প্রেমার মৃত্যু, বেঁচে রইল না পরিবারের কেউ
Published: 4th, April 2025 GMT
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের লোহাগাড়ায় ভয়াবহ মর্মান্তিক সেই দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন থাকা তরুণী তাসনিয়া ইসলাম প্রেমা (১৮) মৃত্যুবরণ করেছেন।
শুক্রবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। প্রেমার মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে এই দুর্ঘটনায় একটি পুরো পরিবারের সবাই মারা গেল। এ নিয়ে এই সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ১১ জন।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা.
প্রেমার মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে ভয়াবহ এই সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের সবাই মৃত্যু বরণ করেছে। এর আগে দুর্ঘটনার দিন ঘটনাস্থলেই মারা যান প্রেমার বাবা রফিকুল ইসলাম শামীম (৪৬), মা লুৎফুন নাহার সুমি (৩৫), বোন লিয়ানা (৮) আনিশা আক্তার (১৪) এবং শামীমের ভাগনি তানিফা ইয়াসমিন (১৬)। গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন রফিকুল ইসলাম শামীমের বড় মেয়ে প্রেমা। সেও আজ দুনিয়া থেকে বিদায় নিলো।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার (২ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কের লোহাগাড়ার জাঙ্গালিয়া চুনতি বন রেঞ্জ কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে বাস ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে ১০ জনের মৃত্যু হয়।
ঢাকা/রেজাউল/এস
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর দ র ঘটন য়
এছাড়াও পড়ুন:
নাটোরে ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল একজনের
নাটোরে ছুরিকাঘাতে খোরশেদ আলম (৫৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টায় সদর উপজেলার তেগাছি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহত খোরশেদ ওই এলাকার ইউনুস আলীর ছেলে ও পেশায় রিকশাচালক ছিলেন। অভিযুক্ত সালমান (১৭) একই এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সালমানের বিরুদ্ধে মোবাইল চুরির অভিযোগ আনেন খোরশেদ আলম। এ ঘটনায় সালমান ক্ষিপ্ত হয়ে খোরশেদকে কুপিয়ে জখম করে। স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আরো পড়ুন:
নোয়াখালীর মাদরাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
পুলিশ পরিদর্শক মাসুদুর রহমান আত্মগোপনে
নাটোর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহাবুর রহমান বলেন, ‘‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযুক্ত সালমানকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে মামলাসহ পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।’’
ঢাকা/আরিফুল/রাজীব