্প অফিসের উপপরিচালক আকরাম হোসেন সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘টিসিবির চাল খাদ্য বিভাগ থেকে সরবরাহ করা হয়। আর বিতরণ কার্যক্রম তদারকির জন্য প্রতিটি উপজেলায় নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে একটি কমিটি রয়েছে। যেখানে প্রতি ইউনিয়নে একজন ট্যাগ অফিসার আছেন, যিনি এগুলো তদারকি করেন।’

জেলার কয়েকজন চাল ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২৬ টাকা কেজি দরে কেনা এসব চাল বাজারে প্রায় ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। উপকারভোগীদের কাছে তা ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করার কথা। এ হিসাবে উপকারভোগীদের ফাঁকি দিয়ে এ চাল বাজারে বিক্রি করতে পারলে কেজিতে ২২ থেকে ২৪ টাকা লাভ হয়।

চাল না পাওয়ার বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেননি বলে জানিয়েছেন মহম্মদপুরের ইউএনও শাহীনুর আক্তার। সোমবার মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘চাল দেওয়া হয়নি এখন পর্যন্ত এমন অভিযোগ কেউ দেয়নি। খাদ্য অফিস থেকে আমি যত দূর জানতে পেরেছি তাতে সবকিছু দেওয়া হয়ে গেছে। বরাদ্দ থাকলে তা আটকে রাখার সুযোগ নেই। তারপরও কোনো অভিযোগ থাকলে খতিয়ে দেখব।’  

হঠাৎ এক মাসে চাল না পাওয়ায় বিপাকে পড়েন উপকারভোগীরা। রাজাপুর ইউনিয়নের শরিফা নামের টিসিবি কার্ডধারী এক নারী বলেন, ‘সেখানে ৩০ টাকা কেজিতে চাল পাওয়া যায়। বাজার থেকে ওই চাল কিনতে কেজিতে প্রায় ৫০ টাকা লাগে। জুলাই মাসে চাল না পাওয়ায় কিছুটা কষ্টই হইছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • প্রথম চালানে ৩৭ হাজার ৪৬০ কেজি ইলিশ গেল ভারতে
  • তুরস্কের সঙ্গে উত্তেজনা: সাইপ্রাসকে ‘এস–৩০০’–এর চেয়েও ভয়ংকর ‘বারাক এমএক্স’ দিল ইসরায়েল
  • গুদামে খাওয়ার অনুপযোগী চাল নিয়ে রাজশাহী খাদ্য বিভাগে তোলপাড়, ৮ তদন্ত কমিটি
  • ‘কেনতো পারমু না, হেইতে ইলশার সুরতটা দেইখ্যা যাই’
  • ৭৭ মেট্রিক টন চাল তুলে নিয়েছেন ডিলার, উপকারভোগীরা জানেন ‘বরাদ্দ হয়নি’
  • বাংলাদেশ ব্যাংক এক দিনে ২৬ ব্যাংক থেকে ৩৫ কোটি ডলার কিনল কেন
  • নিলামে ৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
  • যুক্তরাজ্য থেকে আসছে মাদক এমডিএমএ, গ্রেপ্তার ৫
  • চাপে পড়ে নয়, অনুরোধে ভারতে ইলিশ পাঠানোর অনুমোদন: ফরিদা আখতার
  • ভোটের সরঞ্জাম আসছে ইসিতে