Narayanganj Times:
2025-09-18@01:41:20 GMT

একটি ভয়ঙ্কর ঘটনা, অতপর......

Published: 4th, June 2025 GMT

একটি ভয়ঙ্কর ঘটনা, অতপর......

শাকিল চৌধুরী শুভ। এসবি মার্টের মালিক। নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার শিবু মার্কেট এলাকায় বসবাস। ৩১ মে শনিবার রাতে সিলেটের জাফলং থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। রাত আড়াইটায় তিনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় নামেন। এতো রাতে কোন বাস না পেয়ে অনেকটা বাধ্য হয়ে ব্যাটারি চালিত একটি অটোতে ওঠেন শুভ। 

অটোতে চালক ও একটি বাচ্চাসহ ৮ জন। অটোটি ভুইগড় বাসস্ট্যান্ডের কিছুটা আগে আসতেই রাস্তার পাশ থেকে কিছু বুঝে উঠার আগেই এক যুবক আস্ত একটা ইট অটো চালকের মাথা বরাবর নিক্ষেপ করে। সঙ্গে সঙ্গে ড্রাইভারের মাথা ও মুখের চোয়াল ফেটে যায় এবং জ্ঞান হারিয়ে সে গাড়ির স্টেয়ারিংয়ের উপর পড়ে। 

শুভ চালকের ডানপাশে সামনের সিটে বসা ছিল। মুহুর্তেই অটোর স্টেয়ারিং ধরে ফেলে এবং অটোটি কন্ট্রোলে আনার চেষ্টা করে। এ সময় সে দেখে পাশ থেকে ৭ থেকে ৮ জন যুবক ছেলে চাপাতি ও রড নিয়ে বের হচ্ছে। শুভ বুঝে যায় ভয়ঙ্কর কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু অটোর স্টেয়ারিংয়ের উপর চালক আহত হয়ে পড়ে থাকায় কোনভাবেই অটোটি কন্ট্রোল করতে পারছিল না শুভ। 

পরে উপস্থিত বুদ্ধিতে রানিং অটো থেকে সে লাফ দেয় এবং জীবনের যত শক্তি আছে প্রাণ রক্ষার্থে দৌড়াতে থাকে। কাঁধে ট্যুরের ভারি ব্যাগ থাকায় দৌড়াতে ভীষন কস্ট হচ্ছিল তার। পায়ের স্যান্ডেল ছুড়ে ফেলে দিয়ে প্রানপনে ছুটতে থাকে শুভ।

এরই মাঝে কোনোমতে পিছনে এক পলক তাকিয়ে দেখে একজন যাত্রীকে চাপাতি দিয়ে কোপাচ্ছে। ভীতসন্তস্থ শুভ আর পেছনে ফিরে না তাকিয়ে দৌড়াতে থাকে। এসময় তা কানে আসে পেছন থেকে তাকে উদ্দেশ্য করে বলছে ‘ওইটারে ধর’। 

শুভ’র পেছনেই পিচ্চি যাত্রীটাসহ আরেকজন যাত্রী দৌড়াচ্ছিলো। এক পর্যায়ে একটা গার্মেন্টস দেখে নিচে বসে থাকা নাইট গার্ডকে শুভ বলে, ভাই বাঁচান, ডাকাতি হচ্ছে। নাইট গার্ড বললো ‘ভাই আমার কাছে থাইমেন না, আপনি পালান, ওরা আমাকে মানবে না’।

ঠিক তখন একটা সিএনজি ফেরেশতার মতো শুভ’র সামনে ব্রেক করে বলে ভাই জলদি উঠেন। পরে ভুইগড় বাসস্ট্যান্ডে সিএনজি থেকে নেমে পড়ে শুভ অনেক মানুষজন দেখে। একটি চায়ের দোকানে গিয়ে শুভ দোকানীকে বলে মামা আমাদের বাঁচান। দোকানদার শুভদের বসতে বললেন।

কিছুক্ষণ পরই শুভ দেখে সেই ডাকাত দলের দুইজন বাইকে করে এসে তার সামনে ব্রেক করে। তখন শুভ আশে পাশের মানুষকে বলে ভাই ওরাই ডাকাতি করছে। কিন্তু সবাই শুভকে থামিয়ে দিলো। শুভ বুঝতে পারে এদের বেশ প্রভাব এখানে। সবাই এই দলকে চিনে কিন্তু ভয়ে কেউ কিছু বলেনা। 

এই গ্রুপের নাম হুন্ডা পাটি। প্রায় প্রতিদিনই এরা রাতের বেলা এখানে এই কাজ করে। শুভ চুপ করে রইলো। কারণ তখন সে অসহায়। আরো কিছুক্ষণ পর অটোওয়ালা ও দুইজন আহত যাত্রী আসলো। অটোওয়ালার খুব বাজে অবস্থা। উপরের ও নিচের ঠোঁট দুই ভাগ হয়ে ঝুলছে। দাঁতের পাটি ভেঙে গেছে। 

আরেক যাত্রীর হাতে একটা কোপ লেগেছে, আরেকজনের পিঠে ও হাতে তিনটা। শুভ বুঝতে পারলো এখানেও সে নিরাপদ নয়। কারন ডাকাত দলের লোক এখানেও আছে। যেই সিএনজিতে এসেছিল সেটাতেই লাফিয়ে উঠে শুভ। এবং বলে মামা টান দেন। সিএনজি চালক কোনো কথা না বলে একটানে শুভকে তার বাসার সামনে নিয়ে যায়। এলাকায় ফিরে শুভ’র মনে হলো হয়তো সে নতুন একটা জীবন পেয়েছে।

কিন্তু প্রশাসনের কাছে শুভ’র প্রশ্ন? এই যে প্রতিদিন এখানে খুন হচ্ছে এটা তাদের অজানা? না এটা অজানা নয়। পুরো নারায়নগঞ্জবাসী জানে এখানে এটা প্রতিদিনই হচ্ছে বলা যায়। তবু প্রশাসন নির্বিকার। 

পরদিন শুভ তার ফেসবুক আইডিতে পুরো ঘটনাটি লিখে পোস্ট করেন। সেখানে শেষ লাইনে সে লিখেছে ‘সত্যি বলছি ভাই, অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে রোহিঙ্গা হিসেবে থাকাও ভালো, তবু জীবনের কিছুটা নিরাপত্তা পাওয়া যায় কিন্তু এই দেশে জীবনের নূন্যতম নিরাপত্তাও পাবেন না’।

শাকিল আহমেদ শুভ জুলাইয়ের একজন সক্রীয় যোদ্ধা। তার পোস্ট দেখে নড়ে চড়ে বসে সহকর্মীরা। এনসিপির নারায়ণগঞ্জের প্রতিনিধি আব্দুর রহমান গাফ্ফারী যোগাযোগ করে শুভ’র সাথে।

বুধবার (৪ জুন) আব্দুর রহমান গাফ্ফারী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠনের কমরেড আমিনুল ইসলামসহ শুভ চলে যায় নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে। পুলিশ সুপারকে বিষয়টি অবহিত করে তারা যায় ফতুল্লা মডেল থানায়। থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কে পুরো ঘটনাটি অবহিত করে তারা চলে আসে।

বুধবার দুপুরে শুভ তার ফেসবুক আইডিতে আরেকটি পোস্ট দিয়ে আক্ষেপ করে লিখেছে‘ এখানে একটি মূখ্য বিষয় হলো সমস্যা শুধু শোনা নয়, সেটা সমাধানের চেষ্টায় কাজ করছে এই তারুন্যের দল। আমার সাথে ঘটে যাওয়া এই ঘটনা বহু রাজনৈতিক নেতার কানেও গিয়েছিলো তারা কিন্তু কেউ এগিয়ে আসেনি। 

সমস্যার সমাধান হোক বা না হোক তাদের সমাজ বদলানোর এই প্রচেষ্টা আমাকে মুগ্ধ করেছে। এখন গর্ব করে বলতে পারি জুলাই আন্দোলনে আমরা সবাই ছাত্রজনতার পাশে দাড়িয়ে ভুল কিছু করিনি। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা এদেকে নিয়েই দেখতে পারি। 

ধন্যবাদ এই তরুণ নেতাদের। আপনাদের হাত ধরে বাংলাদেশকে পরিবর্তনের স্বপ্ন আমরা এবার দেখতেই পারি।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ছ নত ই ন র য়ণগঞ জ স এনজ

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে

বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো যানজট। এ যানজটের কারণে মাত্র ৫ মিনিটের রাস্তা পেরুতে সময় লেগে যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। ফলে প্রতিনিয়ত চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসীকে।

নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক বিভাগ কিংবা সিটি কর্পোরেশন এ যানজট থেকে জেলাবাসীকে পরিত্রাণ দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে দিন যতই বড়ছে ততই বাড়ছে নারায়ণগঞ্জবাসীর দুর্ভোগ।

নারায়ণগঞ্জে এমন কোন সড়ক নাই সেই সড়কে যানজট নাই। মূল সড়ক থেকে শুরু করে অলি-গলি সব জায়গায়ই যানজট আর যানজট। তবে এ যানজটের পেছনে মূল সড়কের যানজটকেই দায়ি করছেন অনেকে।

তারা বলছেন, মূল সড়ক যদি যানজট মুক্ত থাকতো তাহলে এর আশেপাশের সড়কগুলো যানজটের সুষ্টি হতো না। মূল সড়কে তীব্র যানজটের কারণেই এর প্রভাব পড়ছে অন্য সড়কগুলোতেও।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বর্তমানে শহরের চাইতে চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে যানজট ভয়াবহ আকার ধারণে করেছে। এ সড়ক দিয়ে চলাচলের কথা শুনলেই মানুষ আতকে উঠে। কারণ, যানজটের মাত্র পনেরো মিনিটের রাস্তা পাড় হতে সময় লাগে ঘন্টার পর ঘন্টা। 

এ রাস্তায় এ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ীকেও যানজটে আটতে থাকতে দেখা যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। একবার যানজটে আটকা পড়লেই দিন শেষ। কখন বাড়ী কিংবা অফিসে যাবেন তার কোন ঠিক নেই।

অনুসন্ধানে জানাগেছে, এ যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে পঞ্চবটি-মুক্তারপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ। ফ্লাইওভারের কর্মযজ্ঞের ফলে যানবাহনগুলোকে একটু ধীর গতিতে যেতে হয়। ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।

তবে এ যানজটের আরও একটি বড় কারণ চোঁখে পড়ে, আর তা হলো পঞ্চবটি এলাকায় ফ্লাইওভারের নিচে এবং চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কের দু’পাশে ট্রাক ও কভার্ডভ্যানগুলো অবৈধভাবে পাকিং করে রাখা। 

এসব যানবাহনগুলো সড়কের দু’পাশে পার্কিং করে রাখার কারণে মূল সড়ক অনেকটাই সরো হয়ে যায়। ফলে এ সড়ক দিয়ে অন্যসব যানবাহনগুলো ঠিকমত চলাচল করতে পারে না। ফলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।

অথচ, পঞ্চবটির খুব কাছেই রয়েছে ট্রাক ও কভার্ডভ্যান স্ট্যান্ড। যানবাহনের চালকরা ওই স্ট্যান্ডে গাড়ী না রেখে সড়কের পাশে অবৈধভাবে বাঁকাত্যাঁড়া গাড়ীগুলো রাখছেন। এর ফলে যে, ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে এবং যানজটের কবলে পড়ে মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে, এ বিষয়ে যেন তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই। 

তাদের ভাব-নমুনা দেখা মনে হয় যে, তারাই যেন এ সড়কটির মূল মালিক। না পুলিশে তাদের কিছু বলে, না তারা জনগণের কোন কথা শোনে। তারা তাদের ইচ্ছেমত গাড়ীগুলো রেখে যানজটের সৃষ্টি করছেন।

চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে চলাচল করা ভুক্তভোগী পথচারিরা বলছেন, এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করাটা বর্তমানে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এত ভয়াবহ যানজট আমরা কখনোই চোঁখে দেখিনি। পঞ্চবটি ফ্লাইওভারের নিচে যেভাবে ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো রাখা হয় পুরো সড়কটা তারা কিনে নিয়েছে। পুলিশও কিছু বলে না। 

এছাড়া চাষাঢ়া থকে পঞ্চবটি পর্যন্ত পুরো সড়কে দু’পাশেই তারা গাড়ীগুলো রাখছেন। রাস্তাটি পাশে এমনিতেই জায়গা কম, আবার যদি তারা এভাবে গাড়ী রাখেন তাহলে যানজটের সৃষ্টিতো হবেই। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে।

এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের সচেতন মহল বলেন, আসলে নিতাইগঞ্জ এলাকা থেকে ট্রাক স্ট্যান্ডটি সরিয়ে নেয়ার জন্য সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আইভী একটি উদ্যোগ গ্রহণ করে। তিনি শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে পঞ্চবটি এলাকাতে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে একটি ট্রাক স্ট্যান্ড গড়ে তোলেন এবং সেখানে এ স্ট্যান্ডকে স্থানান্তর করেন। কিন্তু কোন লাভ হয়নি। 

এখন তারা কিছু গাড়ী ওই স্ট্যান্ডে রাখে বাকি গাড়ীগুলো সড়ক দখল করে এলোপাথারিভাবে রাখে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলেও যেন কারো কোন কিছু বলার নেই। কারণ, এ সমস্যা নিয়ে বহুবার ডিসি-এসপির সাথে বসা হয়েছে, আলোচনা হয়েছে কিন্তু সুরাহা হয় নাই। 

তবে, ৫ আগস্টে দেশে একটি বড় পরিবর্তনের পর আশা করছিলাম এবার হয়তো এর একটা সুরাহা হবে। কিন্তু না। সড়ক দখল করে রাখা ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত তেমন কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে মানুষকে বাধ্য হয়েই যানজটের মত দুর্ভোগ দুর্দশাময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে পথ চলতে হচ্ছে।

তারা বলেন, আসলে দেশে শান্তি শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য সেদিন ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এতবড় একটা পরিবর্তন নিয়ে এসেছিলো। কিন্তু দেশের মানুষ যদি সেই শান্তি শৃঙ্খলা ভোগই করতে না পারে, তাহলে এত প্রাণ দিয়ে কি লাভ হলো? 

আমরা জানিন না, প্রশাসন আসলে কাদেরকে খুশি করাতে চাচ্ছেন? মুষ্টিম কিছু চালকদের জন্য হাজার হাজার মানুষের এ কষ্ট কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করবো, তারা যেন খুব শীঘ্রই এ সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেয়। নারায়ণগঞ্জবাসীকে যেন কিছুটা স্বস্তি দেয়।

এ বিষয়ে টিআই করিম বলেন, ৫ আগস্টের পর নারায়ণগঞ্জে যানজটের যে ভয়াবহতা সৃষ্টি হয়েছিলো বর্তমানে তা কমে আসছে। আশাকরছি, আগামীতে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। পঞ্চবটি সড়কে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। এজন্য এ রুটে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

 এমতাবস্তায় যদি কোন চালক রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে গাড়ী পার্কিং করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেবো।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • “শিক্ষার্থীদের উপর হামলা, ইন্ধন থাকতে পারে তৃতীয় পক্ষের”
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০ (ভিডিও)
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০
  • ফতুল্লায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে কারখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
  • সোনারগাঁয়ের সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে সিদ্ধিরগঞ্জ বিএনপির চিঠি
  • নারায়ণগঞ্জে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ গ্রেপ্তার ৩
  • সড়ক দুর্ঘটনায় যুবদল নেতা রিয়াদের দুই মেয়ে গুরুতর আহত : দোয়া প্রার্থনা 
  • আড়াইহাজারের সেপটি ট্যাংকির ঝুঁকি ও করণীয় নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
  • বন্দর প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত
  • ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে