Risingbd:
2025-05-01@18:20:34 GMT

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

Published: 3rd, February 2025 GMT

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে।

এদিন, ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। তবে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৯.

৬৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৪৫ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৩৯ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১.৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে মোট ৩৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ২১৯টি কোম্পানির, কমেছে ১১৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৭টির।

এদিন ডিএসইতে মোট ৪৩১ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৫৬ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩.০৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৭৩৭ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩১.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৭৬ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১.১৫ পয়েন্ট বেড়ে ৯২৬ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ১৭.২৮ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৯২৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ২০৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০০টি কোম্পানির, কমেছে ৬৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৭টির।

দিনশেষে সিএসইতে ৩ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট স এসই ড এসই

এছাড়াও পড়ুন:

চার মাস পর লেনদেন ৩শ কোটির নিচে

মঙ্গলবারও দর পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। বেশির ভাগ শেয়ারের দর কমে সূচক আগের দিনের চেয়ে কমেছে। তবে সূচকের চেয়ে বড় পতন হয়েছে লেনদেনে। গতকাল ঢাকার শেয়ারবাজার ডিএসইর লেনদেন তিনশ কোটি টাকার নিচে নেমেছে।

গতকাল ডিএসইর লেনদেন নেমেছে ২৯১ কোটি টাকায়। গত বছরের ২৪ ডিসেম্বরের পর প্রথম এ বাজারে তিনশ কোটি টাকার কম কেনাবেচা হয়েছে। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন ছিল ৪৫৪ কোটি টাকা। একদিনে লেনদেন কমেছে ১৬৩ কোটি টাকা। 
এদিকে লাগাতার দর পতনের পরও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নিষ্ক্রিয়তাকে দায়ী করে রাজধানী মতিঝিলে ডিএসইর পুরাতন ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছেন কিছু বিনিয়োগকারী। তারা বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করেন।

গতকালের লেনদেন শেষে দেখা গেছে, ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে ১২৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৯৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩৪টির দর। এছাড়া তালিকাভুক্ত ৩৭ মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৯টির দর বেড়েছে এবং কমেছে ১১টির।
খাতওয়ারি লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা গেছে– ব্যাংক, বীমা, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং টেলিযোগাযোগ খাতের অধিকাংশ শেয়ারের দর কমেছে। অন্যান্য খাতে মিশ্র ধারা ছিল। তবে ব্যাংকের শেয়ারদরই সূচকে বেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। 
লেনদেন পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পতনের ধারায় দিনের লেনদেন শুরু হয় । প্রথম ১৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক ২১ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৯৩১ পয়েন্টে নামে। পরে সূচক পতন থামে। লেনদেনের প্রায় পুরোটা সময় উত্থান-পতনে কেটেছে। দিন শেষে ১৭ পয়েন্ট কমে ডিএসইএক্স দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩৬ পয়েন্টে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুঁজিবাজারে পতন, বৃষ্টিতে ভিজে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
  • চার মাস পর লেনদেন ৩শ কোটির নিচে
  • পুঁজিবাজারে পতন অব্যাহত, বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ