‘মায়া’ সিনেমার জন্য ২০২১-২২ অর্থবছরে সরকারি অনুদান হিসেবে ৬৫ লাখ টাকা পেয়েছিলেন ঢাকাই সিনেমার তারকা নায়ক শাকিব খান। তবে তিন বছর পেরিয়ে গেলেও ব্যক্তিগত কারণে তিনি সিনেমার কাজ শুরু করতে পারেননি। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন এই অভিনেতা।
অবশেষে তিনি অনুদানের পুরো টাকা সরকারকে ফেরত দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা।
তিনি বলেন, ‘নায়ক শাকিব খান সিনেমা বানানো জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে অনুদান পেয়েছিলেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সিনেমার কাজ শুরু করতে পারেননি তিনি। গত ১২ মে তাঁকে একটি চিঠি পাঠানো হয়। যুক্তিসংগত কারণ দেখিয়ে সময় বাড়ানো যায়। শাকিব কোনো আবেদন করেননি। তিনি নিজ উদ্যোগেই টাকা ফেরত দিয়েছেন।’
সচিব আরও জানান, যেসব প্রযোজক নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও সিনেমার কাজ শেষ করতে পারেননি তাদের কাছে বারবার চিঠি পাঠানো হচ্ছে এবং কেউ কেউ টাকা ফেরতও দিয়েছেন। যারা এখনও ফেরত দেননি, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
‘মায়া’ সিনেমাটি পরিচালনার কথা ছিল হিমেল আশরাফের। ২০২২ সালে অনুদানের প্রথম কিস্তির টাকা উত্তোলনের পর সিনেমাটি আর এগোয়নি।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: অন দ ন
এছাড়াও পড়ুন:
উৎসবমুখর পরিবেশে হবে দুর্গাপূজা: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল আছে। আগের মতোই সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা অনুকূল পরিবেশে ও নির্বিঘ্নে হবে।
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় তিনি এসব কথা বলেছেন।
আরো পড়ুন:
গোপালগঞ্জে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় ৩ পুলিশ নিহত
এবার ঢাকা মহানগরীতে ২৫৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা হবে, জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেছেন, মণ্ডপভিত্তিক নিরাপত্তা পরিকল্পনার বাইরে পৃথক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও থাকবে। প্রতিমা বিসর্জনের দিন সার্বিক নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
প্রস্তুতি সভায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ, উপাধ্যক্ষ রামকৃষ্ণ মিশন মঠসহ সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। তারা শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গৃহীত নিরাপত্তা পরিকল্পনা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং ধন্যবাদ জানান।
সভায় ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিম, অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত কমিশনার (লজিস্টিকস) হাসান মো. শওকত আলী, অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. জিললুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকতা এবং সশস্ত্র বাহিনী, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও সেবা সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/এমআর/রফিক