প্রকৃতপক্ষে ঘটনাটি এমন হওয়ার কথা ছিল যে, বিড়াল দেখে ইঁদুর ভয়ে দ্রুত পালিয়ে গেছে। কিন্তু না, হলো তার উল্টোটা। বিড়ালকে চুপচাপ বসে থাকতে দেখে একটি ইঁদুর বিড়ালটির কাছে ঘুরাফেরা করতে শুরু করলো। তারপর তার মুখে, গালে এবং ঠোঁটে আদর করার চেষ্টা করলো। ইঁদুরের আদরে বিরক্ত বিড়াল। ভাবছেন ইঁদুরটাকে ধরে খেয়ে ফেললো? –না এমন ঘটনাও ঘটেনি। বিড়ালটি ইঁদুরকে থাবা দিয়ে ধরে পাশে সরিয়ে রেখে দিলো। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

‘সোবাত_সেমেস্টা’ নামের একটি  ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি পোস্ট করা হযেছে। ভিডিওটি বেশ পছন্দ করেছেন নেটিজেনরা। চার হাজরের বেশি লাইক পড়েছে ভিডিওতে। এক নেটিজেন ভিডিওর ইঁদুর আর বিড়ালকে টম অ্যান্ড জেরি বলে মন্তব্য করেছেন।

ভিডিওতে শেষ পর্যন্ত দেখা গেলো বিড়ালটি ইঁদুরকে থাবা দিয়ে দূরে সরিয়ে দিলেও ইঁদুরটি আবার ফিরে আসে। এবং বিড়ালকে আদর করার চেষ্টা করে।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

১১ নাটক নিয়ে শিল্পকলায় চলছে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ নাট্যোৎসব’

জুলাই আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত ১১ দলের ১১টি নতুন প্রযোজনা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমিতে চলছে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ নাট্যোৎসব’। জাতীয় নাট্যশালায় গত ৩১ জুলাই শুরু হওয়া এই নাট্যোৎসব চলবে ৮ আগস্ট পর্যন্ত। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে আয়োজিত এ উৎসবে নাট্যরূপে উঠে আসছে ইতিহাস, আন্দোলন ও সময়ের গল্প।
উৎসবের দ্বিতীয় দিন গতকাল শুক্রবার জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হয় ‘শুভঙ্কর হাত ধরতে চেয়েছিল’। তীরন্দাজ রেপার্টরি প্রযোজিত নাটকটির রচনা ও নির্দেশনায় দীপক সুমন। গতকালই ছিল এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে মঞ্চস্থ নতুন এ নাটক নিয়ে আলোচনা হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বৃষ্টি উপেক্ষা করে উল্লেখযোগ্য দর্শকের উপস্থিতি ছিল। দর্শকদের অনেকেই বলছেন, এই নাটকে যেন এক নাগরিকের নির্জনতা, এক প্রেমিকের না-পাওয়া, এক বিপ্লবীর বিষণ্নতা আর এক সাধারণ মানুষের অসহায়তা একসূত্রে বাঁধা পড়েছে।

জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে শুক্রবার ‘শুভঙ্কর হাত ধরতে চেয়েছিল’ নাটকের উদ্বোধনী মঞ্চায়ন ছিল। ছবি:শিল্পকলা একাডেমি

সম্পর্কিত নিবন্ধ