নরওয়ের বিখ্যাত দ্য আর্কটিক ইউনিভার্সিটি অব ট্রমসো থেকে দ্বিতীয়বার রিসার্চ ফেলোশিপ পেয়েছেন চিত্রশিল্পী ও গবেষক ড. এস এম সাইফুল ইসলাম। তিনি আগামী জুনের প্রথম সপ্তাহ থেকে সেখানে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে দ্বিতীয় ধাপে গবেষণার কাজ শুরু করবেন।

ইউনিভার্সিটি অব ট্রমসো কর্তৃপক্ষ জানায়, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান স্কলার এবং বাংলাদেশের শিল্পতাত্ত্বিকদের মধ্যে একটি একাডেমিক সেতুবন্ধন তৈরি হওয়া প্রয়োজন। সেই লক্ষ্যে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ড.

এস এম সাইফুলকে নরওয়ে কর্তৃপক্ষ মনোনীত করেছেন। ড. সাইফুল একাধারে চিত্রশিল্পী, গবেষক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। তিনি বঙ্গীয় শিল্পকলা চর্চার আন্তর্জাতিক কেন্দ্র’র সিনিয়র রিসার্চ ফেলো। চিত্রকলা, শিল্পকলার ইতিহাস, মুঘল চিত্রকলা ও স্থাপত্য এবং সুফিবাদ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তিনি কাজ করছেন।

নরওয়ের খ্যাতিমান হেরিটেজ বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. টোনা ব্লাইয়া নরওয়ের দ্য আর্কটিক  ইউনিভার্সিটি অব ট্রমসোর স্ক্যান্ডিনেভিয়ান হেরিটেজ ইনিশিয়েটিভ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান। তিনিই ড. সাইফুলের তত্ত্বাবধায়ক।

১৬-১৮ শতকের ডেনিশ-নরওয়েজিয়ান ছিটমহল, ঔপনিবেশিক ইতিহাস, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান মিশন, সাঁওতাল ও বাঙালির সাংস্কৃতিক ইতিহাস এবং শিল্প-ঐতিহ্য বিষয়গুলো নিয়ে প্রফেসর ব্লাইয়ার প্রণিধানযোগ্য গবেষণাকর্ম রয়েছে। তিনি প্রত্যাশা করেন, বাংলাদেশ ও নরওয়ের মেলবন্ধনের মধ্য দিয়ে গবেষকরা শিল্প, সংস্কৃতি ও ইতিহাস বিষয়ে কাজ করতে উদ্যোগী হবেন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইউন ভ র স ট নরওয় র

এছাড়াও পড়ুন:

নরওয়ের ইউনিভার্সিটি অব ট্রমসো থেকে ফেলোশিপ পেলেন সাইফুল

নরওয়ের বিখ্যাত দ্য আর্কটিক ইউনিভার্সিটি অব ট্রমসো থেকে দ্বিতীয়বার রিসার্চ ফেলোশিপ পেয়েছেন চিত্রশিল্পী ও গবেষক ড. এস এম সাইফুল ইসলাম। তিনি আগামী জুনের প্রথম সপ্তাহ থেকে সেখানে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে দ্বিতীয় ধাপে গবেষণার কাজ শুরু করবেন।

ইউনিভার্সিটি অব ট্রমসো কর্তৃপক্ষ জানায়, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান স্কলার এবং বাংলাদেশের শিল্পতাত্ত্বিকদের মধ্যে একটি একাডেমিক সেতুবন্ধন তৈরি হওয়া প্রয়োজন। সেই লক্ষ্যে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ড. এস এম সাইফুলকে নরওয়ে কর্তৃপক্ষ মনোনীত করেছেন। ড. সাইফুল একাধারে চিত্রশিল্পী, গবেষক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। তিনি বঙ্গীয় শিল্পকলা চর্চার আন্তর্জাতিক কেন্দ্র’র সিনিয়র রিসার্চ ফেলো। চিত্রকলা, শিল্পকলার ইতিহাস, মুঘল চিত্রকলা ও স্থাপত্য এবং সুফিবাদ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তিনি কাজ করছেন।

নরওয়ের খ্যাতিমান হেরিটেজ বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. টোনা ব্লাইয়া নরওয়ের দ্য আর্কটিক  ইউনিভার্সিটি অব ট্রমসোর স্ক্যান্ডিনেভিয়ান হেরিটেজ ইনিশিয়েটিভ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান। তিনিই ড. সাইফুলের তত্ত্বাবধায়ক।

১৬-১৮ শতকের ডেনিশ-নরওয়েজিয়ান ছিটমহল, ঔপনিবেশিক ইতিহাস, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান মিশন, সাঁওতাল ও বাঙালির সাংস্কৃতিক ইতিহাস এবং শিল্প-ঐতিহ্য বিষয়গুলো নিয়ে প্রফেসর ব্লাইয়ার প্রণিধানযোগ্য গবেষণাকর্ম রয়েছে। তিনি প্রত্যাশা করেন, বাংলাদেশ ও নরওয়ের মেলবন্ধনের মধ্য দিয়ে গবেষকরা শিল্প, সংস্কৃতি ও ইতিহাস বিষয়ে কাজ করতে উদ্যোগী হবেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ