মুক্তির পরপরই রীতিমতো আলোচনার ঝড় তুলেছে ফারহান আহমেদ জোভান ও নাজনীন নীহা জুটির একক নাটক ‘আশিকি’।

পবিত্র ঈদুল আজহায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারের পর গত রোববার সিএমভির ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি তোলা হয়।

এক দিনের ব্যবধানে ৬৩ লাখের বেশিবার নাটকটি দেখা হয়েছে। ইউটিউবে প্রায় সাড়ে ৯ হাজারের মতো মন্তব্য এসেছে। বেশির ভাগ মন্তব্যে নাটকটির প্রশংসা করা হয়েছে।

মুক্তির আগে নাটকটি নিয়ে অনেকে ট্রল করেছিলেন। সেই প্রসঙ্গ টেনে ‘আমার মজমাখানা’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়েছে, ‘অনেকে নাটকটা নিয়ে ট্রল করেছেন, আসলে নাটকের প্লট অনুসারে এমন অভিনয়ই দরকার ছিল। সিনেমা সিনেমা ফিল পেলাম, গল্পটা বেশ ভালো সাথে অভিনয়, কস্টিউম, মেকআপ, মিউজিক দুর্দান্ত। নীহাকে কী মিষ্টি লাগল, অভিনয়ও ভালো করেছে। সব মিলিয়ে ঈদের সেরা একটা নাটক।’

আরও পড়ুনসেই ‘আশিকি’র ধারকাছেও কোনো নাটক নেই০৯ জুন ২০২৫

সুমন নামের আরেক দর্শক লিখেছেন, ‘এটা কোনো নাটক নয়, এটা একটা মুভি। আগে কখনো দেখিনি নাটকে এত টুইস্ট আর সাসপেন্সে ভরপুর।’

জিল্লুর রহমান নামের এক দর্শক লিখেছেন, ‘কার কেমন লাগছে জানি না, তবে আমার মনে হয়, এই নাটকটা সিনেমার থেকে কোনো অংশে কম নয়। আমার কাছে খুব ভালো লাগছে।’

বাংলাদেশ থেকে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে ‘নাউ’ ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় স্থানে আছে ‘আশিকি’, এটি নাটকের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে। তালিকার শীর্ষ ১০–এ ‘আশিকি’ ছাড়া আর কোনো নাটক নেই।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন টকট

এছাড়াও পড়ুন:

লন্ডনে ইউনূস–তারেক বৈঠক ভবিষ্যৎ গতিপথ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে: বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠেয় বৈঠক দেশের রাজনীতির ভবিষ্যৎ গতিপথ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ।

আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত শরীয়তপুর সদরের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগকালে মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ এমন মন্তব্য করেন। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরীয়তপুর–১ আসনে (পালং-জাজিরা) প্রার্থী হতে চান তিনি। গণসংযোগের সময় খেলাফত মজলিসের জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা শাব্বির আহমদসহ জেলা ও স্থানীয় নেতারা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।

রাতে খেলাফত মজলিসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গণসংযোগকালে পথসভা ও স্থানীয় সমাবেশে মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ আশা প্রকাশ করে বলেন, লন্ডনের বৈঠকে যদি শেখ হাসিনা ও তাঁর দুঃশাসনের দায় থেকে জাতিকে মুক্ত করার জন্য একটি সুস্পষ্ট রূপরেখা নির্ধারিত হয়, যদি রাজনৈতিক সংস্কার ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের রূপরেখায় ঐকমত্য হয়, তাহলে দেশের ভবিষ্যতের জন্য তা হবে আশার আলো। পেশিশক্তি, দুর্বৃত্ত, সন্ত্রাসী, অস্ত্রবাজ, চাঁদাবাজ ও নির্বাচনবিরোধী গোষ্ঠীকে চিহ্নিত করে সমূলে নির্মূল করতে না পারলে এ দেশে কখনোই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।

আসন্ন নির্বাচনে ইসলামপন্থীদের বিজয়ী করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আরও বলেন, সত্যিকারের দেশপ্রেমিক, আল্লাহভীরু ও দায়িত্ববান নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা ছাড়া জাতির মুক্তি নেই। ইসলামপন্থী ও দেশপ্রেমিক সব রাজনৈতিক শক্তির প্রতি ঐক্যবদ্ধ রূপরেখা ও আন্দোলনের আহ্বান জানান তিনি।

আরও পড়ুনবাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ইউনূস-তারেক বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ২ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ