জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষার্থীদের কথা এই সরকার শুনবে। এই সংকটের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস অবগত হয়েছেন। এর সমাধানের জন্য বারবার বসতে হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

আজ বুধবার রাত ১০টায় কাকরাইল মসজিদের সামনে আন্দোলনরত জবি শিক্ষার্থীদের সামনে এসে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ প্রতিনিধি দল। 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনের বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস স্যারের সঙ্গে তারা যৌক্তিক দাবির বিষয়ে অবগত করার জন্য বসতে চেয়েছেন। এটা করার সুযোগ তারা পাবেন। এছাড়া জবি ভিসি ড.

ইউনূসের সঙ্গে বসবেন। এটা এক দুই দিনের বিষয় না। আমাদের বারবার বসে এর সমাধান খুঁজতে হবে।

রিলেভেন্ট মিনিস্ট্রিও অবগত। আশা করি, তাদের সমস্যা দূরীভূত হবে; বিশেষ করে বাজেটের বিষয়ে। আরও কিভাবে সমস্যা সমাধান করা যায়, তা আমরা দেখব।

এদিকে উপদেষ্টা মাহফুজের বক্তব্যে অসন্তুষ্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এর আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা শিক্ষার্থীরা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং কাকরাইল মসজিদের সামনে অবস্থান নিয়ে আছেন। এই শিক্ষার্থীরা এই মুহূর্তে আলোচনায় বসেছেন আন্দোলনের ব্যাপারে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: উপদ ষ ট

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ