বলিউড অভিনেতা শহিদ কাপুরের ভাই ইশান খাট্টার। বেশ আগে রুপালি জগতে পা রেখেছেন। বেশ কটি সিনেমা ও ওয়েব সিরিজে কাজ করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন এই তরুণ অভিনেতা। ২০২০ সালে মুক্তি পায় তার অভিনীত ‘আ সুটেবল বয়’ ওয়েব সিরিজ।

এ সিরিজে ইশান যখন অভিনয় করেন, তখন তার বয়স ২৪ বছর। সিরিজটিতে বলিউডের দাপুটে অভিনেত্রী টাবুর সঙ্গে ইশানের অন্তঃরঙ্গ দৃশ্য রয়েছে। ২৯ বছরের বড় টাবুর সঙ্গে ইশানের চুম্বন দৃশ্য নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছিল। এই দৃশ্যের শুটিং কীভাবে করেছিলেন, তা নিয়ে নীরবতা ভেঙেছেন ইশান। 

জুম-কে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন ইশান। এ আলাপচারিতায় ইশান খাট্টার জানান, দৃশ্যটির শুটিং নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে টাবু তাকে নিরাপদ, স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করান। 

আরো পড়ুন:

মা হতে যাচ্ছেন ‘কাভি খুশি কাভি গাম’ সিনেমার সেই ছোট্ট পু

৩২ বছর পর নির্মিত হচ্ছে ‘খলনায়ক’ সিনেমার সিক্যুয়েল

শুটিং সেটে টাবুর পাশে যতক্ষণ ছিলেন, ততক্ষণ ভীত ছিলেন না ইশান। বরং নিরাপদ বোধ করেছিলেন। অন্তরঙ্গ দৃশ্যের শুটিংয়ের আগে এ বিষয়ে কোনো প্রস্তুতি বা কথাও বলেননি তারা। ইশান খাট্টার বলেন, “টাবু এলোমেলো বিষয় নিয়ে কথা বলতেন। যেমন: দুপুরের খাবারে তুমি কী খাও, অথবা এমন কিছু। টাবু খুব দুষ্টু, শুটিং সেটে সে বাচ্চাদের মতো করে।”

অন্তঃরঙ্গ দৃশ্যের শুটিংয়ের স্মৃতিচারণ করে ইশান খাট্টার বলেন, “শুটিং সেটে টাবু হয়তো রসিকতা করছে। হঠাৎ সে তার চরিত্রের মতো হতে পারে। আমার মনে হয়, এটি মজার। তার সঙ্গে কাজ করা খুবই আনন্দের। সাধারণত, বেশির ভাগ সময় আমরা একটি মুহূর্তকে গম্ভীর করে তুলি। টাবু দৃশ্যটি নির্বিঘ্নে করেছেন। এটিকে মনে হয়েছে, আমরা চোখে চোখে কথা বলছিলাম।”

২০১৭ সালে ‘বিয়ন্ড দ্য ক্লাউডস’ সিনেমার মাধ্যমে অভিনেতা হিসেবে রুপালি পর্দায় হাজির হন ইশান। মাজিদ মাজিদি নির্মিত এ সিনেমায় ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। পরের বছরই ‘ধড়ক’ সিনেমার মাধ্যমে নায়ক হিসেবে পর্দায় পা রাখেন। এ সিনেমায় তার বিপরীতে অভিনয় করেন শ্রীদেবী কন্যা জাহ্নবী কাপুর। বক্স অফিসের পাশাপাশি এই দুই তারকা সন্তান দর্শক-সমালোচকদের প্রশংসা কুড়ান। 

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

পুকুরে মিলল বস্তাবন্দী গ্রেনেড ও গুলি

কক্সবাজারের টেকনাফে একটি পুকুর থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় ১০টি হ্যান্ড গ্রেনেড, গ্রেনেডের বেশ কিছু সরঞ্জাম ও ২৯টি গুলি উদ্ধার হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কোস্টগার্ড ও পুলিশের যৌথ অভিযানে উপজেলা হ্নীলার দমদমিয়া নেচার পার্কের ভেতরে থাকা একটি পুকুর থেকে এসব উদ্ধার করা হয়।

কোস্টগার্ড জানায়, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুকুরটিতে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে পুকুরে ডুবন্ত অবস্থায় একটি বস্তা পাওয়া যায়। বস্তাটি খুলে ১০টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ১০টি হ্যান্ড গ্রেনেডের ডেটোনেটর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া পুকুরপাড়ে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় রাইফেলের ২৭টি গুলি, পিস্তলের ২টি গুলি পড়ে ছিল। এর সঙ্গে ২ লিটার দেশি মদও পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থলে কয়েকজন থাকলেও যৌথ বাহিনীর অভিযান টের পেয়ে তাঁরা পালিয়ে গেছেন।

কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার হারুন-অর-রশীদ অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, অভিযানে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ