আজ মঙ্গলবার শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। দিন শেষে মোট ৩১৩ কোটি ৬২৩ লাখ টাকার শেয়ারের লেনদেন হয়। এখন দেখা যাক, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কোন পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম আজ সবচেয়ে বেশি কমেছে।

১. ইউনিয়ন ক্যাপিটাল

ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে দেখা যাচ্ছে, আজ সবচেয়ে বেশি দাম কমেছে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লিমিটেডের। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ। গতকাল দিন শেষে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল ৪ দশমিক ৩০ টাকা। আজ দিন শেষে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম হয়েছে ৪ টাকা। তথ্যানুসারে, কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০১৮ সালে ৫ শতাংশ বোনাস বা স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে।

২.

নূরানী ডাইং অ্যান্ড সোয়েটার

দ্বিতীয় স্থানে আছে নূরানী ডাইং অ্যান্ড সোয়েটার। আজ দিন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ কমে হয়েছে ২ দশমিক ৯ টাকা। গতকাল দিন শেষে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল ৩ দশমিক ১ টাকা। কোম্পানিটি সর্বশেষ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ২০১৮ সালে এবং স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে ২০২০ সালে।

৩. আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড

তৃতীয় স্থানে আছে আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড। এই কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। ২০২৩ সালে কোম্পানিটি ৩ শতাংশ; ২০২২ সালে ৬ শতাংশ এবং ২০২১ সালে ৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

৪. ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্সড ফান্ড

দাম কমার দিক থেকে চতুর্থ স্থানে আছে ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্সড ফান্ড। আজ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ৫ শতাংশ। গতকাল দিন শেষ এই কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল ৬ টাকা। আজ দিন শেষে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম কমে হয় ৫ দশমিক ৭ টাকা। কোম্পানিটি ২০২৩ সালে শূন্য দশমিক ৮০ শতাংশ; ২০২১ সালে ১০ শতাংশ এবং ২০২০ সালে ১ দশমিক ৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

৫. আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং

আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ারের দাম কমেছে ৪ দশমিক ৯১ শতাংশ। আজ দিন শেষে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম কমে হয় ৫ দশমিক ৮ টাকা। গতকাল দিন শেষে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল ৬ দশমিক ১ টাকা। কোম্পানিটি ২০২৪ সালে ১ শতাংশ; ২০২৩ সালে ১ শতাংশ এবং ২০২২ সালে ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এই ক ম প ন র শ য় র র দ ম ছ ল র শ য় র র দ ম কম ছ গতক ল দ ন শ ষ আজ দ ন শ ষ ৬ দশম ক

এছাড়াও পড়ুন:

‘আমি একা হয়ে গিয়েছিলাম’—তামিমের আবেগঘন স্বীকার

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল সমকালের সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, ২০২৩ সালে তার আন্তর্জাতিক অবসর অপ্রত্যাশিত বা আবেগঘটিত কোনো সিদ্ধান্ত নয়। বরং ছয় থেকে আট মাস ধরে চলা দৃঢ় মানসিক চাপ ও দল থেকে বঞ্চনার কারণেই তিনি বাধ্য হয়েছিলেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছেড়ে দিতে।

তামিম বলেন, ‘যখন ২০২৩ সালে খবরটা দিলাম, অনেক মিডিয়া ধারণা করেছে আবেগে ছেড়েছি। কিন্তু সত্যিই, আমি দীর্ঘ সময় সমস্যার ভেতর দিয়ে যাচ্ছিলাম।’

এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তামিম যোগ করেন, ‘সেখানে আমি একা অনুভব করতে শুরু করি। আমি সব সময় সবাইকে নিয়ে গল্প করতে পছন্দ করি। আড্ডা দিতে ভালোবাসি। হঠাৎ এসব থেকে আমাকে একা করে দেওয়া হলো। সেই অভাবটা আমি মেনে নিতে পারিনি।’

তামিম জানালেন, ‘অবসর জানাতে আমার পরিবারের সঙ্গেই কথা হয়েছে। হ্যাঁ, যেদিন ঘোষণা দিয়েছি, সেদিন আবেগাপ্লুত ছিলাম। তবে বেশ আগেই যে প্রেক্ষাপট তৈরি হতে শুরু করেছে, তা অনেকেই জানেন না।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গল থেকে শুরু নতুন অভিযান
  • বগুড়ায় দুর্গ ফিরে পেতে তৎপর বিএনপি, ভাগ বসাতে চায় জামায়াত
  • ভিনিসিয়ুসের কুশপুত্তলিকা ‘ফাঁসি’ দেওয়ায় জেল–জরিমানা হলো চারজনের
  • ২০২৩ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি
  • সাকিবের যে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তামিম
  • ‘আমি একা হয়ে গিয়েছিলাম’—তামিমের আবেগঘন স্বীকার
  • ১৫ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়ে তিন গুণ
  • সরকারি হিসাবের চেয়ে করোনায় মৃত্যু ছিল বেশি
  • অন্য বছরের চেয়ে এই জুনে ডেঙ্গু বেশি